আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না। আজকে মানুষ কষ্টে আছে। সাধারণ মানুষ, স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্টে আছে। শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তিনি জনগণের কষ্টের কথা চিন্তা করে ঘুমাতে পারেন না। ৭৫ এর পর শেখ হাসিনার মতো সৎ মানুষ বাংলাদেশর রাজনীতিতে আর আসেননি। আমরা ভাগ্যবান শেখ হাসিনার মতো নেতা পেয়েছি।’
সোমবার দুপুর ১২টায় দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় মাঠে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দিনাজপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কা নির্বাচন এ দেশে আর হবে না। সুষ্ঠু ভোট হবে। ভয় পাবেন না। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে যেভাবে ভোট হয়, সেভাবে হবে। নির্বাচনে আসল দায়িত্বে থাকবে নির্বাচন কমিশন (ইসি), শেখ হাসিনা রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন। ইসির অধীনেই একটা নিরপেক্ষ ভোট হবে।’
এর আগে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাহজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন, সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক সদস্য সতীশ চন্দ্র রায় প্রমুখ।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা উসকানি দেবেন না। মারামারি করবেন না। উসকানি দিলে কিন্তু খবর আছে। আওয়ামী লীগের কর্মীরা মাঠ ছেড়ে দেয়নি। সতর্ক পাহারায় থেকে দেখবে কে কী করে। আপনারা আমাদের ওপরে হামলা করবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব, এটা কি হয়?’
১০ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য বিএনপির সমাবেশ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পরিবহন নেতাদের আমরা কখনো বলিনি পরিবহন ধর্মঘট করে বিএনপির সমাবেশে বাধাগ্রস্ত করতে। পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের আবারও বলতে চাই, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ ঘিরে কোনো ধর্মঘট করা যাবে না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে পরিবহন চলাচলে কোনো প্রকারের বাধা দেওয়া হবে না।’ এর সঙ্গে তিনি যুক্ত করেন, ‘ছাত্রলীগকে ভয় পাবেন না। শেখ হাসিনার নির্দেশে একজন ছাত্রলীগ কর্মীও সমাবেশের আশপাশে যাবে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না। আজকে মানুষ কষ্টে আছে। সাধারণ মানুষ, স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্টে আছে। শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তিনি জনগণের কষ্টের কথা চিন্তা করে ঘুমাতে পারেন না। ৭৫ এর পর শেখ হাসিনার মতো সৎ মানুষ বাংলাদেশর রাজনীতিতে আর আসেননি। আমরা ভাগ্যবান শেখ হাসিনার মতো নেতা পেয়েছি।’
আওয়ামী লীগের কর্মীদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দুর্দিনের নেতাদের ভুলে যাবেন না। দুর্দিনকে ভুলে গেলে নিজেরাই নিজেদের ভুলে যাবেন। যখন আপনি তাদের অবস্থানে যাবেন, তখন আপনাকে পরবর্তী প্রজন্ম ভুলে যাবে। অপরকে সম্মান জানানোর চর্চা রাখতে হবে। আজকে যিনিই নেতা নির্বাচিত হবেন, তাঁর সঙ্গে মিলে আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করতে কাজ করতে হবে। নিজেদের মধ্যে কোনো বিভেদ রাখা যাবে না।’
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০১২ সালের ২৩ ডিসেম্বর। প্রায় ১০ বছর পরে আজ সম্মেলন হচ্ছে। প্রথম অধিবেশন শেষ। দ্বিতীয় অধিবেশনে নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দের নাম ঘোষণা করার কথা রয়েছে
সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না। আজকে মানুষ কষ্টে আছে। সাধারণ মানুষ, স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্টে আছে। শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তিনি জনগণের কষ্টের কথা চিন্তা করে ঘুমাতে পারেন না। ৭৫ এর পর শেখ হাসিনার মতো সৎ মানুষ বাংলাদেশর রাজনীতিতে আর আসেননি। আমরা ভাগ্যবান শেখ হাসিনার মতো নেতা পেয়েছি।’
সোমবার দুপুর ১২টায় দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় মাঠে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দিনাজপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কা নির্বাচন এ দেশে আর হবে না। সুষ্ঠু ভোট হবে। ভয় পাবেন না। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে যেভাবে ভোট হয়, সেভাবে হবে। নির্বাচনে আসল দায়িত্বে থাকবে নির্বাচন কমিশন (ইসি), শেখ হাসিনা রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন। ইসির অধীনেই একটা নিরপেক্ষ ভোট হবে।’
এর আগে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাহজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন, সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক সদস্য সতীশ চন্দ্র রায় প্রমুখ।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা উসকানি দেবেন না। মারামারি করবেন না। উসকানি দিলে কিন্তু খবর আছে। আওয়ামী লীগের কর্মীরা মাঠ ছেড়ে দেয়নি। সতর্ক পাহারায় থেকে দেখবে কে কী করে। আপনারা আমাদের ওপরে হামলা করবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব, এটা কি হয়?’
১০ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য বিএনপির সমাবেশ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পরিবহন নেতাদের আমরা কখনো বলিনি পরিবহন ধর্মঘট করে বিএনপির সমাবেশে বাধাগ্রস্ত করতে। পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের আবারও বলতে চাই, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ ঘিরে কোনো ধর্মঘট করা যাবে না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে পরিবহন চলাচলে কোনো প্রকারের বাধা দেওয়া হবে না।’ এর সঙ্গে তিনি যুক্ত করেন, ‘ছাত্রলীগকে ভয় পাবেন না। শেখ হাসিনার নির্দেশে একজন ছাত্রলীগ কর্মীও সমাবেশের আশপাশে যাবে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না। আজকে মানুষ কষ্টে আছে। সাধারণ মানুষ, স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্টে আছে। শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তিনি জনগণের কষ্টের কথা চিন্তা করে ঘুমাতে পারেন না। ৭৫ এর পর শেখ হাসিনার মতো সৎ মানুষ বাংলাদেশর রাজনীতিতে আর আসেননি। আমরা ভাগ্যবান শেখ হাসিনার মতো নেতা পেয়েছি।’
আওয়ামী লীগের কর্মীদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দুর্দিনের নেতাদের ভুলে যাবেন না। দুর্দিনকে ভুলে গেলে নিজেরাই নিজেদের ভুলে যাবেন। যখন আপনি তাদের অবস্থানে যাবেন, তখন আপনাকে পরবর্তী প্রজন্ম ভুলে যাবে। অপরকে সম্মান জানানোর চর্চা রাখতে হবে। আজকে যিনিই নেতা নির্বাচিত হবেন, তাঁর সঙ্গে মিলে আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করতে কাজ করতে হবে। নিজেদের মধ্যে কোনো বিভেদ রাখা যাবে না।’
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০১২ সালের ২৩ ডিসেম্বর। প্রায় ১০ বছর পরে আজ সম্মেলন হচ্ছে। প্রথম অধিবেশন শেষ। দ্বিতীয় অধিবেশনে নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দের নাম ঘোষণা করার কথা রয়েছে