আজই গ্রহন, আজই জমা, এমন ঘোষনায় মনোনয়নপত্র কিনতে এসে কাউকে না পেয়ে রেড ক্রিসেন্ট ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিলেন আওয়ামী লীগের একদল নেতা। এর ফলে ভবনে আটকা পড়েন আরও কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে।
বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) এ ঘটনা ঘটে সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট অফিসে।
রেড ক্রিসেন্ট সূত্রে জানা গেছে, আজ ছিল আসন্ন নির্বাচনে মনোয়নপত্র ক্রয় ও জমা দেওয়ার একমাত্র নির্ধারিত দিন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহের লক্ষ্যে ৩০/৩৫ জন আওয়ামী লীগ নেতা হাজির হন রেড ক্রিসেন্ট ভবন এলাকায়। সেখানে দায়িত্বশীল কাউকে না পেয়ে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।
মনোনয়ন সংগ্রহে আগ্রহীদের একজন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আকতার হোসেন বলেন ‘আমরা দেখতে পাই অফিসে নির্বাচন কমিশনার তামিম আহমেদ সোহাগ, ও সদস্য সচিব কেউই উপস্থিত নেই। তারা কোথায় এবং কখন আসবেন তাও কেউ বলতে পারেননি। এমন অবস্থায় বিক্ষুব্ধ হয়ে আমরা ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেই। এতে ভেতরে আটকা পড়েন সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ নুরুল হক, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুজ্জামান রাশিসহ কর্মচারিরা’।
কাজী আকতার হোসেন আরও জানান, নির্বাচন কমিশনের কেউ না আসায় আমি সদস্য পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে পারিনি।
এদিকে আটকা পড়ার খবর পেয়ে সাতক্ষীরা থানা পুলিশ তালা খুলে দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেড ক্রিসেন্ট সেক্রেটারি ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র বলেন ‘আমি দুপুর দেড়টা পর্যন্ত অফিসে ছিলাম। ততক্ষনে কিছুই ঘটেনি। পরের কোনো খবর আমার জানা নেই’।
নির্বাচন কমিশনার তামিম আহমেদ সোহাগের কাছে ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেননি।
বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১
আজই গ্রহন, আজই জমা, এমন ঘোষনায় মনোনয়নপত্র কিনতে এসে কাউকে না পেয়ে রেড ক্রিসেন্ট ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিলেন আওয়ামী লীগের একদল নেতা। এর ফলে ভবনে আটকা পড়েন আরও কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে।
বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) এ ঘটনা ঘটে সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট অফিসে।
রেড ক্রিসেন্ট সূত্রে জানা গেছে, আজ ছিল আসন্ন নির্বাচনে মনোয়নপত্র ক্রয় ও জমা দেওয়ার একমাত্র নির্ধারিত দিন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহের লক্ষ্যে ৩০/৩৫ জন আওয়ামী লীগ নেতা হাজির হন রেড ক্রিসেন্ট ভবন এলাকায়। সেখানে দায়িত্বশীল কাউকে না পেয়ে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।
মনোনয়ন সংগ্রহে আগ্রহীদের একজন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আকতার হোসেন বলেন ‘আমরা দেখতে পাই অফিসে নির্বাচন কমিশনার তামিম আহমেদ সোহাগ, ও সদস্য সচিব কেউই উপস্থিত নেই। তারা কোথায় এবং কখন আসবেন তাও কেউ বলতে পারেননি। এমন অবস্থায় বিক্ষুব্ধ হয়ে আমরা ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেই। এতে ভেতরে আটকা পড়েন সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ নুরুল হক, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুজ্জামান রাশিসহ কর্মচারিরা’।
কাজী আকতার হোসেন আরও জানান, নির্বাচন কমিশনের কেউ না আসায় আমি সদস্য পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে পারিনি।
এদিকে আটকা পড়ার খবর পেয়ে সাতক্ষীরা থানা পুলিশ তালা খুলে দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেড ক্রিসেন্ট সেক্রেটারি ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র বলেন ‘আমি দুপুর দেড়টা পর্যন্ত অফিসে ছিলাম। ততক্ষনে কিছুই ঘটেনি। পরের কোনো খবর আমার জানা নেই’।
নির্বাচন কমিশনার তামিম আহমেদ সোহাগের কাছে ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেননি।