খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘাতময় পরিস্থিতিতে কারফিউ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এক অনানুষ্ঠানিক মতবিনিময়ে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমাকে আমাদের দলে যিনি প্রেসিডেন্ট ছিলেন (রাঙামাটি বিএনপির শাখা) দীপেন দেওয়ান, উনি আগে এমপি প্রার্থী ছিলেন, তিনি আমাকে ফোন করে বললেন যে, ‘স্যার ইমিডিয়েটলি কারফিউ দিতে বলেন, কারফিউ ছাড়া একে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।
তিনি আরও বলেন, তখন আমি জানার পরে যাদেরকে চিনি তাদেরকে জানানোর পরে কারফিউ হয়নি। ১৪৪ ধারা দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে। ঠিক ইফেকটিভলি কন্ট্রোল তারা করতে পারেনি… এর মধ্যে এটা (সংঘাত) বিস্তার লাভ করেছে। এই যে দেরি হচ্ছে, এই দেরিটা কিন্তু ক্ষতির ব্যাপার হচ্ছে।
তিনি বলেন, একে আমি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনাটা মনে করি না। এর সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত আছে। একদিকে শূন্যতার সুযোগ নেওয়া, অন্যদিকে জিও পলিটিক্সে যে পরিবর্তন ঘটছে মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে আশপাশের অঞ্চলে, ওইদিকে ভারতবর্ষের মনিপুরের যে বিদ্রোহ, এসব যদি আপনি আনেন, জিও পলিটিক্সের এই ঘটনাগুলো ভেরি সিগনিফিকেন্ট বলে আমি মনে করি।
তিনি বলেন, যারা দায়িত্বে আছেন, ব্যুরোক্র্যাটস মেইনলি, তাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে সঠিকভাবে পরামর্শ দেওয়া, এটা করা উচিত। আমার কাছে মনে হয়েছে যে, এক্ষেত্রে অনেকটা গ্যাপ আছে। সমস্যাটা ওই জায়গায়।
বিএনপি নেতা বলেন, এটা নিঃসন্দেহে বর্তমান সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টার অংশ… তাদেরকে ডিসটার্ব করা, বাংলাদেশের রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করা। আপনার এটাকে (সরকার পতনের আন্দোলন) যারা বিপ্লব বলছেন, একটা প্রতিবিপ্লব ঘটনা ঘটানো, যে সুফল আমরা অর্জন করেছি সেই সুফলটাকে নষ্ট করা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যে, একটা বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়াকে শুরু করার চেষ্টা করা।
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘাতময় পরিস্থিতিতে কারফিউ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এক অনানুষ্ঠানিক মতবিনিময়ে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমাকে আমাদের দলে যিনি প্রেসিডেন্ট ছিলেন (রাঙামাটি বিএনপির শাখা) দীপেন দেওয়ান, উনি আগে এমপি প্রার্থী ছিলেন, তিনি আমাকে ফোন করে বললেন যে, ‘স্যার ইমিডিয়েটলি কারফিউ দিতে বলেন, কারফিউ ছাড়া একে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।
তিনি আরও বলেন, তখন আমি জানার পরে যাদেরকে চিনি তাদেরকে জানানোর পরে কারফিউ হয়নি। ১৪৪ ধারা দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে। ঠিক ইফেকটিভলি কন্ট্রোল তারা করতে পারেনি… এর মধ্যে এটা (সংঘাত) বিস্তার লাভ করেছে। এই যে দেরি হচ্ছে, এই দেরিটা কিন্তু ক্ষতির ব্যাপার হচ্ছে।
তিনি বলেন, একে আমি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনাটা মনে করি না। এর সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত আছে। একদিকে শূন্যতার সুযোগ নেওয়া, অন্যদিকে জিও পলিটিক্সে যে পরিবর্তন ঘটছে মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে আশপাশের অঞ্চলে, ওইদিকে ভারতবর্ষের মনিপুরের যে বিদ্রোহ, এসব যদি আপনি আনেন, জিও পলিটিক্সের এই ঘটনাগুলো ভেরি সিগনিফিকেন্ট বলে আমি মনে করি।
তিনি বলেন, যারা দায়িত্বে আছেন, ব্যুরোক্র্যাটস মেইনলি, তাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে সঠিকভাবে পরামর্শ দেওয়া, এটা করা উচিত। আমার কাছে মনে হয়েছে যে, এক্ষেত্রে অনেকটা গ্যাপ আছে। সমস্যাটা ওই জায়গায়।
বিএনপি নেতা বলেন, এটা নিঃসন্দেহে বর্তমান সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টার অংশ… তাদেরকে ডিসটার্ব করা, বাংলাদেশের রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করা। আপনার এটাকে (সরকার পতনের আন্দোলন) যারা বিপ্লব বলছেন, একটা প্রতিবিপ্লব ঘটনা ঘটানো, যে সুফল আমরা অর্জন করেছি সেই সুফলটাকে নষ্ট করা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যে, একটা বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়াকে শুরু করার চেষ্টা করা।