বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগের স্বভাবসুলভ চরিত্র, তারা সব সময় সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে, ত্রাস সৃষ্টি করে ক্ষমতায় যায়। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ একইভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছে।’
শুক্রবার (২০ মে) সকালে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শুরুর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকের শুধু নয়, ১৯৭৩ সালে যখন আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র আধিপত্য ও জনপ্রিয়তা ছিল, তখনো কিন্তু নির্বাচনে তারা কাউকে ছাড় দেয়নি। এটা তাদের স্বভাব। এই স্বভাবের জন্য তারা জোর করে সবকিছুতে শক্তি ও বল প্রয়োগ করে ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে চায়।
তিনি বলেন, ২০১৪ সালে জনগণকে ভোট দেয়ার কোন সুযোগ দেয়নি আওয়ামী লীগ। ১৫৪টি আসনে বিনা ভোটে নির্বাচিত করে তারা ক্ষমতায় গেছে। একইভাবে ২০১৮ সালেও তারা সারাদেশে একটা সন্ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে। নির্বাচনপূর্ব গায়েবি মামলা, হাজার হাজার নেতাকর্মীকে কারারুদ্ধ করা, সংসদ সদস্য প্রার্থী ১৯ জনকে বন্দী করা, আদালতকে ব্যবহার করা, এছাড়া নির্বাচন কমিশন ও রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে ভোটের আগের রাতেই নির্বাচনের ফলাফল আওয়ামী লীগ তাদের পক্ষে নিয়ে গেছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রত্যাবর্তন দিবসের অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এবং দেশ ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রখ্যাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেছেন। এমনকি পত্রিকার সম্পাদক ও অর্থনীতিবিদদের বিরুদ্ধেও বিষোদ্গার করেছেন শেখ হাসিনা। বিএনপির বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করতে গিয়ে তিনি (শেখ হাসিনা) বিএনপি নির্বাচনে রিগিং (কারচুপি) করে ক্ষমতায় আসে, এ ধরনের কথা বলেছেন। ফখরুল জানান, তার (শেখ হাসিনার) এই মন্তব্যের আমি তীব্র বিরোধিতা করছি ও নিন্দা জানাচ্ছি।
ফখরুল আরও বলেন, ‘২১ বছর ক্ষমতার বাইরে ছিল আওয়ামী লীগ। তারপর ক্ষমতায় এসেছে দলটি। সুতরাং ক্ষমতার বাইরে থাকলেই পতন হয় না। আমরা হচ্ছি উচ্চগামী ও ঊর্ধ্বগামী দল। তা প্রমাণ করার জন্য একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন দরকার। আর কিছুই দরকার নেই আমাদের।’
শুক্রবার, ২০ মে ২০২২
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগের স্বভাবসুলভ চরিত্র, তারা সব সময় সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে, ত্রাস সৃষ্টি করে ক্ষমতায় যায়। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ একইভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছে।’
শুক্রবার (২০ মে) সকালে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শুরুর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকের শুধু নয়, ১৯৭৩ সালে যখন আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র আধিপত্য ও জনপ্রিয়তা ছিল, তখনো কিন্তু নির্বাচনে তারা কাউকে ছাড় দেয়নি। এটা তাদের স্বভাব। এই স্বভাবের জন্য তারা জোর করে সবকিছুতে শক্তি ও বল প্রয়োগ করে ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে চায়।
তিনি বলেন, ২০১৪ সালে জনগণকে ভোট দেয়ার কোন সুযোগ দেয়নি আওয়ামী লীগ। ১৫৪টি আসনে বিনা ভোটে নির্বাচিত করে তারা ক্ষমতায় গেছে। একইভাবে ২০১৮ সালেও তারা সারাদেশে একটা সন্ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে। নির্বাচনপূর্ব গায়েবি মামলা, হাজার হাজার নেতাকর্মীকে কারারুদ্ধ করা, সংসদ সদস্য প্রার্থী ১৯ জনকে বন্দী করা, আদালতকে ব্যবহার করা, এছাড়া নির্বাচন কমিশন ও রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে ভোটের আগের রাতেই নির্বাচনের ফলাফল আওয়ামী লীগ তাদের পক্ষে নিয়ে গেছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রত্যাবর্তন দিবসের অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এবং দেশ ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রখ্যাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেছেন। এমনকি পত্রিকার সম্পাদক ও অর্থনীতিবিদদের বিরুদ্ধেও বিষোদ্গার করেছেন শেখ হাসিনা। বিএনপির বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করতে গিয়ে তিনি (শেখ হাসিনা) বিএনপি নির্বাচনে রিগিং (কারচুপি) করে ক্ষমতায় আসে, এ ধরনের কথা বলেছেন। ফখরুল জানান, তার (শেখ হাসিনার) এই মন্তব্যের আমি তীব্র বিরোধিতা করছি ও নিন্দা জানাচ্ছি।
ফখরুল আরও বলেন, ‘২১ বছর ক্ষমতার বাইরে ছিল আওয়ামী লীগ। তারপর ক্ষমতায় এসেছে দলটি। সুতরাং ক্ষমতার বাইরে থাকলেই পতন হয় না। আমরা হচ্ছি উচ্চগামী ও ঊর্ধ্বগামী দল। তা প্রমাণ করার জন্য একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন দরকার। আর কিছুই দরকার নেই আমাদের।’