বিদেশিদের কোন ফরমায়েশে বাংলাদেশের গণতন্ত্র চলবে না জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হিসেবে আসতে পারেন, কোনো বাধা নেই।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বিদেশিরাও কিছু বলেননি উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কারণ, তাদের দেশে তত্ত্বাবধায়ক নেই। আসলে বিএনপি সরকারের উন্নয়ন অর্জনে হেরে যাবে, তারা আজকে দিশেহারা। বিদেশিদের কাছে নালিশ করে সেই বিদেশিরাও বিএনপির পক্ষে কিছুই বলে না।’
সর্বশেষ বাংলাদেশ সফর করা যুক্তরাষ্ট্রের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারা যার সঙ্গে ইচ্ছা বৈঠক করুক। কিন্তু আমাদের এখানের গণতন্ত্র আমরাই চালাব। কারও ফরমায়েশে বাংলাদেশের গণতন্ত্র চলবে না। আমরা নির্বাচন করি, কেমন নির্বাচন করি তা দেখার জন্য পর্যবেক্ষক হিসেবে শেখ হাসিনা স্বাগত জানিয়েছে। সে আমেরিকা থেকে আসুক, ইউরোপ থেকে আসুক, যেখান থেকে ইচ্ছা পর্যবেক্ষক আসুক, এখানে কোনো বাধা নেই। এখানে কারও জন্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গণতন্ত্রের বস্ত্র হরণকারীদের মুখে গণতন্ত্রের বুলি মানায় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে চাই। এ দেশে গণতন্ত্রের যা কিছু অর্জন, সবই কিন্তু আমাদের। পঁচাত্তর-পরবর্তীতে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার অগ্রভাগে ছিলেন আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে গণতন্ত্র শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা ষড়যন্ত্র করি না, কিন্তু ষড়যন্ত্রের শিকার হই। আমরা হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না, কিন্তু আমরা বারবার হত্যার শিকার হই। এটা হলো বাংলাদেশের বাস্তবতা।’
বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বিএনপি কখন যে কী বলে—নিজেদের ঘরটাতে তাদের গণতন্ত্র নেই। ফখরুল সাহেব নিজেরও হয়তো মনে নেই কবে সম্মেলন হয়েছে। আমি তিন তিনবার সম্মেলন করে সাধারণ সম্পাদক হয়ে গেলাম, কিন্তু বিএনপি? ঢাকা থেকে তৃণমূলে, আমাদের কয়েক হাজার সম্মেলন হয়ে গেছে, কেন্দ্র থেকে ওয়ার্ড ইউনিট পর্যন্ত। অথচ তাদের নির্বাচিত কোনো প্রতিনিধি নেই। সেই সুযোগ তাদের দলে নেই, সহযোগীদের সম্মেলন নেই, ঘরে বসে কমিটি দিচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, কেন্দ্রীয় সদস্য গোলাম রাব্বানী চিনু বক্তব্য রাখেন।
শুক্রবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৩
বিদেশিদের কোন ফরমায়েশে বাংলাদেশের গণতন্ত্র চলবে না জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হিসেবে আসতে পারেন, কোনো বাধা নেই।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বিদেশিরাও কিছু বলেননি উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কারণ, তাদের দেশে তত্ত্বাবধায়ক নেই। আসলে বিএনপি সরকারের উন্নয়ন অর্জনে হেরে যাবে, তারা আজকে দিশেহারা। বিদেশিদের কাছে নালিশ করে সেই বিদেশিরাও বিএনপির পক্ষে কিছুই বলে না।’
সর্বশেষ বাংলাদেশ সফর করা যুক্তরাষ্ট্রের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারা যার সঙ্গে ইচ্ছা বৈঠক করুক। কিন্তু আমাদের এখানের গণতন্ত্র আমরাই চালাব। কারও ফরমায়েশে বাংলাদেশের গণতন্ত্র চলবে না। আমরা নির্বাচন করি, কেমন নির্বাচন করি তা দেখার জন্য পর্যবেক্ষক হিসেবে শেখ হাসিনা স্বাগত জানিয়েছে। সে আমেরিকা থেকে আসুক, ইউরোপ থেকে আসুক, যেখান থেকে ইচ্ছা পর্যবেক্ষক আসুক, এখানে কোনো বাধা নেই। এখানে কারও জন্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গণতন্ত্রের বস্ত্র হরণকারীদের মুখে গণতন্ত্রের বুলি মানায় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে চাই। এ দেশে গণতন্ত্রের যা কিছু অর্জন, সবই কিন্তু আমাদের। পঁচাত্তর-পরবর্তীতে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার অগ্রভাগে ছিলেন আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে গণতন্ত্র শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা ষড়যন্ত্র করি না, কিন্তু ষড়যন্ত্রের শিকার হই। আমরা হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না, কিন্তু আমরা বারবার হত্যার শিকার হই। এটা হলো বাংলাদেশের বাস্তবতা।’
বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বিএনপি কখন যে কী বলে—নিজেদের ঘরটাতে তাদের গণতন্ত্র নেই। ফখরুল সাহেব নিজেরও হয়তো মনে নেই কবে সম্মেলন হয়েছে। আমি তিন তিনবার সম্মেলন করে সাধারণ সম্পাদক হয়ে গেলাম, কিন্তু বিএনপি? ঢাকা থেকে তৃণমূলে, আমাদের কয়েক হাজার সম্মেলন হয়ে গেছে, কেন্দ্র থেকে ওয়ার্ড ইউনিট পর্যন্ত। অথচ তাদের নির্বাচিত কোনো প্রতিনিধি নেই। সেই সুযোগ তাদের দলে নেই, সহযোগীদের সম্মেলন নেই, ঘরে বসে কমিটি দিচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, কেন্দ্রীয় সদস্য গোলাম রাব্বানী চিনু বক্তব্য রাখেন।