ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
‘জুলাই জাতীয় সনদের’ চূড়ান্ত খসড়ার বিষয়ে মতামত জানাতে দুই দিন সময় বাড়িয়েও ৬টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে সাড়া পায়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। মতামত না পাঠানোর তালিকায় রয়েছে- নাগরিক ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও ইসলামী ঐক্যজোট।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-সহ ২৪টি দল মতামত জমা দিয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
কমিশন সূত্র জানায়, দ্বিতীয় দফার বৈঠক শেষে গত ১৬ আগস্ট সনদের চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়ার কপি ৩০টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছিল কমিশন। বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে
২৪টি দল মতামত জমা দিয়েছে। কমিশনে ২০ আগস্টের মধ্যে মতামত পাঠানোর কথা ছিল দলগুলোর, পরে তা ২২ আগস্ট বিকেল ৩টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
শিক্ষার্থী-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাষ্ট্র সংস্কার ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় সংলাপের ভিত্তিতে তৈরি ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ সাংবিধানিক ও আইনগতভাবে কার্যকর করতে চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বিদ্যমান সংবিধান বা অন্য কোনো আইনে ভিন্নতর কিছু থাকলেও ‘জুলাই জাতীয় সনদের’ বিধান, প্রস্তাব বা সুপারিশ প্রাধান্য পাবে, এমন প্রস্তাবও রেখেছে কমিশন। এ সনদের যেসব সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য, দেরি না করে সেগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়ার কথাও বলা হয়েছে সনদের খসড়ায়।
এ সনদ নিয়ে ভবিষ্যতে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না, এ অঙ্গীকারসহ মোট আটটি অঙ্গীকারনামা রেখে চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়া দলগুলোর কাছে পাঠায় কমিশন।
সংলাপে অংশ নেয়া রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি ঐকমত্য কমিশন সংশ্লিষ্টরা বহুল আলোচিত এ সনদে সই করবেন বলে কথা রয়েছে।
মতামত পাঠিয়েছে যে দলগুলো: লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি-এলডিপি; খেলাফত মজলিস; আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি; জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম); বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি; বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস; বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী; জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি; বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি; জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট; ১২ দলীয় জোট; আম জনতার দল; গণফোরাম; বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ); জাতীয় গণফ্রন্ট; বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী); জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি); গণসংহতি আন্দোলন; বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ); বাংলাদেশ লেবার পার্টি; জাকের পার্টি; ভাসানী জনশক্তি পার্টি; বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদের’ চূড়ান্ত খসড়ার বিষয়ে মতামত জানাতে দুই দিন সময় বাড়িয়েও ৬টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে সাড়া পায়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। মতামত না পাঠানোর তালিকায় রয়েছে- নাগরিক ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও ইসলামী ঐক্যজোট।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-সহ ২৪টি দল মতামত জমা দিয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
কমিশন সূত্র জানায়, দ্বিতীয় দফার বৈঠক শেষে গত ১৬ আগস্ট সনদের চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়ার কপি ৩০টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছিল কমিশন। বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে
২৪টি দল মতামত জমা দিয়েছে। কমিশনে ২০ আগস্টের মধ্যে মতামত পাঠানোর কথা ছিল দলগুলোর, পরে তা ২২ আগস্ট বিকেল ৩টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
শিক্ষার্থী-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাষ্ট্র সংস্কার ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় সংলাপের ভিত্তিতে তৈরি ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ সাংবিধানিক ও আইনগতভাবে কার্যকর করতে চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বিদ্যমান সংবিধান বা অন্য কোনো আইনে ভিন্নতর কিছু থাকলেও ‘জুলাই জাতীয় সনদের’ বিধান, প্রস্তাব বা সুপারিশ প্রাধান্য পাবে, এমন প্রস্তাবও রেখেছে কমিশন। এ সনদের যেসব সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য, দেরি না করে সেগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়ার কথাও বলা হয়েছে সনদের খসড়ায়।
এ সনদ নিয়ে ভবিষ্যতে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না, এ অঙ্গীকারসহ মোট আটটি অঙ্গীকারনামা রেখে চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়া দলগুলোর কাছে পাঠায় কমিশন।
সংলাপে অংশ নেয়া রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি ঐকমত্য কমিশন সংশ্লিষ্টরা বহুল আলোচিত এ সনদে সই করবেন বলে কথা রয়েছে।
মতামত পাঠিয়েছে যে দলগুলো: লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি-এলডিপি; খেলাফত মজলিস; আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি; জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম); বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি; বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস; বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী; জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি; বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি; জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট; ১২ দলীয় জোট; আম জনতার দল; গণফোরাম; বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ); জাতীয় গণফ্রন্ট; বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী); জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি); গণসংহতি আন্দোলন; বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ); বাংলাদেশ লেবার পার্টি; জাকের পার্টি; ভাসানী জনশক্তি পার্টি; বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।