ফেনীতে মিছিল-সমাবেশ করার সময় বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, পরিবহণ খাতে ভাড়া বৃদ্ধিসহ কয়েক দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ফেনী তে সমাবেশ করার সময় এ ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার বিকালে ফেনী শহরের ইসলামপুর রোডের মাথায় শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়কে এ ঘটনা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ১৪ থেকে ১৫টি গুলি ছুড়ে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে আহত হয় অন্তত ১০ জন। আটক করা হয়েছে একজনকে।
জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলাল উদ্দিন আলাল বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে যোগ দিতে শহরের ইসলামপুর রোডের জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ের নিচে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের খণ্ড খণ্ড মিছিল এ জড়ো হতে থাকে।
বিকাল ৪টার দিকে নেতাকর্মীদের একটি মিছিল সমাবেশস্থলে যাওয়ার পথে পেছন থেকে শহীদুল্লা কায়সার সড়কের জগন্নাথ বাড়ি মন্দিরের সামনে ছাত্রলীগের কর্মীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে। একপর্যায়ে বিএনপির নেতাকর্মীরাও বিক্ষোভ মিছিল থেকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার জানান, বিএনপির পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে বাধা দিতে আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে সশস্ত্র পাহারা বসায়। তাদের বাধা উপেক্ষা করে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে সাধারণ মানুষের গণস্রোত দেখে আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা পেছন থেকে হামলা চালায়। হামলায় জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক রতন, পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক খুরশিদ আলম, সদর যুবদলের সদস্য লিটনসহ বিএনপির ১০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তোফায়েল আহম্মদ তপু বলেন, তাদের লোকজন শান্তশিষ্টভাবে ছিলো। কিন্তু বিএনপি নেতকর্মীরা তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
ফেনী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বলেন, “শান্তির জনপদকে অশান্ত করার জন্য বিএনপির মিছিলে কে বা কারা হামলা করেছে তা আমাদের জানা নাই। এ ঘটনায় আমাদের কেউ আহতও হয়নি। তবে সিসি টিভি রয়েছে, সেগুলো দেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।”
ফেনী মডেল থানার ওসি মো. নিজাম উদ্দিন জানান, বিএনপির সমাবেশ সংলগ্ন স্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থকদের মাঝে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪-১৫টি গুলি ছোড়া হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একজনকে আটক করেছে।
শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২
ফেনীতে মিছিল-সমাবেশ করার সময় বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, পরিবহণ খাতে ভাড়া বৃদ্ধিসহ কয়েক দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ফেনী তে সমাবেশ করার সময় এ ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার বিকালে ফেনী শহরের ইসলামপুর রোডের মাথায় শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়কে এ ঘটনা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ১৪ থেকে ১৫টি গুলি ছুড়ে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে আহত হয় অন্তত ১০ জন। আটক করা হয়েছে একজনকে।
জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলাল উদ্দিন আলাল বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে যোগ দিতে শহরের ইসলামপুর রোডের জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ের নিচে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের খণ্ড খণ্ড মিছিল এ জড়ো হতে থাকে।
বিকাল ৪টার দিকে নেতাকর্মীদের একটি মিছিল সমাবেশস্থলে যাওয়ার পথে পেছন থেকে শহীদুল্লা কায়সার সড়কের জগন্নাথ বাড়ি মন্দিরের সামনে ছাত্রলীগের কর্মীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে। একপর্যায়ে বিএনপির নেতাকর্মীরাও বিক্ষোভ মিছিল থেকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার জানান, বিএনপির পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে বাধা দিতে আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে সশস্ত্র পাহারা বসায়। তাদের বাধা উপেক্ষা করে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে সাধারণ মানুষের গণস্রোত দেখে আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা পেছন থেকে হামলা চালায়। হামলায় জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক রতন, পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক খুরশিদ আলম, সদর যুবদলের সদস্য লিটনসহ বিএনপির ১০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তোফায়েল আহম্মদ তপু বলেন, তাদের লোকজন শান্তশিষ্টভাবে ছিলো। কিন্তু বিএনপি নেতকর্মীরা তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
ফেনী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বলেন, “শান্তির জনপদকে অশান্ত করার জন্য বিএনপির মিছিলে কে বা কারা হামলা করেছে তা আমাদের জানা নাই। এ ঘটনায় আমাদের কেউ আহতও হয়নি। তবে সিসি টিভি রয়েছে, সেগুলো দেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।”
ফেনী মডেল থানার ওসি মো. নিজাম উদ্দিন জানান, বিএনপির সমাবেশ সংলগ্ন স্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থকদের মাঝে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪-১৫টি গুলি ছোড়া হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একজনকে আটক করেছে।