অনিয়মের অভিযোগে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তাধীন অবস্থায় পদত্যাগ করেছেন হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামান।
রোববার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নিয়মিত আপডেটে জানানো হয়, “হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামান, যিনি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তাধীন ছিলেন, আজ (৩১ অগাস্ট ২০২৫) প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে স্বাক্ষরিত পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।”
গত ২৬ অগাস্ট ২০২৫ বিচারপতি আক্তারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে চূড়ান্ত শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
বিচারপতি আক্তারুজ্জামান বিচারিক আদালতে থাকাকালে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সাজা দিয়েছিলেন।
এর আগে, অনিয়মের অভিযোগ ওঠার পর গত বছরের ১৬ অক্টোবর প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ১২ বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠান এবং তাদের হাই কোর্টের বেঞ্চে বিচারকাজ পরিচালনার দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হয়। তাদের মধ্যে বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানও ছিলেন।
ওই তালিকায় ছিলেন বিচারপতি নাইমা হায়দার, শেখ হাসান আরিফ, আশীষ রঞ্জন দাস, মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, এস এম মনিরুজ্জামান, আতাউর রহমান খান, শাহেদ নূর উদ্দিন, মো. আক্তারুজ্জামান, মো. আমিনুল ইসলাম, এস এম মাসুদ হোসেন দোলন, খিজির হায়াত ও খোন্দকার দিলীরুজ্জামান।
পরে তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত শুরু করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিচারপতি অপসারণ সংক্রান্ত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনরুজ্জীবিত হলে নতুন করে কাউন্সিল গঠন করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন এই কাউন্সিলের অপর দুই সদস্য ছিলেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও জুবায়ের রহমান চৌধুরী।
রোববার, ৩১ আগস্ট ২০২৫
অনিয়মের অভিযোগে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তাধীন অবস্থায় পদত্যাগ করেছেন হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামান।
রোববার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নিয়মিত আপডেটে জানানো হয়, “হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামান, যিনি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তাধীন ছিলেন, আজ (৩১ অগাস্ট ২০২৫) প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে স্বাক্ষরিত পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।”
গত ২৬ অগাস্ট ২০২৫ বিচারপতি আক্তারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে চূড়ান্ত শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
বিচারপতি আক্তারুজ্জামান বিচারিক আদালতে থাকাকালে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সাজা দিয়েছিলেন।
এর আগে, অনিয়মের অভিযোগ ওঠার পর গত বছরের ১৬ অক্টোবর প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ১২ বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠান এবং তাদের হাই কোর্টের বেঞ্চে বিচারকাজ পরিচালনার দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হয়। তাদের মধ্যে বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানও ছিলেন।
ওই তালিকায় ছিলেন বিচারপতি নাইমা হায়দার, শেখ হাসান আরিফ, আশীষ রঞ্জন দাস, মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, এস এম মনিরুজ্জামান, আতাউর রহমান খান, শাহেদ নূর উদ্দিন, মো. আক্তারুজ্জামান, মো. আমিনুল ইসলাম, এস এম মাসুদ হোসেন দোলন, খিজির হায়াত ও খোন্দকার দিলীরুজ্জামান।
পরে তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত শুরু করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিচারপতি অপসারণ সংক্রান্ত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনরুজ্জীবিত হলে নতুন করে কাউন্সিল গঠন করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন এই কাউন্সিলের অপর দুই সদস্য ছিলেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও জুবায়ের রহমান চৌধুরী।