সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত স্থানীয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা কবির হোসেন (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার মৃত্যুর খবরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
বিএনপি একাংশের নেতাকর্মীরা হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সন্ধ্যায় এনায়েতপুর উপজেলার চাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপির উদ্যোগে ইফতার আয়োজন করা হয়। এ সময় বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে কবির হোসেনসহ পাঁচজন আহত হন। আহতদের মধ্যে কবিরের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকার উত্তরা এলাকার একটি ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (১৯ মার্চ) রাত ৮টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
কবির হোসেন চাদপুর গ্রামের ফজল হকের ছেলে এবং সৌদিয়া চাদপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
কবির হোসেনের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এনায়েতপুরে বিএনপির একাংশের কয়েক শত নেতাকর্মী বিক্ষোভ শুরু করে। তারা বেতিল চাদপুর মোড় থেকে মিছিল বের করে এবং এনায়েতপুর মেডিক্যাল কলেজ মোড় পর্যন্ত যায়। মিছিলের অংশগ্রহণকারীরা কেজির মোড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সাবেক যুবদল নেতা আতাউর রহমান আতা, সাইদুল ইসলাম রাজ ও সাবেক ছাত্রদল নেতা এস এম কাশেম। বক্তারা কবির হোসেনের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও কঠোর শাস্তির দাবি জানান।
এর কিছুক্ষণ পর এনায়েতপুর থানার সামনে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। তারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্লোগান দেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এনায়েতপুর থানার ওসি রওশন ইয়াজদানি বুধবার রাত ১০টার দিকে জানান, বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত কবির হোসেনের মৃত্যুর খবর শোনার পর বিএনপির নেতাকর্মীরা হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে থানার সামনে মানববন্ধন করেছেন। তিনি বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে এবং কবির হোসেনের লাশ ঢাকা থেকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ মামলা করেনি। তবে পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত স্থানীয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা কবির হোসেন (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার মৃত্যুর খবরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
বিএনপি একাংশের নেতাকর্মীরা হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সন্ধ্যায় এনায়েতপুর উপজেলার চাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপির উদ্যোগে ইফতার আয়োজন করা হয়। এ সময় বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে কবির হোসেনসহ পাঁচজন আহত হন। আহতদের মধ্যে কবিরের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকার উত্তরা এলাকার একটি ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (১৯ মার্চ) রাত ৮টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
কবির হোসেন চাদপুর গ্রামের ফজল হকের ছেলে এবং সৌদিয়া চাদপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
কবির হোসেনের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এনায়েতপুরে বিএনপির একাংশের কয়েক শত নেতাকর্মী বিক্ষোভ শুরু করে। তারা বেতিল চাদপুর মোড় থেকে মিছিল বের করে এবং এনায়েতপুর মেডিক্যাল কলেজ মোড় পর্যন্ত যায়। মিছিলের অংশগ্রহণকারীরা কেজির মোড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সাবেক যুবদল নেতা আতাউর রহমান আতা, সাইদুল ইসলাম রাজ ও সাবেক ছাত্রদল নেতা এস এম কাশেম। বক্তারা কবির হোসেনের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও কঠোর শাস্তির দাবি জানান।
এর কিছুক্ষণ পর এনায়েতপুর থানার সামনে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। তারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্লোগান দেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এনায়েতপুর থানার ওসি রওশন ইয়াজদানি বুধবার রাত ১০টার দিকে জানান, বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত কবির হোসেনের মৃত্যুর খবর শোনার পর বিএনপির নেতাকর্মীরা হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে থানার সামনে মানববন্ধন করেছেন। তিনি বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে এবং কবির হোসেনের লাশ ঢাকা থেকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ মামলা করেনি। তবে পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।