আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-১ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহজাহান ওমরের প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করা হয়েছে।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) প্রতিনিধির মাধ্যমে আপিল করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা মনিরুজ্জামান মনির।
অপর একটি আবেদনে ফরিদপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের প্রার্থিতা বাতিল চেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হক। এর আগে শামীমের প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আপিল করেছিলেন আজাদ।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, শাহজাহান ওমর হলফনামায় মামলার তথ্য গোপন করায় তার প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আবেদনটি করা হয়েছে।
অপরদিকে হলফনামায় ‘মিথ্যা তথ্য’ দেওয়ার অভিযোগ তুলে এ কে আজাদের প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হক।
শামীম হক গণমাধ্যমকে বলেন, আমার আইনজীবী সব বিষয় তুলে ধরেছেন। নির্বাচন কমিশন স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের সব ‘অসত্য তথ্য’, দলিলাদি দেখে সঠিক সিদ্ধান্ত দেবে আশা করি।
উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশনে মোট ৫৬১টি আপিল জমা পড়েছে। এর মধ্যে সাড়ে পাঁচশটির মতো পড়েছে প্রার্থিতা ফিরে পেতে। বাকিগুলো বৈধ ঘোষিত প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা হয়েছে। রোববার (১০ ডিসেম্বর) থেকে প্রতিদিন ১০০টি করে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুনানি করে সিদ্ধান্ত দেবে নির্বাচন কমিশন।
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-১ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহজাহান ওমরের প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করা হয়েছে।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) প্রতিনিধির মাধ্যমে আপিল করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা মনিরুজ্জামান মনির।
অপর একটি আবেদনে ফরিদপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের প্রার্থিতা বাতিল চেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হক। এর আগে শামীমের প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আপিল করেছিলেন আজাদ।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, শাহজাহান ওমর হলফনামায় মামলার তথ্য গোপন করায় তার প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আবেদনটি করা হয়েছে।
অপরদিকে হলফনামায় ‘মিথ্যা তথ্য’ দেওয়ার অভিযোগ তুলে এ কে আজাদের প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হক।
শামীম হক গণমাধ্যমকে বলেন, আমার আইনজীবী সব বিষয় তুলে ধরেছেন। নির্বাচন কমিশন স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের সব ‘অসত্য তথ্য’, দলিলাদি দেখে সঠিক সিদ্ধান্ত দেবে আশা করি।
উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশনে মোট ৫৬১টি আপিল জমা পড়েছে। এর মধ্যে সাড়ে পাঁচশটির মতো পড়েছে প্রার্থিতা ফিরে পেতে। বাকিগুলো বৈধ ঘোষিত প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা হয়েছে। রোববার (১০ ডিসেম্বর) থেকে প্রতিদিন ১০০টি করে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুনানি করে সিদ্ধান্ত দেবে নির্বাচন কমিশন।