নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বিএনপি নেতা তৈমুর আলম খন্দকারের নানা অভিযোগ থাকলেও নির্বাচন কমিশনের উপর আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে শহরের মিশনপাড়া এলাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি পুনরায় অভিযোগ করেন, তিনি আস্থা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অনেকগুলো অভিযোগ করেছিলেন। তবে সেসব অভিযোগের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উল্টো সেইসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। তারপরও এই নির্বাচন কমিশনের উপর আস্থা রাখতে চান।
তিনি আরও বলেন, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন হোটেলে সরকারদলীয় নেতারা অবস্থান নিয়েছেন। তারা সার্কিট হাউজ ও ডাকবাংলো ব্যবহার করছেন। আইনত সরকারি কোনো গাড়ি কিংবা ডাকবাংলো নির্বাচনী কাজে ব্যবহারের নিয়ম নেই। এটা আচরণবিধি লঙ্ঘন। সরকারি দলের নেতারা নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ তৈমুরের।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কয়েকজন জেলা প্রশাসকের সাথে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠক প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের নানক বলেছেন, দলীয়ভাবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির দায়িত্বে আছেন তারা। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নিশ্চিতের লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের সাথে আলাপ করেছেন তারা। এতে দোষের কিছু দেখছেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তবে এই বৈঠক নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তৈমুর আলম। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক তার কিছু সঙ্গী নিয়ে জেলা প্রশাসক ও পলিশ সুপারের সাথে আলাপ করেছেন। তিনি অবশ্য বলেছেন তিনি নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যাননি। তিনি নারায়ণগঞ্জের নাগরিক না। এটা আইনগনভাবে আমি অন্যায় মনে করি। তিনি জনমনে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছেন। এটা একজন উচ্চ পর্যায়ের সম্মানিত নেতার কাছ থেকে আমরা আশা করি না।’
নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপক্ষে হবে কিনা তা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেন স্বতন্ত্র এই প্রার্থী। তিনি নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করে বলেন, ‘জনগণের মনের ধারণা, নির্বাচন কমিশন একটা ঠুটো জগন্নাথ। তারা (কমিশন) সেই পথেই হাঁটছেন। তারপরেও আমি নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে চাই।’
শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বিএনপি নেতা তৈমুর আলম খন্দকারের নানা অভিযোগ থাকলেও নির্বাচন কমিশনের উপর আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে শহরের মিশনপাড়া এলাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি পুনরায় অভিযোগ করেন, তিনি আস্থা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অনেকগুলো অভিযোগ করেছিলেন। তবে সেসব অভিযোগের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উল্টো সেইসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। তারপরও এই নির্বাচন কমিশনের উপর আস্থা রাখতে চান।
তিনি আরও বলেন, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন হোটেলে সরকারদলীয় নেতারা অবস্থান নিয়েছেন। তারা সার্কিট হাউজ ও ডাকবাংলো ব্যবহার করছেন। আইনত সরকারি কোনো গাড়ি কিংবা ডাকবাংলো নির্বাচনী কাজে ব্যবহারের নিয়ম নেই। এটা আচরণবিধি লঙ্ঘন। সরকারি দলের নেতারা নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ তৈমুরের।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কয়েকজন জেলা প্রশাসকের সাথে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠক প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের নানক বলেছেন, দলীয়ভাবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির দায়িত্বে আছেন তারা। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নিশ্চিতের লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের সাথে আলাপ করেছেন তারা। এতে দোষের কিছু দেখছেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তবে এই বৈঠক নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তৈমুর আলম। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক তার কিছু সঙ্গী নিয়ে জেলা প্রশাসক ও পলিশ সুপারের সাথে আলাপ করেছেন। তিনি অবশ্য বলেছেন তিনি নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যাননি। তিনি নারায়ণগঞ্জের নাগরিক না। এটা আইনগনভাবে আমি অন্যায় মনে করি। তিনি জনমনে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছেন। এটা একজন উচ্চ পর্যায়ের সম্মানিত নেতার কাছ থেকে আমরা আশা করি না।’
নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপক্ষে হবে কিনা তা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেন স্বতন্ত্র এই প্রার্থী। তিনি নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করে বলেন, ‘জনগণের মনের ধারণা, নির্বাচন কমিশন একটা ঠুটো জগন্নাথ। তারা (কমিশন) সেই পথেই হাঁটছেন। তারপরেও আমি নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে চাই।’