ছবি : সংবাদ
বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে মৌসুমি অক্ষের সাথে মিলিত হয়েছে। তবে সোমবার রাত বা মঙ্গলবারের মধ্যে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে ২৭ আগস্ট থেকে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে এবং মাসের বাকি দিনগুলোয় বৃষ্টি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় নতুন লঘুচাপ তৈরি হতে পারে।
এর প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। একইসঙ্গে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটের কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বিশেষ আবহাওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এজন্য উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরে ঝড়ো হাওয়ার শঙ্কা থাকায় জেলেদের নৌকা ও ট্রলারকে আপাতত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে শনিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ১৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে নোয়াখালীতে। সীতাকুণ্ডে ৮৪ ও চট্টগ্রামে ৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল শ্রীমঙ্গলে ৩৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে বান্দরবানে ২৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ছবি : সংবাদ
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে মৌসুমি অক্ষের সাথে মিলিত হয়েছে। তবে সোমবার রাত বা মঙ্গলবারের মধ্যে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে ২৭ আগস্ট থেকে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে এবং মাসের বাকি দিনগুলোয় বৃষ্টি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় নতুন লঘুচাপ তৈরি হতে পারে।
এর প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। একইসঙ্গে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটের কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বিশেষ আবহাওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এজন্য উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরে ঝড়ো হাওয়ার শঙ্কা থাকায় জেলেদের নৌকা ও ট্রলারকে আপাতত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে শনিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ১৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে নোয়াখালীতে। সীতাকুণ্ডে ৮৪ ও চট্টগ্রামে ৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল শ্রীমঙ্গলে ৩৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে বান্দরবানে ২৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।