ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে পরামর্শ দিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ। তার ভাষ্য, সাকিব সে পরামর্শ না মেনে এখন বিপদে পড়েছেন।
শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
একই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া তামিম ইকবাল। তাকেও রাজনীতির বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন হাফিজ উদ্দিন।
গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাকিব। এরপর থেকেই তিনি দেশের বাইরে আছেন।
হাফিজ উদ্দিন বলেন, “সাকিব আল হাসান আমার বাসায় এসেছিল একদিন। আমার পরিচিত সামরিক বাহিনীর এক কর্মকর্তা তাকে নিয়ে এসেছিল। আমি তাকে বলেছিলাম, ‘যা করো না করো, আওয়ামী লীগ কোনো দিন করবা না।’ কিন্তু সে কথা না শুনে এখন বিপদে পড়েছে।”
তিনি বলেন, “তাকে বলেছিলাম, আমিও খেলোয়াড় ছিলাম। পাকিস্তান জাতীয় দলে একমাত্র বাঙালি ছিলাম। অনেক সুযোগ-সুবিধা পেয়েও খেলোয়াড় অবস্থায় রাজনীতি পছন্দ করিনি।”
হাফিজ উদ্দিনের মতে, সাকিব যদি রাজনীতিতে না যেতেন, তবে ঢাকার রাজপথে সম্মানের সঙ্গে চলাফেরা করতে পারতেন।
তামিম ইকবালকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, “তাকে বলব, তার যথেষ্ট নাম আছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড তাকে ঠিকভাবে হ্যান্ডল করতে পারেনি, যার ফলে মানসিকভাবে বিড়ম্বনায় ছিল।”
তিনি আরও বলেন, “আওয়ামী লীগ ক্রীড়াঙ্গনের অতীত ঐতিহ্য পাল্টে দিয়েছে। ক্রীড়াসুলভ মনোভাব নেই তাদের মধ্যে। রাজনীতিবিদ ও ক্রীড়াবিদদের মানসিকতার মধ্যে পার্থক্য অনেক।”
হাফিজ উদ্দিন বলেন, “আমি কখনোই ভাবিনি রাজনীতি করব। ক্রীড়াঙ্গন একটি অন্য রকম অঙ্গন, যেখানে ব্যঞ্জনা ও মনমানসিকতা আলাদা।”
শনিবার, ০৩ মে ২০২৫
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে পরামর্শ দিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ। তার ভাষ্য, সাকিব সে পরামর্শ না মেনে এখন বিপদে পড়েছেন।
শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
একই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া তামিম ইকবাল। তাকেও রাজনীতির বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন হাফিজ উদ্দিন।
গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাকিব। এরপর থেকেই তিনি দেশের বাইরে আছেন।
হাফিজ উদ্দিন বলেন, “সাকিব আল হাসান আমার বাসায় এসেছিল একদিন। আমার পরিচিত সামরিক বাহিনীর এক কর্মকর্তা তাকে নিয়ে এসেছিল। আমি তাকে বলেছিলাম, ‘যা করো না করো, আওয়ামী লীগ কোনো দিন করবা না।’ কিন্তু সে কথা না শুনে এখন বিপদে পড়েছে।”
তিনি বলেন, “তাকে বলেছিলাম, আমিও খেলোয়াড় ছিলাম। পাকিস্তান জাতীয় দলে একমাত্র বাঙালি ছিলাম। অনেক সুযোগ-সুবিধা পেয়েও খেলোয়াড় অবস্থায় রাজনীতি পছন্দ করিনি।”
হাফিজ উদ্দিনের মতে, সাকিব যদি রাজনীতিতে না যেতেন, তবে ঢাকার রাজপথে সম্মানের সঙ্গে চলাফেরা করতে পারতেন।
তামিম ইকবালকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, “তাকে বলব, তার যথেষ্ট নাম আছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড তাকে ঠিকভাবে হ্যান্ডল করতে পারেনি, যার ফলে মানসিকভাবে বিড়ম্বনায় ছিল।”
তিনি আরও বলেন, “আওয়ামী লীগ ক্রীড়াঙ্গনের অতীত ঐতিহ্য পাল্টে দিয়েছে। ক্রীড়াসুলভ মনোভাব নেই তাদের মধ্যে। রাজনীতিবিদ ও ক্রীড়াবিদদের মানসিকতার মধ্যে পার্থক্য অনেক।”
হাফিজ উদ্দিন বলেন, “আমি কখনোই ভাবিনি রাজনীতি করব। ক্রীড়াঙ্গন একটি অন্য রকম অঙ্গন, যেখানে ব্যঞ্জনা ও মনমানসিকতা আলাদা।”