আগামী ৬ মে (মঙ্গলবার) যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ উপলক্ষে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে রাস্তায় অবস্থান নেবেন বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি জানান, খালেদা জিয়ার ৫ মে দেশে ফেরার কথা থাকলেও তা একদিন পিছিয়ে ৬ মে সকাল সাড়ে ১০টায় নির্ধারিত হয়েছে।
অভ্যর্থনার জন্য নেতা-কর্মীদের অবস্থান ও করণীয় নির্ধারণ করে রুহুল কবির রিজভী জানান,
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি: বিমানবন্দর থেকে লো মেরিডিয়েন হোটেল পর্যন্ত
ছাত্রদল: লো মেরিডিয়েন হোটেল থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত
যুবদল: খিলক্ষেত থেকে হোটেল র্যাডিসন পর্যন্ত
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি: হোটেল র্যাডিসন থেকে আর্মি স্টেডিয়াম পর্যন্ত
স্বেচ্ছাসেবক দল: আর্মি স্টেডিয়াম থেকে বনানী কবরস্থান পর্যন্ত
কৃষক দল: বনানী কবরস্থান থেকে কাকলী মোড় পর্যন্ত
শ্রমিক দল: কাকলী মোড় থেকে বনানীর শেরাটন হোটেল পর্যন্ত
ওলামা দল, তাঁতীদল, জাসাস, মৎস্যজীবী দল: শেরাটন হোটেল থেকে বনানী কাঁচাবাজার পর্যন্ত
মুক্তিযোদ্ধা দল ও পেশাজীবী সংগঠন: বনানী কাঁচাবাজার থেকে গুলশান-২ পর্যন্ত
মহিলা দল: গুলশান-২ গোলচত্বর থেকে গুলশান অ্যাভিনিউ রোড পর্যন্ত
জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা: গুলশান-২ গোলচত্বর থেকে গুলশান অ্যাভিনিউ রোড পর্যন্ত
বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীরা সুবিধামতো অবস্থান নেবেন বলে জানানো হয়।
রুহুল কবির রিজভী নির্দেশনায় বলেন, সবাই দলীয় ও জাতীয় পতাকা হাতে রাস্তার এক পাশে দাঁড়াবেন। চেয়ারপারসনের গাড়িবহরের সঙ্গে মোটরসাইকেলে কিংবা হেঁটে চলাফেরা করা যাবে না। বিমানবন্দর ও চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করা যাবে না বলেও সতর্ক করেন তিনি।
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
আগামী ৬ মে (মঙ্গলবার) যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ উপলক্ষে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে রাস্তায় অবস্থান নেবেন বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি জানান, খালেদা জিয়ার ৫ মে দেশে ফেরার কথা থাকলেও তা একদিন পিছিয়ে ৬ মে সকাল সাড়ে ১০টায় নির্ধারিত হয়েছে।
অভ্যর্থনার জন্য নেতা-কর্মীদের অবস্থান ও করণীয় নির্ধারণ করে রুহুল কবির রিজভী জানান,
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি: বিমানবন্দর থেকে লো মেরিডিয়েন হোটেল পর্যন্ত
ছাত্রদল: লো মেরিডিয়েন হোটেল থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত
যুবদল: খিলক্ষেত থেকে হোটেল র্যাডিসন পর্যন্ত
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি: হোটেল র্যাডিসন থেকে আর্মি স্টেডিয়াম পর্যন্ত
স্বেচ্ছাসেবক দল: আর্মি স্টেডিয়াম থেকে বনানী কবরস্থান পর্যন্ত
কৃষক দল: বনানী কবরস্থান থেকে কাকলী মোড় পর্যন্ত
শ্রমিক দল: কাকলী মোড় থেকে বনানীর শেরাটন হোটেল পর্যন্ত
ওলামা দল, তাঁতীদল, জাসাস, মৎস্যজীবী দল: শেরাটন হোটেল থেকে বনানী কাঁচাবাজার পর্যন্ত
মুক্তিযোদ্ধা দল ও পেশাজীবী সংগঠন: বনানী কাঁচাবাজার থেকে গুলশান-২ পর্যন্ত
মহিলা দল: গুলশান-২ গোলচত্বর থেকে গুলশান অ্যাভিনিউ রোড পর্যন্ত
জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা: গুলশান-২ গোলচত্বর থেকে গুলশান অ্যাভিনিউ রোড পর্যন্ত
বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীরা সুবিধামতো অবস্থান নেবেন বলে জানানো হয়।
রুহুল কবির রিজভী নির্দেশনায় বলেন, সবাই দলীয় ও জাতীয় পতাকা হাতে রাস্তার এক পাশে দাঁড়াবেন। চেয়ারপারসনের গাড়িবহরের সঙ্গে মোটরসাইকেলে কিংবা হেঁটে চলাফেরা করা যাবে না। বিমানবন্দর ও চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করা যাবে না বলেও সতর্ক করেন তিনি।