বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক একান্ত সহকারী (এপিএস) মিয়া নূরুদ্দীন আহম্মেদ অপুকে মানি লন্ডারিং মামলায় অব্যাহতি দিয়েছে আদালত।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম অভিযোগ গঠন শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
এদিন মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ছিল। আসামিপক্ষের আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার জানান, শুনানিতে তারা অপুকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করেন, অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ গঠনের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করে। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত অভিযোগ গঠনের জন্য পর্যাপ্ত উপাদান না থাকায় অপুকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চার দিন আগে মতিঝিলে নাফিজ ইউনাইটেড এন্টারপ্রাইজ ও ইউনাইটেড করপোরেশনে অভিযান চালিয়ে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম আলী হায়দারকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ কোটি ১০ লাখ ৭৩ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
পরে হায়দারের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পল্টনের হাউজ বিল্ডিং রোডের সিটি মানি এক্সচেঞ্জ থেকে আরও ৫ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। গুলশানে অপুর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আমেনা এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে আরও ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৫০ টাকা জব্দ করা হয় এবং আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সেসময় র্যাবের দাবি ছিল, নির্বাচনে প্রভাব খাটানোর জন্য বিদেশ থেকে ১৫০ কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে আনা হয়েছিল, যার মধ্যে সাড়ে ৩ কোটি টাকা অপুর কাছে পাঠানো হয়েছিল।
এ ঘটনায় র্যাব-৩ এর নায়েব সুবেদার ইব্রাহিম হোসেন মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেন। তদন্ত শেষে সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট ২০২১ সালের ১৩ জুন সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
তবে দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে অভিযোগ গঠনের পর্যায়ে এসে আদালত অপুকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিল।
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক একান্ত সহকারী (এপিএস) মিয়া নূরুদ্দীন আহম্মেদ অপুকে মানি লন্ডারিং মামলায় অব্যাহতি দিয়েছে আদালত।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম অভিযোগ গঠন শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
এদিন মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ছিল। আসামিপক্ষের আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার জানান, শুনানিতে তারা অপুকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করেন, অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ গঠনের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করে। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত অভিযোগ গঠনের জন্য পর্যাপ্ত উপাদান না থাকায় অপুকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চার দিন আগে মতিঝিলে নাফিজ ইউনাইটেড এন্টারপ্রাইজ ও ইউনাইটেড করপোরেশনে অভিযান চালিয়ে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম আলী হায়দারকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ কোটি ১০ লাখ ৭৩ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
পরে হায়দারের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পল্টনের হাউজ বিল্ডিং রোডের সিটি মানি এক্সচেঞ্জ থেকে আরও ৫ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। গুলশানে অপুর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আমেনা এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে আরও ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৫০ টাকা জব্দ করা হয় এবং আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সেসময় র্যাবের দাবি ছিল, নির্বাচনে প্রভাব খাটানোর জন্য বিদেশ থেকে ১৫০ কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে আনা হয়েছিল, যার মধ্যে সাড়ে ৩ কোটি টাকা অপুর কাছে পাঠানো হয়েছিল।
এ ঘটনায় র্যাব-৩ এর নায়েব সুবেদার ইব্রাহিম হোসেন মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেন। তদন্ত শেষে সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট ২০২১ সালের ১৩ জুন সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
তবে দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে অভিযোগ গঠনের পর্যায়ে এসে আদালত অপুকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিল।