কুষ্টিয়ার মিরপুরে স্থানীয় যুবদল নেতা রফিকুল ইসলাম রাস্তায় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের দেখলে পিটিয়ে মেরে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর এই উসকানিমূলক বক্তব্যের ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট করা হয়েছে, যা আজ মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত দেখা গেছে।
রফিকুল ইসলাম মিরপুর পৌর যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এবং উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রহমত আলী রব্বানের ভাগনে। মিরপুর শহরে তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ১ মিনিট ২ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে তিনি বলেন, ‘যদি কখনো কোনো আওয়ামী লীগকে দেখেন, রাস্তায় পিটিয়ে মারবেন।’ তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগ তাঁদের রাস্তায় বের হতে দেয়নি, বাজার করতে দেয়নি, এবং বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছে।
রফিকুল আরও বলেন, ‘বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের কাউকে তিনজন একসঙ্গে বসতে দেওয়া হয়নি। আমাদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে।’ তিনি দলীয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে গ্রুপিং না করে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।
জানা গেছে, গত বুধবার রাতে মিরপুরের আমলা ইউনিয়নের নিমতলা বাজারে বিএনপির একটি কার্যালয় উদ্বোধনের সময় এই বক্তব্য দেন রফিকুল। পরে সেই ভিডিও তিনি ফেসবুকে শেয়ার করেন। বক্তব্যের সময় উপস্থিত অনেকেই করতালি দেন।
এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম আজ মুঠোফোনে জানান, গত ১৫–১৬ বছর ধরে তারা যে পরিমাণ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তা থেকেই এই আবেগী বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘নেতা–কর্মীদের ধরে রাখতে কিছু কথা বলতেই হয়।’
মিরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল হক জানিয়েছেন, বিএনপি এমন বক্তব্যকে সমর্থন করে না এবং দল থেকে এ ধরনের কোনো নির্দেশনাও দেওয়া হয়নি।
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কুষ্টিয়ার মিরপুরে স্থানীয় যুবদল নেতা রফিকুল ইসলাম রাস্তায় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের দেখলে পিটিয়ে মেরে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর এই উসকানিমূলক বক্তব্যের ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট করা হয়েছে, যা আজ মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত দেখা গেছে।
রফিকুল ইসলাম মিরপুর পৌর যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এবং উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রহমত আলী রব্বানের ভাগনে। মিরপুর শহরে তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ১ মিনিট ২ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে তিনি বলেন, ‘যদি কখনো কোনো আওয়ামী লীগকে দেখেন, রাস্তায় পিটিয়ে মারবেন।’ তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগ তাঁদের রাস্তায় বের হতে দেয়নি, বাজার করতে দেয়নি, এবং বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছে।
রফিকুল আরও বলেন, ‘বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের কাউকে তিনজন একসঙ্গে বসতে দেওয়া হয়নি। আমাদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে।’ তিনি দলীয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে গ্রুপিং না করে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।
জানা গেছে, গত বুধবার রাতে মিরপুরের আমলা ইউনিয়নের নিমতলা বাজারে বিএনপির একটি কার্যালয় উদ্বোধনের সময় এই বক্তব্য দেন রফিকুল। পরে সেই ভিডিও তিনি ফেসবুকে শেয়ার করেন। বক্তব্যের সময় উপস্থিত অনেকেই করতালি দেন।
এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম আজ মুঠোফোনে জানান, গত ১৫–১৬ বছর ধরে তারা যে পরিমাণ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তা থেকেই এই আবেগী বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘নেতা–কর্মীদের ধরে রাখতে কিছু কথা বলতেই হয়।’
মিরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল হক জানিয়েছেন, বিএনপি এমন বক্তব্যকে সমর্থন করে না এবং দল থেকে এ ধরনের কোনো নির্দেশনাও দেওয়া হয়নি।