আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করা হবে। কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশন এই সাক্ষাতে নিজেদের ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে। সূত্রের মতে, এ সময় কমিশনের পদত্যাগের ঘোষণা আসার সম্ভাবনাও রয়েছে।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নির্বাচন কমিশন নিরব ভূমিকা পালন করে আসছে। এরপর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নিলে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও শীর্ষ কর্মকর্তা পরিবর্তন আনা হয়। এই প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা তাঁদের পদত্যাগ নিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশনাররা পদত্যাগের বিষয়ে মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। তাঁরা পরামর্শের জন্য রাষ্ট্রপতি এবং অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাতে সফল হননি।
সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী সংসদ ভেঙে যাওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে এটি সম্ভব কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন যদি তাদের দায়িত্ব পালন করতে থাকে, তবে ভবিষ্যতে আইনি ও সাংবিধানিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হতে পারে।
সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে ‘বিপ্লব ও ফরমান: সরকার ও সংবিধান’ শিরোনামে একটি কলামে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন সংবিধান ও সফল বিপ্লবোত্তর সাংবিধানিক পরিস্থিতিতে সংকটে রয়েছে।’ তিনি উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে একটি অসামরিক ফরমান জারি করে সংবিধানের সংকট সমাধান প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচন কমিশন নিয়ে শুরু থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক ছিল। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল এই কমিশনকে মান্য করেনি এবং তাদের ডাকা সংলাপ প্রত্যাখ্যান করেছে।
আগামীকালের সৌজন্য বিনিময় অনুষ্ঠানে কমিশনের পদত্যাগের ঘোষণা আসবে কি না, তা নিয়ে সকলের মধ্যে কৌতূহল রয়েছে।
বুধবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করা হবে। কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশন এই সাক্ষাতে নিজেদের ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে। সূত্রের মতে, এ সময় কমিশনের পদত্যাগের ঘোষণা আসার সম্ভাবনাও রয়েছে।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নির্বাচন কমিশন নিরব ভূমিকা পালন করে আসছে। এরপর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নিলে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও শীর্ষ কর্মকর্তা পরিবর্তন আনা হয়। এই প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা তাঁদের পদত্যাগ নিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশনাররা পদত্যাগের বিষয়ে মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। তাঁরা পরামর্শের জন্য রাষ্ট্রপতি এবং অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাতে সফল হননি।
সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী সংসদ ভেঙে যাওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে এটি সম্ভব কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন যদি তাদের দায়িত্ব পালন করতে থাকে, তবে ভবিষ্যতে আইনি ও সাংবিধানিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হতে পারে।
সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে ‘বিপ্লব ও ফরমান: সরকার ও সংবিধান’ শিরোনামে একটি কলামে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন সংবিধান ও সফল বিপ্লবোত্তর সাংবিধানিক পরিস্থিতিতে সংকটে রয়েছে।’ তিনি উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে একটি অসামরিক ফরমান জারি করে সংবিধানের সংকট সমাধান প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচন কমিশন নিয়ে শুরু থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক ছিল। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল এই কমিশনকে মান্য করেনি এবং তাদের ডাকা সংলাপ প্রত্যাখ্যান করেছে।
আগামীকালের সৌজন্য বিনিময় অনুষ্ঠানে কমিশনের পদত্যাগের ঘোষণা আসবে কি না, তা নিয়ে সকলের মধ্যে কৌতূহল রয়েছে।