জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে এনার্জি রেগুলেটরী কমিশনের পরামর্শ নেওয়া হয়েছিল কি না তা সরকারকে খতিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অন্যতম শরীক দল ‘গণতন্ত্রী পার্টি’।
একই সঙ্গে জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়টি পুনঃবিবেচনা এবং পূনর্মূল্যায়নের দাবিও দলটি।
গণতন্ত্রী পার্টির নেতারা বলছেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি কৃষি, পরিবহন ও সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সংকট দূর্বিষহ করে তোলবে।’
রোববার এক যৌথ বিবৃতিতে গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় সভাপতি ব্যারিস্টার আরশ আলী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন এমন আশঙ্কার কথা বলেন।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ‘আগেরদিন জ্বালানি তেলের মূল্য সহনীয় মাত্রায় বাড়ানোর কথা বলে রাতে অস্বাভাবিক ও অযৌক্তিকভাবে এবং জ্বালানি তেলের মূল্য প্রায় ৪৫% বৃদ্ধিকে অযৌক্তিক ও জনগণের সংবেদনহীনতার চরম বহিঃপ্রকাশ।’
নেতারা আশঙ্কা করেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের জীবনযাপনে অসহনীয় দুর্ভোগের সৃষ্টি করবে। অতীতের সমস্ত রেকর্ড ভঙ্গ করে মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ জনগণ হতবাক ও সরকারের প্রতি বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে।
তারা বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টির সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখবে। এটি সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদেরও নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করবে।’
তারা আরও বলেন, ‘যখন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমছে সেই মুহুর্তে তেলের মূল্য প্রায় ৪৫% বৃদ্ধির পেছনে দেশী ও বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীরা জড়িত আছে কিনা সরকারকে বিষয়টি গভীর বিবেচনায় আনা দরকার।’
রোববার, ০৭ আগস্ট ২০২২
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে এনার্জি রেগুলেটরী কমিশনের পরামর্শ নেওয়া হয়েছিল কি না তা সরকারকে খতিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অন্যতম শরীক দল ‘গণতন্ত্রী পার্টি’।
একই সঙ্গে জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়টি পুনঃবিবেচনা এবং পূনর্মূল্যায়নের দাবিও দলটি।
গণতন্ত্রী পার্টির নেতারা বলছেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি কৃষি, পরিবহন ও সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সংকট দূর্বিষহ করে তোলবে।’
রোববার এক যৌথ বিবৃতিতে গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় সভাপতি ব্যারিস্টার আরশ আলী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন এমন আশঙ্কার কথা বলেন।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ‘আগেরদিন জ্বালানি তেলের মূল্য সহনীয় মাত্রায় বাড়ানোর কথা বলে রাতে অস্বাভাবিক ও অযৌক্তিকভাবে এবং জ্বালানি তেলের মূল্য প্রায় ৪৫% বৃদ্ধিকে অযৌক্তিক ও জনগণের সংবেদনহীনতার চরম বহিঃপ্রকাশ।’
নেতারা আশঙ্কা করেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের জীবনযাপনে অসহনীয় দুর্ভোগের সৃষ্টি করবে। অতীতের সমস্ত রেকর্ড ভঙ্গ করে মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ জনগণ হতবাক ও সরকারের প্রতি বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে।
তারা বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টির সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখবে। এটি সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদেরও নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করবে।’
তারা আরও বলেন, ‘যখন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমছে সেই মুহুর্তে তেলের মূল্য প্রায় ৪৫% বৃদ্ধির পেছনে দেশী ও বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীরা জড়িত আছে কিনা সরকারকে বিষয়টি গভীর বিবেচনায় আনা দরকার।’