পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার তাঁর ৩৬ ঘণ্টার বাংলাদেশ সফরকে ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, এ সফর বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্কের নতুন গতি সঞ্চার করবে এবং পারস্পরিক সহযোগিতা ও সফর বিনিময় আরও বাড়বে।
গত শনিবার দুপুরে ঢাকা আসা ইসহাক দার রোববার গভীর রাতে ঢাকা ত্যাগ করেন। যাওয়ার আগে এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেন, “সপ্তাহান্তে বাংলাদেশে ৩৬ ঘণ্টার একটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ সফর শেষ করেছি। এ সফরে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনসহ সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।”
ঢাকা সফরে তিনি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। বৈঠকে কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি, সংস্কৃতি বিনিময়, দুই দেশের সংবাদ সংস্থা, ফরেন সার্ভিস একাডেমি ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সহযোগিতা এবং বাণিজ্য সহযোগিতাসহ একটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই হয়।
এ ছাড়া তিনি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে প্রাতরাশ বৈঠক করেন। রাজনৈতিক যোগাযোগের অংশ হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গেও তিনি দেখা করেন।
সফরের প্রথম দিন ইসহাক দার জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, “পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠকে বিস্তৃত ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। উভয় পক্ষের দৃষ্টিভঙ্গিতে পূর্ণ মিল ছিল। আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল উচ্চ পর্যায়ের সফর বিনিময়, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা, শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন, সাংস্কৃতিক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক। এছাড়া আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে বিশেষ করে সার্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে।”
ঢাকা ছাড়ার আগে ইসহাক দার আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করে বলেন, এ সফর দুই দেশের সম্পর্কে নতুন গতি এনে দেবে এবং ভবিষ্যতে সব খাতে সহযোগিতা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
সোমবার, ২৫ আগস্ট ২০২৫
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার তাঁর ৩৬ ঘণ্টার বাংলাদেশ সফরকে ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, এ সফর বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্কের নতুন গতি সঞ্চার করবে এবং পারস্পরিক সহযোগিতা ও সফর বিনিময় আরও বাড়বে।
গত শনিবার দুপুরে ঢাকা আসা ইসহাক দার রোববার গভীর রাতে ঢাকা ত্যাগ করেন। যাওয়ার আগে এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেন, “সপ্তাহান্তে বাংলাদেশে ৩৬ ঘণ্টার একটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ সফর শেষ করেছি। এ সফরে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনসহ সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।”
ঢাকা সফরে তিনি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। বৈঠকে কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি, সংস্কৃতি বিনিময়, দুই দেশের সংবাদ সংস্থা, ফরেন সার্ভিস একাডেমি ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সহযোগিতা এবং বাণিজ্য সহযোগিতাসহ একটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই হয়।
এ ছাড়া তিনি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে প্রাতরাশ বৈঠক করেন। রাজনৈতিক যোগাযোগের অংশ হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গেও তিনি দেখা করেন।
সফরের প্রথম দিন ইসহাক দার জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, “পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠকে বিস্তৃত ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। উভয় পক্ষের দৃষ্টিভঙ্গিতে পূর্ণ মিল ছিল। আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল উচ্চ পর্যায়ের সফর বিনিময়, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা, শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন, সাংস্কৃতিক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক। এছাড়া আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে বিশেষ করে সার্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে।”
ঢাকা ছাড়ার আগে ইসহাক দার আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করে বলেন, এ সফর দুই দেশের সম্পর্কে নতুন গতি এনে দেবে এবং ভবিষ্যতে সব খাতে সহযোগিতা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।