প্রথমবারের মতো অমর একুশে বইমেলা পরিদর্শন করলেন জামায়াতে ইসলামীর আমীর শফিকুর রহমান।
মেলার ত্রয়োদশ দিনে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় তিনি বইমেলায় প্রবেশ করেন। প্রথমে বাংলা একাডেমির প্রবেশমুখের একটি স্টলে গিয়ে কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং পাঠকদের সঙ্গে আলাপ করেন। এরপর ‘গার্ডিয়ান প্রকাশনী, ‘বিন্দু প্রকাশ, ‘ঋদ্ধ, ‘আধুনিক প্রকাশনী, ‘আফসার ব্রাদার্সসহ কয়েকটি স্টল ঘুরে দেখেন এবং বই নাড়াচাড়া করেন।
মাগরিবের নামাজ আদায়ের জন্য বইমেলা প্রাঙ্গণের মসজিদে যান তিনি। নামাজ শেষে আরও কয়েকটি স্টল পরিদর্শন করেন এবং কিছু বই কেনেন। পৌনে ৭টার দিকে মুক্তমঞ্চের সামনে গ্রাফিতি পরিদর্শন করেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় শফিকুর রহমান বলেন, “আমাদের স্মৃতিবিজড়িত বায়ান্নর রক্তাক্ত এই মাস বাংলাদেশ ও বাঙালিদের হৃদয়ে চিরস্থায়ী হয়ে আছে। একুশে ফেব্রুয়ারিতে যারা মায়ের ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিয়েছেন, তাদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। একই সঙ্গে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যারা শাহাদাত বরণ করেছেন এবং লড়াই করেছেন, তাদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জানাই।”
তিনি আরও বলেন, “২০২৪ সালে স্বৈরশাসনের হাত থেকে, ফ্যাসিবাদ থেকে দেশকে মুক্ত করে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে যারা লড়াই করেছেন, তাদেরও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।”
বইমেলা সম্পর্কে তিনি বলেন, “বইমেলায় প্রতিটি স্টলে উপচেপড়া ভিড়। পাঠকরা এসেছে, শিশুরাও এসেছে। এটি আমাদের অতীতকে স্মরণ করার এক মহৎ আয়োজন। যে জাতি তাদের অতীতকে সম্মান করে, তারা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।”
সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটের দিকে মেলা থেকে বের হয়ে যান জামায়াত আমীর।
এ সময় জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আমীর নুরুল ইসলাম বুলবুল, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি সাদিক কায়েম ও বর্তমান সভাপতি এস এম ফরহাদ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার বলেন, “এত বছর আমাদের বইমেলায় যাওয়ার পরিবেশ ছিল না। এখন পরিবেশ তৈরি হয়েছে, তাই তিনি গিয়েছেন। ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের বিভিন্ন কার্যক্রমেও অংশগ্রহণ করবেন।”
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
প্রথমবারের মতো অমর একুশে বইমেলা পরিদর্শন করলেন জামায়াতে ইসলামীর আমীর শফিকুর রহমান।
মেলার ত্রয়োদশ দিনে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় তিনি বইমেলায় প্রবেশ করেন। প্রথমে বাংলা একাডেমির প্রবেশমুখের একটি স্টলে গিয়ে কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং পাঠকদের সঙ্গে আলাপ করেন। এরপর ‘গার্ডিয়ান প্রকাশনী, ‘বিন্দু প্রকাশ, ‘ঋদ্ধ, ‘আধুনিক প্রকাশনী, ‘আফসার ব্রাদার্সসহ কয়েকটি স্টল ঘুরে দেখেন এবং বই নাড়াচাড়া করেন।
মাগরিবের নামাজ আদায়ের জন্য বইমেলা প্রাঙ্গণের মসজিদে যান তিনি। নামাজ শেষে আরও কয়েকটি স্টল পরিদর্শন করেন এবং কিছু বই কেনেন। পৌনে ৭টার দিকে মুক্তমঞ্চের সামনে গ্রাফিতি পরিদর্শন করেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় শফিকুর রহমান বলেন, “আমাদের স্মৃতিবিজড়িত বায়ান্নর রক্তাক্ত এই মাস বাংলাদেশ ও বাঙালিদের হৃদয়ে চিরস্থায়ী হয়ে আছে। একুশে ফেব্রুয়ারিতে যারা মায়ের ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিয়েছেন, তাদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। একই সঙ্গে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যারা শাহাদাত বরণ করেছেন এবং লড়াই করেছেন, তাদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জানাই।”
তিনি আরও বলেন, “২০২৪ সালে স্বৈরশাসনের হাত থেকে, ফ্যাসিবাদ থেকে দেশকে মুক্ত করে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে যারা লড়াই করেছেন, তাদেরও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।”
বইমেলা সম্পর্কে তিনি বলেন, “বইমেলায় প্রতিটি স্টলে উপচেপড়া ভিড়। পাঠকরা এসেছে, শিশুরাও এসেছে। এটি আমাদের অতীতকে স্মরণ করার এক মহৎ আয়োজন। যে জাতি তাদের অতীতকে সম্মান করে, তারা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।”
সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটের দিকে মেলা থেকে বের হয়ে যান জামায়াত আমীর।
এ সময় জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আমীর নুরুল ইসলাম বুলবুল, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি সাদিক কায়েম ও বর্তমান সভাপতি এস এম ফরহাদ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার বলেন, “এত বছর আমাদের বইমেলায় যাওয়ার পরিবেশ ছিল না। এখন পরিবেশ তৈরি হয়েছে, তাই তিনি গিয়েছেন। ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের বিভিন্ন কার্যক্রমেও অংশগ্রহণ করবেন।”