প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রিত ১৩ লাখ রোহিঙ্গার জন্য এর বেশি কিছু করা সম্ভব নয়। রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
সোমবার কক্সবাজারে ‘স্টেকহোল্ডারস ডায়ালগ: টেকঅ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক সংলাপে ইউনূস একথা বলেন।
তিনি বলেন, “রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই যা করছে, এর বাইরে অতিরিক্ত সম্পদ সংস্থান করা আর সম্ভব নয়।”
মায়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতন থেকে বাংলাদেশ অভিমুখে রোহিঙ্গাদের আগমন শুরুর আট বছর পূর্তিতে আয়োজিত এই সংলাপে সংকট সমাধানে সাত দফা কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়। এতে কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ, বিভিন্ন দেশের শিক্ষাবিদ, বৈশ্বিক সংস্থা ও রোহিঙ্গা প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সরকার জানিয়েছে, এ সংলাপ থেকে পাওয়া প্রস্তাব ও মতামত আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিতব্য উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে তুলে ধরা হবে। সম্মেলনে প্রায় ১৭০টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন এবং সেখানে রোহিঙ্গাসহ মায়ানমারের অন্যান্য নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর দুর্দশা গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হবে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইনে মায়ানমার সেনাদের নিপীড়নের পর কয়েক মাসে সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। আগে থেকেই থাকা চার লাখসহ বর্তমানে কক্সবাজারে প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞকে ‘জাতিগত নিধনের ধ্রুপদী উদাহরণ’ এবং যুক্তরাষ্ট্র তা ‘জেনোসাইড’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে পরিণত হয়েছে।
সোমবার, ২৫ আগস্ট ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রিত ১৩ লাখ রোহিঙ্গার জন্য এর বেশি কিছু করা সম্ভব নয়। রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
সোমবার কক্সবাজারে ‘স্টেকহোল্ডারস ডায়ালগ: টেকঅ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক সংলাপে ইউনূস একথা বলেন।
তিনি বলেন, “রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই যা করছে, এর বাইরে অতিরিক্ত সম্পদ সংস্থান করা আর সম্ভব নয়।”
মায়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতন থেকে বাংলাদেশ অভিমুখে রোহিঙ্গাদের আগমন শুরুর আট বছর পূর্তিতে আয়োজিত এই সংলাপে সংকট সমাধানে সাত দফা কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়। এতে কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ, বিভিন্ন দেশের শিক্ষাবিদ, বৈশ্বিক সংস্থা ও রোহিঙ্গা প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সরকার জানিয়েছে, এ সংলাপ থেকে পাওয়া প্রস্তাব ও মতামত আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিতব্য উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে তুলে ধরা হবে। সম্মেলনে প্রায় ১৭০টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন এবং সেখানে রোহিঙ্গাসহ মায়ানমারের অন্যান্য নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর দুর্দশা গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হবে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইনে মায়ানমার সেনাদের নিপীড়নের পর কয়েক মাসে সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। আগে থেকেই থাকা চার লাখসহ বর্তমানে কক্সবাজারে প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞকে ‘জাতিগত নিধনের ধ্রুপদী উদাহরণ’ এবং যুক্তরাষ্ট্র তা ‘জেনোসাইড’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে পরিণত হয়েছে।