জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) যাদের তথ্য ভুল রয়েছে, তাদেরকে দ্রুত সংশোধনের আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ২ জানুয়ারি ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশের আগে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে গিয়ে এই ভুল সংশোধন করতে বলা হয়েছে।
রোববার ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, “যাদের এনআইডিতে ভুল রয়েছে, তারা ২ জানুয়ারির আগে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে জরুরিভিত্তিতে সংশোধন সম্পন্ন করুন।”
নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী বছরের ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২ মার্চ প্রকাশিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী, দেশে ভোটারের সংখ্যা ১২ কোটি ১৮ লাখের বেশি। নতুন হালনাগাদে প্রায় ১৭ লাখ নতুন ভোটার যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি যারা ভোটারযোগ্য হবেন, তাদের তথ্যও এই হালনাগাদ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।
নতুন নির্বাচন কমিশন, এ এম এম নাসির উদ্দীন নেতৃত্বাধীন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের পর বাদ পড়া বা নতুন ভোটারদের তালিকাভুক্ত করতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর কমিশনের প্রথম সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সেসময় নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, “হালনাগাদ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ২ জানুয়ারি খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং আপত্তি নিষ্পত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।”
রোববার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) যাদের তথ্য ভুল রয়েছে, তাদেরকে দ্রুত সংশোধনের আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ২ জানুয়ারি ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশের আগে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে গিয়ে এই ভুল সংশোধন করতে বলা হয়েছে।
রোববার ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, “যাদের এনআইডিতে ভুল রয়েছে, তারা ২ জানুয়ারির আগে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে জরুরিভিত্তিতে সংশোধন সম্পন্ন করুন।”
নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী বছরের ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২ মার্চ প্রকাশিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী, দেশে ভোটারের সংখ্যা ১২ কোটি ১৮ লাখের বেশি। নতুন হালনাগাদে প্রায় ১৭ লাখ নতুন ভোটার যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি যারা ভোটারযোগ্য হবেন, তাদের তথ্যও এই হালনাগাদ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।
নতুন নির্বাচন কমিশন, এ এম এম নাসির উদ্দীন নেতৃত্বাধীন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের পর বাদ পড়া বা নতুন ভোটারদের তালিকাভুক্ত করতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর কমিশনের প্রথম সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সেসময় নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, “হালনাগাদ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ২ জানুয়ারি খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং আপত্তি নিষ্পত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।”