দীর্ঘ আড়াই বছর ধরে আইনী লড়াইয়ের পর আদালতের নির্দ্দেশে ভোট পুনঃ গননা শেষে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের জাতীয় পার্টির মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহফুজার রহমানকে ৩শ ৩ ভোটে বিজয়ী ঘোষনা করেছেন নির্বাচনী ট্রাইবুনালের বিচারক সিনিয়র সহকারী জজ ওয়াহিদুজ্জামান।
সেই সাথে ইতিপুর্বে ঘোষিত চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম লেবুর নাম গেজেট থেকে কর্তন করে মাহফুজার রহমানকে চেয়ারম্যান হিসেবে তার নাম গেজেট ভুক্ত করে দায়িত্ব পালন করার আদেশ প্রদান করেছেন। গতকাল সোমবার রাতে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের মৌলভীবাজার এলাকায় সংবাদ সম্মেলনে আদালতের আদেশ পাঠ করে শোনান আইনজিবী রশিদুল হাসান লাল এ্যাডভোকেট। এ সময় তার সহকর্মী গোলাম মোরেশেদ এ্যাডভোকেট এবং আদালত কর্তৃক নির্বাচিত ঘোষিত ইউপি চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমানসহ বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
আইনজিবী রশিদুল হাসান লাল এ্যাডভোকেট জানান দীর্ঘ প্রায় আড়াই বছর পুর্বে অনুষ্ঠিত হওয়া গঙ্গাচড়া উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম লেবুকে নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়। এ আদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মাহফুজার রহমান রংপুরের নির্বাচনী ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করেন। মামলায় তিনি অভিযোগ করেন ভোট গননায় কারচুপি করে আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়েছে। তিনি ভোট পুনঃ গননার আবেদন করেন। দীর্ঘ আইনী লড়াইয়ের পর বিজ্ঞ বিচারক নির্বাচনের সকল ব্যালট বাক্স আদালতে তলব করেন। এরপর আদালতের সামনে চেয়ারম্যান পদে সকল ভোট পুনঃ গননা শেষে ৩শ ৩ ভোটে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মাহফুজার রহমানকে বিজয়ী ঘোষনা করেন।
গত ৪ এপ্রিল রায় ঘোষনা করা হলেও মামলার জাবেদা নকল সোমবার আদালত কর্তৃক প্রাপ্ত হওয়ার পর সংবাদ সম্মেলন করে আদালতের আদেশ পাঠ করেন। সেই সাথে আদালতের আদেশ অনুযায়ী সচিব নির্বাচন কমিশন , আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা , রংপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তাকে দ্রæত ব্যবস্টথা গ্রহন করে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করে আদালতকে অবহিত করার আদেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ বিচারক। ,
এ সময় আদালত কর্তৃক নির্বাচিত জাতীয় পার্টির ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহফুজার রহমান বলেন তিনি ন্যায় বিচার পেয়েছেন, আদালত পুনঃ ভোট গননার পর ৩শ ৩ ভোটে তাকে বিজয়ী ঘোষনা করেছেন। তার যে দাবি ছিলো ভোট গননার নামে কারচুপি করে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অন্যায় ভাবে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়েছিলো। তিনি আরও জানান আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাইকোর্ট ও সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে আবেদন করার পরেও তার আবেদন না মজ্ঞুর করে ভোট পুনঃ গননার আদেশ বহাল রাখায় সরকার ও সংশ্লিষ্ঠ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সেই সাথে ন্যায় বিচার পেয়েছেন বলে জানান তিনি।
এর আগে এলাকার শত শত মানুষ আনন্দ মিছিল বের করে মিচিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে।
মঙ্গলবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৪
দীর্ঘ আড়াই বছর ধরে আইনী লড়াইয়ের পর আদালতের নির্দ্দেশে ভোট পুনঃ গননা শেষে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের জাতীয় পার্টির মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহফুজার রহমানকে ৩শ ৩ ভোটে বিজয়ী ঘোষনা করেছেন নির্বাচনী ট্রাইবুনালের বিচারক সিনিয়র সহকারী জজ ওয়াহিদুজ্জামান।
সেই সাথে ইতিপুর্বে ঘোষিত চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম লেবুর নাম গেজেট থেকে কর্তন করে মাহফুজার রহমানকে চেয়ারম্যান হিসেবে তার নাম গেজেট ভুক্ত করে দায়িত্ব পালন করার আদেশ প্রদান করেছেন। গতকাল সোমবার রাতে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের মৌলভীবাজার এলাকায় সংবাদ সম্মেলনে আদালতের আদেশ পাঠ করে শোনান আইনজিবী রশিদুল হাসান লাল এ্যাডভোকেট। এ সময় তার সহকর্মী গোলাম মোরেশেদ এ্যাডভোকেট এবং আদালত কর্তৃক নির্বাচিত ঘোষিত ইউপি চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমানসহ বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
আইনজিবী রশিদুল হাসান লাল এ্যাডভোকেট জানান দীর্ঘ প্রায় আড়াই বছর পুর্বে অনুষ্ঠিত হওয়া গঙ্গাচড়া উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম লেবুকে নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়। এ আদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মাহফুজার রহমান রংপুরের নির্বাচনী ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করেন। মামলায় তিনি অভিযোগ করেন ভোট গননায় কারচুপি করে আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়েছে। তিনি ভোট পুনঃ গননার আবেদন করেন। দীর্ঘ আইনী লড়াইয়ের পর বিজ্ঞ বিচারক নির্বাচনের সকল ব্যালট বাক্স আদালতে তলব করেন। এরপর আদালতের সামনে চেয়ারম্যান পদে সকল ভোট পুনঃ গননা শেষে ৩শ ৩ ভোটে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মাহফুজার রহমানকে বিজয়ী ঘোষনা করেন।
গত ৪ এপ্রিল রায় ঘোষনা করা হলেও মামলার জাবেদা নকল সোমবার আদালত কর্তৃক প্রাপ্ত হওয়ার পর সংবাদ সম্মেলন করে আদালতের আদেশ পাঠ করেন। সেই সাথে আদালতের আদেশ অনুযায়ী সচিব নির্বাচন কমিশন , আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা , রংপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তাকে দ্রæত ব্যবস্টথা গ্রহন করে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করে আদালতকে অবহিত করার আদেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ বিচারক। ,
এ সময় আদালত কর্তৃক নির্বাচিত জাতীয় পার্টির ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহফুজার রহমান বলেন তিনি ন্যায় বিচার পেয়েছেন, আদালত পুনঃ ভোট গননার পর ৩শ ৩ ভোটে তাকে বিজয়ী ঘোষনা করেছেন। তার যে দাবি ছিলো ভোট গননার নামে কারচুপি করে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অন্যায় ভাবে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়েছিলো। তিনি আরও জানান আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাইকোর্ট ও সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে আবেদন করার পরেও তার আবেদন না মজ্ঞুর করে ভোট পুনঃ গননার আদেশ বহাল রাখায় সরকার ও সংশ্লিষ্ঠ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সেই সাথে ন্যায় বিচার পেয়েছেন বলে জানান তিনি।
এর আগে এলাকার শত শত মানুষ আনন্দ মিছিল বের করে মিচিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে।