মা দিবসে নিজের মা খালেদা জিয়াসহ বিশ্বের সব মায়ের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
শনিবার নিজের ফেইসবুক পেইজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি মাকে নিয়ে আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন।
তারেক রহমান লেখেন, “আজকের এই দিনে নারী শিক্ষার আলোকবর্তিকা ‘গণতন্ত্রের মা’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।”
খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন। ২০০৮ সালে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে তিনি সেখানে যান।
পরবর্তীতে একের পর এক মামলার কারণে আর দেশে ফেরেননি তিনি। তবে ১৭ বছর পর গত ৬ মে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফেরেন তার স্ত্রী জুবাইদা রহমান।
মা দিবস উপলক্ষে দেওয়া পোস্টে তারেক রহমান বলেন, “আজকের এই দিনে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মাকে। আমি কামনা করি তাদের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি।
“মা দিবস একটি সম্মান প্রদর্শনজনক আন্তর্জাতিক দিবস। এ দিবস সমাজ ও পরিবারে মায়ের গুরুত্ব ও অবদানের জন্য উদযাপন করা হয়। এ দিবসে বিশ্বের সর্বত্র মায়ের এবং মাতৃত্বের অনুষ্ঠান করতে দেখা যায়। মায়ের জন্য প্রতিদিনই সন্তানের ভালবাসা থাকে, তবু স্বতন্ত্রভাবে ভালবাসা জানাতেই আজকের এই দিন।”
তিনি আরও বলেন, “পরিবারে মা হচ্ছেন এক বিস্ময়কর প্রতিষ্ঠান। মহীয়সী মায়ের শিক্ষাতেই শিশুর ভবিষ্যৎ নির্মিত হয়। মা দিনের সব অবসাদ, ক্লান্তি ঘুচিয়ে সব সংগ্রামের মাঝেও সন্তানকে আগলে রাখেন। সুমাতার সাহচর্যে সন্তানের উৎকর্ষ ও প্রকৃত মানব-সত্ত্বার জাগরণ ঘটে, সন্তানের আত্মাকে করে নির্মল, স্বচ্ছ ও পবিত্র।
“বহু দেশ ও সংস্কৃতি মা দিবসের কর্মসূচি গ্রহণ করে এক অসাধারণ মাত্রা দিয়েছে। মাতৃত্বের প্রতি উৎসর্গিত এক অনন্য দিবস—মা দিবস। পৃথিবীর মধুরতম ডাক ‘মা’। ছোট এই শব্দের অতলে লুকানো থাকে গভীর স্নেহ, মমতা, আর পৃথিবীর সবচেয়ে অকৃত্রিম ভালবাসা।”
নিজের মায়ের প্রসঙ্গে তারেক রহমান লেখেন, “রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক বিকাশ ও অগ্রসর সমাজ বিনির্মাণে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জীবন কেটেছে নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম, ত্যাগ, নিরলস পরিশ্রম, জনগণের প্রতি মমতা ও অকৃত্রিম ভালোবাসায়।”
তিনি উল্লেখ করেন, খালেদা জিয়া তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথমবার ১৯৯১ সালে, দ্বিতীয়বার ১৯৯৬ সালে স্বল্প মেয়াদে এবং তৃতীয়বার ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার অবদান তুলে ধরে তারেক রহমান লেখেন, “তার নেতৃত্বে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় নারী শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটে।
“বিএনপির শাসনামলে স্কুল থেকে ছাত্রীরা যাতে ঝরে না পড়ে, তার জন্য দেশনেত্রী নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। আজকের এই দিনে নারী শিক্ষার আলোকবর্তিকা ‘গণতন্ত্রের মা’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।”
মা শব্দটির মাহাত্ম্য তুলে ধরে তারেক লেখেন, “শৈশব থেকে আনন্দ-বেদনা-ভয় কিংবা উদ্দীপনার প্রতিটি মানবিক অনুভূতিতে জড়িয়ে থাকে মায়ের নাম।
“আজকের দিনে আমার প্রত্যাশা—সব মা যেন তাদের সন্তানদের যোগ্য ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হন। সন্তানকে নির্ভুল ও সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে কেবল সুমাতা, যাতে জাতির আগামী ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়।”
রোববার, ১১ মে ২০২৫
মা দিবসে নিজের মা খালেদা জিয়াসহ বিশ্বের সব মায়ের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
শনিবার নিজের ফেইসবুক পেইজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি মাকে নিয়ে আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন।
তারেক রহমান লেখেন, “আজকের এই দিনে নারী শিক্ষার আলোকবর্তিকা ‘গণতন্ত্রের মা’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।”
খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন। ২০০৮ সালে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে তিনি সেখানে যান।
পরবর্তীতে একের পর এক মামলার কারণে আর দেশে ফেরেননি তিনি। তবে ১৭ বছর পর গত ৬ মে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফেরেন তার স্ত্রী জুবাইদা রহমান।
মা দিবস উপলক্ষে দেওয়া পোস্টে তারেক রহমান বলেন, “আজকের এই দিনে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মাকে। আমি কামনা করি তাদের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি।
“মা দিবস একটি সম্মান প্রদর্শনজনক আন্তর্জাতিক দিবস। এ দিবস সমাজ ও পরিবারে মায়ের গুরুত্ব ও অবদানের জন্য উদযাপন করা হয়। এ দিবসে বিশ্বের সর্বত্র মায়ের এবং মাতৃত্বের অনুষ্ঠান করতে দেখা যায়। মায়ের জন্য প্রতিদিনই সন্তানের ভালবাসা থাকে, তবু স্বতন্ত্রভাবে ভালবাসা জানাতেই আজকের এই দিন।”
তিনি আরও বলেন, “পরিবারে মা হচ্ছেন এক বিস্ময়কর প্রতিষ্ঠান। মহীয়সী মায়ের শিক্ষাতেই শিশুর ভবিষ্যৎ নির্মিত হয়। মা দিনের সব অবসাদ, ক্লান্তি ঘুচিয়ে সব সংগ্রামের মাঝেও সন্তানকে আগলে রাখেন। সুমাতার সাহচর্যে সন্তানের উৎকর্ষ ও প্রকৃত মানব-সত্ত্বার জাগরণ ঘটে, সন্তানের আত্মাকে করে নির্মল, স্বচ্ছ ও পবিত্র।
“বহু দেশ ও সংস্কৃতি মা দিবসের কর্মসূচি গ্রহণ করে এক অসাধারণ মাত্রা দিয়েছে। মাতৃত্বের প্রতি উৎসর্গিত এক অনন্য দিবস—মা দিবস। পৃথিবীর মধুরতম ডাক ‘মা’। ছোট এই শব্দের অতলে লুকানো থাকে গভীর স্নেহ, মমতা, আর পৃথিবীর সবচেয়ে অকৃত্রিম ভালবাসা।”
নিজের মায়ের প্রসঙ্গে তারেক রহমান লেখেন, “রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক বিকাশ ও অগ্রসর সমাজ বিনির্মাণে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জীবন কেটেছে নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম, ত্যাগ, নিরলস পরিশ্রম, জনগণের প্রতি মমতা ও অকৃত্রিম ভালোবাসায়।”
তিনি উল্লেখ করেন, খালেদা জিয়া তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথমবার ১৯৯১ সালে, দ্বিতীয়বার ১৯৯৬ সালে স্বল্প মেয়াদে এবং তৃতীয়বার ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার অবদান তুলে ধরে তারেক রহমান লেখেন, “তার নেতৃত্বে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় নারী শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটে।
“বিএনপির শাসনামলে স্কুল থেকে ছাত্রীরা যাতে ঝরে না পড়ে, তার জন্য দেশনেত্রী নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। আজকের এই দিনে নারী শিক্ষার আলোকবর্তিকা ‘গণতন্ত্রের মা’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।”
মা শব্দটির মাহাত্ম্য তুলে ধরে তারেক লেখেন, “শৈশব থেকে আনন্দ-বেদনা-ভয় কিংবা উদ্দীপনার প্রতিটি মানবিক অনুভূতিতে জড়িয়ে থাকে মায়ের নাম।
“আজকের দিনে আমার প্রত্যাশা—সব মা যেন তাদের সন্তানদের যোগ্য ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হন। সন্তানকে নির্ভুল ও সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে কেবল সুমাতা, যাতে জাতির আগামী ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়।”