জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগের দাবিতে তাঁরা এই কর্মসূচি শুরু করেন।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের কাছের সড়কে ‘শহীদ পরিবার, আহত পরিবার ও ছাত্র জনতা’ ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু হয়। সচিবালয়ের অদূরে অবস্থান করায় ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকারীদের এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি, বরং আসামিদের জামিন দেওয়া হচ্ছে। শহীদ পরিবারের ওপর পুলিশ হামলার পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এসব কারণে তাঁরা দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছেন।
শহীদ ইমাম হোসেন তাইয়েবের ভাই রবিউল আওয়াল বলেন, “জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার নিয়ে টালবাহানা চলছে।”
আহত শাহীন আহমেদ খান বলেন, “উপদেষ্টারা শহীদ পরিবারের ব্যথা ভুলে গেছেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত পুলিশের এক উপপরিদর্শককে জামিন দেওয়া হয়েছে।”
আহত শেখ মুস্তাফিজ বলেন, “১৯ আগস্ট সচিবালয়ের সামনে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের ওপর পুলিশ হামলা হয়েছে, অথচ সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।”
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যরা স্লোগান দেন— “দফা এক, দাবি এক, আইন উপদেষ্টার পদত্যাগ”, “আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে।”
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগের দাবিতে তাঁরা এই কর্মসূচি শুরু করেন।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের কাছের সড়কে ‘শহীদ পরিবার, আহত পরিবার ও ছাত্র জনতা’ ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু হয়। সচিবালয়ের অদূরে অবস্থান করায় ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকারীদের এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি, বরং আসামিদের জামিন দেওয়া হচ্ছে। শহীদ পরিবারের ওপর পুলিশ হামলার পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এসব কারণে তাঁরা দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছেন।
শহীদ ইমাম হোসেন তাইয়েবের ভাই রবিউল আওয়াল বলেন, “জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার নিয়ে টালবাহানা চলছে।”
আহত শাহীন আহমেদ খান বলেন, “উপদেষ্টারা শহীদ পরিবারের ব্যথা ভুলে গেছেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত পুলিশের এক উপপরিদর্শককে জামিন দেওয়া হয়েছে।”
আহত শেখ মুস্তাফিজ বলেন, “১৯ আগস্ট সচিবালয়ের সামনে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের ওপর পুলিশ হামলা হয়েছে, অথচ সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।”
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যরা স্লোগান দেন— “দফা এক, দাবি এক, আইন উপদেষ্টার পদত্যাগ”, “আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে।”