রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অবসানে ঐক্যবদ্ধ এবং একটি নতুন অধ্যায় খোলার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আসুন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অবসান ঘটাতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই এবং ইতিহাসের এমন একটি নতুন অধ্যায় খুলি, যেখানে রাজনৈতিক পার্থ্যক্যের জন্য কারও জীবন বা পরিবার ধ্বংস হবে না।’
আজ রোববার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে সবার উদ্দেশে তিনি একথা বলেন।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আজ হাইকোর্টের রায়ে খালাস পাওয়ার পর তারেক রহমান বলেছেন, সত্যের সৌন্দর্য হচ্ছে, এটি অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে নিশ্চিতভাবেই বিজয় লাভ করে।
ইংরেজিতে লেখা ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমাদের এই বিশ্বাস দেয় যে শেষ পর্যন্ত ন্যায়বিচার ও ন্যায্যতাই জয়ী হয়। আসুন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অবসান ঘটাতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই এবং ইতিহাসের এমন একটি নতুন অধ্যায় খুলি, যেখানে রাজনৈতিক পার্থ্যক্যের জন্য কারও জীবন বা পরিবার ধ্বংস হবে না।
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমরা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত করার অঙ্গীকার করি, যা বিশ্বাস ও আদর্শের বৈচিত্র্যকে ধারণ করে নির্বাচনী অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য নির্ধারণ করে জনগণকে ক্ষমতায়িত করে। সেই যাত্রায় সব নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতার সুরক্ষা এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সহনশীল ও নিয়মভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা আইনের শাসন, মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই।’
রোববার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অবসানে ঐক্যবদ্ধ এবং একটি নতুন অধ্যায় খোলার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আসুন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অবসান ঘটাতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই এবং ইতিহাসের এমন একটি নতুন অধ্যায় খুলি, যেখানে রাজনৈতিক পার্থ্যক্যের জন্য কারও জীবন বা পরিবার ধ্বংস হবে না।’
আজ রোববার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে সবার উদ্দেশে তিনি একথা বলেন।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আজ হাইকোর্টের রায়ে খালাস পাওয়ার পর তারেক রহমান বলেছেন, সত্যের সৌন্দর্য হচ্ছে, এটি অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে নিশ্চিতভাবেই বিজয় লাভ করে।
ইংরেজিতে লেখা ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমাদের এই বিশ্বাস দেয় যে শেষ পর্যন্ত ন্যায়বিচার ও ন্যায্যতাই জয়ী হয়। আসুন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অবসান ঘটাতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই এবং ইতিহাসের এমন একটি নতুন অধ্যায় খুলি, যেখানে রাজনৈতিক পার্থ্যক্যের জন্য কারও জীবন বা পরিবার ধ্বংস হবে না।
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমরা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত করার অঙ্গীকার করি, যা বিশ্বাস ও আদর্শের বৈচিত্র্যকে ধারণ করে নির্বাচনী অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য নির্ধারণ করে জনগণকে ক্ষমতায়িত করে। সেই যাত্রায় সব নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতার সুরক্ষা এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সহনশীল ও নিয়মভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা আইনের শাসন, মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই।’