গণ–অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (২৮ জুন) দিবাগত রাত ১২টায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদযাত্রার উদ্বোধন করেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।
উদ্বোধন শেষে নেতাকর্মীরা বাসযোগে রওনা হন রংপুরের পীরগঞ্জের উদ্দেশে। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে শুরু হবে কর্মসূচির মাঠপর্ব।
এরপর সকাল ১১টায় গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর থেকে পথসভা ও পদযাত্রা শুরু হয়ে গাইবান্ধা শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হবে। বিকেল ৩টায় রংপুর শহরের পার্ক মোড় থেকে আরেকটি পদযাত্রা শুরু হবে এবং সন্ধ্যা ৭টায় কাউনিয়া বাসস্ট্যান্ডে শেষ পথসভা অনুষ্ঠিত হবে।
এ উপলক্ষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, “জুলাই বেদনার মাস, আবার এই মাসেই এসেছে বিজয়। জাত-ধর্ম-বয়স ভুলে এদেশের মানুষ বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, নতুন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠীর হাত ধরে একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে উঠবেই।”
সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, “জুলাই আন্দোলন দেখিয়েছে, মৃত্যু–ভয় উপেক্ষা করে মানুষ যখন রাজপথে নামে, কোনো স্বৈরাচার টিকে থাকতে পারে না। আগামী প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা প্রতিষ্ঠার জন্য শহীদদের ত্যাগ স্মরণ করতে হবে।”
সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, “এই পদযাত্রা শুধু স্মরণ নয়, মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছানোর এক প্রচেষ্টা। জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ও নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন তুলে ধরতে হবে।”
এ পদযাত্রায় আরও অংশ নিচ্ছেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, যুগ্ম সদস্য সচিব আকরাম হোসেইন, জয়নাল আবেদীন শিশিরসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের অনেক নেতা-কর্মী।
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
গণ–অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (২৮ জুন) দিবাগত রাত ১২টায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদযাত্রার উদ্বোধন করেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।
উদ্বোধন শেষে নেতাকর্মীরা বাসযোগে রওনা হন রংপুরের পীরগঞ্জের উদ্দেশে। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে শুরু হবে কর্মসূচির মাঠপর্ব।
এরপর সকাল ১১টায় গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর থেকে পথসভা ও পদযাত্রা শুরু হয়ে গাইবান্ধা শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হবে। বিকেল ৩টায় রংপুর শহরের পার্ক মোড় থেকে আরেকটি পদযাত্রা শুরু হবে এবং সন্ধ্যা ৭টায় কাউনিয়া বাসস্ট্যান্ডে শেষ পথসভা অনুষ্ঠিত হবে।
এ উপলক্ষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, “জুলাই বেদনার মাস, আবার এই মাসেই এসেছে বিজয়। জাত-ধর্ম-বয়স ভুলে এদেশের মানুষ বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, নতুন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠীর হাত ধরে একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে উঠবেই।”
সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, “জুলাই আন্দোলন দেখিয়েছে, মৃত্যু–ভয় উপেক্ষা করে মানুষ যখন রাজপথে নামে, কোনো স্বৈরাচার টিকে থাকতে পারে না। আগামী প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা প্রতিষ্ঠার জন্য শহীদদের ত্যাগ স্মরণ করতে হবে।”
সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, “এই পদযাত্রা শুধু স্মরণ নয়, মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছানোর এক প্রচেষ্টা। জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ও নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন তুলে ধরতে হবে।”
এ পদযাত্রায় আরও অংশ নিচ্ছেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, যুগ্ম সদস্য সচিব আকরাম হোসেইন, জয়নাল আবেদীন শিশিরসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের অনেক নেতা-কর্মী।