alt

রাজনীতি

গরু ছাগলের মতো যারা বিক্রি হচ্ছে তারা ভণ্ড : কাজী জাফর উল্যাহ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ। তিনি জনগণের কাছে ভোট চাচ্ছেন এই বলে ‘আমি জানি, আপনারা গরিব হলেও গরু-ছাগল না। যারা গরু ছাগলের মতো বিক্রি হয়ে নিক্সনের সঙ্গে আছে, তারা আসলে ভণ্ড। তাদের কাজ নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটানো।’আপনারা আমাকে নির্বাচিত করে প্রমাণ করে দিয়েন আমি ফকিন্নির ছেলে নই। এইটুকু সুযোগ আমাকে করে দিন।

মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা সদরে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন কাজী জাফর উল্যাহ।

কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, ‘আমি চোরও না, ডাকাতও না। আমি দুর্নীতিবাজও না। আমি আপনাদের মতো একজন সাধারণ জনগণ। নিক্সন যেভাবে আমাকে ফকিন্নির ছেলে বলে গালি দিয়েছেন। আসলে তিনি আমাকে গালি দেননি, তিনি গালি দিয়েছেন এই চরভদ্রাসনের গরিব-দুঃখী মানুষদের।’ সামনে ১০০ মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করে, আমার একটি গাড়ি হইলেই হয়। আপনাদের দোয়া-ভালোবাসা ওই হাজার মোটরসাইকেলের চেয়ে বড়।’ তিনি বলেন, ‘আমি আর কয়দিন বাঁচব। আপনাদের পাশে থেকে শেষ দমটা ফেলতে চাই।’

প্রসঙ্গত, ১৫ নভেম্বর ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদ–সংলগ্ন সড়কে এক সভায় ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন কাজী জাফর উল্যাহকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘আপনার মতো আমি ফকিন্নির ঘরে জন্মাই নাই। ১১০০ না, ২০০০ বিঘা জমির মালিক আমি।’

ফরিদপুর-৪ আসনে কাজী জাফর উল্যাহর পাশাপাশি নিক্সন চৌধুরীও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন। দল মনোনয়ন দেয় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী জাফর উল্যাহকে। বর্তমান সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নিক্সন চৌধুরী মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে পরপর দুবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নিক্সন। ওই দুই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান জাফর উল্যাহ। কাজী জাফর উল্যাহকে দুবারই হারিয়ে সংসদ সদস্য হন নিক্সন।

কারফিউ প্রত্যাহার করুন, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে নিন : ফখরুল

‘নিষ্ক্রিয়, ব্যর্থদের তালিকা যেন সঠিক হয়’-দাবি আ’লীগ তৃণমূলের

ছবি

খোঁজখবর নিচ্ছি, সত্য বেরিয়ে আসবে : কাদের

পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে : কাদের

‘আপনারা ফেইল করেছেন’, রংপুরে দলীয় নেতাকর্মীদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ ২০ নেতাসহ গ্রেপ্তার ১৭৫৮ : পুলিশ

ছবি

বিএনপি কার্যালয়ে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় সাতজনের রিমান্ড মঞ্জুর

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপি জড়িত নয় : মির্জা ফখরুল

ছবি

নয়া পল্টনে বিএনপি অফিসে তালা, চারপাশে পুলিশের অবস্থান

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা কারো শেখানো বুলি বলছেন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

দুই দফা বৈঠক করেও আন্দোলনের দিনক্ষণ নির্ধারণ করতে পারেনি বিএনপির হাইকমান্ড

ছবি

যৌক্তিক দাবি কখনোই উপেক্ষিত হয়নি: ওবায়দুল কাদের

ছবি

জঙ্গীবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াই সংগ্রাম চালিয়ে যাবে গণতন্ত্রী পার্টি: ডা. শাহাদাত

ছবি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্রই বরদাশত করা হবে নাঃ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ছবি

শেখ হাসিনা চীন হতে শূন্য হাতে ফিরেছেন : রিজভী

ছবি

কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের দাবি ও বক্তব্য সংবিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতির বিরোধী: ওবায়দুল কাদের

ছবি

ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা

ছবি

স্বাধীনতাবিরোধীরা এ আন্দোলনের সঙ্গে মিশে গেছে বলে আমি আপনি সবাই বুঝে গেছি : আিইনমন্ত্রী

ছবি

কোটা সংস্কারের নামে বিএনপি জামায়াতের সন্তানেরা মাঠে নেমেছে - মাইনুল হোসেন নিখিল

ছবি

সরকার মেধাবী জাতি গঠনে অনাগ্রহী: আমির খসরু

ছয় বছর আগের মামলায় ছয় যুবদল নেতার কারাদণ্ড

ছবি

জবি : অভিযুক্তদের প্রটোকলেই ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের তদন্ত কমিটি

ছবি

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে বললেন ওবায়দুল কাদের

ছবি

জবি ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহীমের চাঁদাবাজির মামলা তদন্তে সিআইডি, প্রতিবেদন ২২ জুলাই

ছবি

কোটার সিদ্ধান্ত সরকারের নয়, আদালতের: ওবায়দুল কাদের

ছবি

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ১

ছবি

প্রশ্নফাঁস ও টেন্ডার বাণিজ্যের অভিযোগ : জবি শাখার বিরুদ্ধে কাল তদন্তে নামছে কেন্দ্রীয় তদন্ত কমিটি

ছবি

কোটা এবং পেনশনবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির সমর্থন আছে: ফখরুল

ছবি

এখন কারো গায়ে চুলকায়, কারো অন্তরে জ্বালা: কাদের

ছবি

দেশের পক্ষে কথা বলার কোনও সরকার এখানে নেই : গণতন্ত্র মঞ্চ

ছবি

প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ, জবি শাখার তদন্তে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ

ছবি

অচল হয়ে পড়েছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো

ছবি

কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে জাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

ছবি

যারা সহিংসতাকে উস্কে দেবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ: কাদের

ছবি

অবস্থান কর্মসূচির ডাক দিয়ে শাহবাগ ছেড়েছে বিক্ষোভকারীরা

ছবি

"জাহাঙ্গীর আলমকে ছাড়া গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি ঘোষণা"

tab

রাজনীতি

গরু ছাগলের মতো যারা বিক্রি হচ্ছে তারা ভণ্ড : কাজী জাফর উল্যাহ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ। তিনি জনগণের কাছে ভোট চাচ্ছেন এই বলে ‘আমি জানি, আপনারা গরিব হলেও গরু-ছাগল না। যারা গরু ছাগলের মতো বিক্রি হয়ে নিক্সনের সঙ্গে আছে, তারা আসলে ভণ্ড। তাদের কাজ নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটানো।’আপনারা আমাকে নির্বাচিত করে প্রমাণ করে দিয়েন আমি ফকিন্নির ছেলে নই। এইটুকু সুযোগ আমাকে করে দিন।

মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা সদরে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন কাজী জাফর উল্যাহ।

কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, ‘আমি চোরও না, ডাকাতও না। আমি দুর্নীতিবাজও না। আমি আপনাদের মতো একজন সাধারণ জনগণ। নিক্সন যেভাবে আমাকে ফকিন্নির ছেলে বলে গালি দিয়েছেন। আসলে তিনি আমাকে গালি দেননি, তিনি গালি দিয়েছেন এই চরভদ্রাসনের গরিব-দুঃখী মানুষদের।’ সামনে ১০০ মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করে, আমার একটি গাড়ি হইলেই হয়। আপনাদের দোয়া-ভালোবাসা ওই হাজার মোটরসাইকেলের চেয়ে বড়।’ তিনি বলেন, ‘আমি আর কয়দিন বাঁচব। আপনাদের পাশে থেকে শেষ দমটা ফেলতে চাই।’

প্রসঙ্গত, ১৫ নভেম্বর ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদ–সংলগ্ন সড়কে এক সভায় ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন কাজী জাফর উল্যাহকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘আপনার মতো আমি ফকিন্নির ঘরে জন্মাই নাই। ১১০০ না, ২০০০ বিঘা জমির মালিক আমি।’

ফরিদপুর-৪ আসনে কাজী জাফর উল্যাহর পাশাপাশি নিক্সন চৌধুরীও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন। দল মনোনয়ন দেয় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী জাফর উল্যাহকে। বর্তমান সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নিক্সন চৌধুরী মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে পরপর দুবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নিক্সন। ওই দুই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান জাফর উল্যাহ। কাজী জাফর উল্যাহকে দুবারই হারিয়ে সংসদ সদস্য হন নিক্সন।

back to top