গতকাল শনিবার রাতে বরিশাল শিল্পাকলা একাডেমিতে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাগণ ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খানের উপস্থিতিতেই বেশ কয়েকজন প্রার্থী ইভিএমে অনাস্থা প্রকাশ করে ব্যালটে ভোট গ্রহণের দাবি জানান।
তবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার তাদেরকে ইভিএমে সঠিক ভোট গ্রহণ করা হবে বলে আশ^স্ত করেন। প্রার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন এখন ইভিএম নিয়ে প্রশ্ন করার কোন সুযোগ নেই। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার পর আপনারা নির্বচনে অংশ নেয়ার জন্য প্রার্থী হয়েছেন। কেউ নির্বাচন বর্জন করেননি। এখন কোনভাবেই ব্যালটে ভোট নেয়ার সুযোগ নেই।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান বলেন বর্তমান নির্বাচন কমিশন ইভিএম দিয়ে ছয় শতাধিক নির্বাচন করেছে। নির্বাচন শেষে কেউ ইভিএমের বিরুদ্ধে কোন কথা বলেনি। ইভিএম স্বচ্ছ ও সঠিক বলে তিনি বলেন নির্বাচনের পর আপনারও একই কথা বলবেন।
এ সময়ে ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক কর্নেল সৈয়দ রাকিবুল হাসান বলেন, আপনাদের সবাইকে ইভিএম পরীক্ষা করার কথা ছিল। আপনারা আসেননি। আপনারা এখনও এসে যেকোনভাবে এটি চেক করতে পারেন। জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস বলেন ২০১৮ সালের মতো নির্বাচন হবে না তার নিশ্চয়তা চাই। বরিশালের এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলার বড় ধরনের কোন
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও উন্নতি এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হলে স্বচ্ছ ভোট হবে না। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল করিম বলেন, আমরা আগে থেকেই ব্যালটে ভোট চেয়েছি। যদি এখন ব্যালটে ভোট নেয়া সম্ভব নাও হয় তাহলে তিনি ইভিএমের সার্কিট ডিজাইন চাওয়াসহ ১০ দফা দাবি তুলে ধরেন। তিনি বলেন যদি সর্বজন গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে না পারে তাহলে নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করবে কি না? এছাড়া সরাসরি নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনের সচিবের মোবাইল ও টেলিফোন নম্বর সরবরাহ করার জন্য তিনি দাবি জানান। এছাড়া তিনি ছাপানো ফলাফল সরবরাহের জন্য দাবি জানান।
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার মো. আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, বরিশাল বিভাগের ডিআইজি এসএম আক্তারুজ্জামান, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম, বরিশালস্থ র্যাব-৮ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মাহামুদল হানান, জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, পুলিশ সুপার ওয়াহিদুল ইসলামসহ অন্যরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
গতকাল শনিবার রাতে বরিশাল শিল্পাকলা একাডেমিতে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাগণ ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খানের উপস্থিতিতেই বেশ কয়েকজন প্রার্থী ইভিএমে অনাস্থা প্রকাশ করে ব্যালটে ভোট গ্রহণের দাবি জানান।
তবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার তাদেরকে ইভিএমে সঠিক ভোট গ্রহণ করা হবে বলে আশ^স্ত করেন। প্রার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন এখন ইভিএম নিয়ে প্রশ্ন করার কোন সুযোগ নেই। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার পর আপনারা নির্বচনে অংশ নেয়ার জন্য প্রার্থী হয়েছেন। কেউ নির্বাচন বর্জন করেননি। এখন কোনভাবেই ব্যালটে ভোট নেয়ার সুযোগ নেই।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান বলেন বর্তমান নির্বাচন কমিশন ইভিএম দিয়ে ছয় শতাধিক নির্বাচন করেছে। নির্বাচন শেষে কেউ ইভিএমের বিরুদ্ধে কোন কথা বলেনি। ইভিএম স্বচ্ছ ও সঠিক বলে তিনি বলেন নির্বাচনের পর আপনারও একই কথা বলবেন।
এ সময়ে ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক কর্নেল সৈয়দ রাকিবুল হাসান বলেন, আপনাদের সবাইকে ইভিএম পরীক্ষা করার কথা ছিল। আপনারা আসেননি। আপনারা এখনও এসে যেকোনভাবে এটি চেক করতে পারেন। জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস বলেন ২০১৮ সালের মতো নির্বাচন হবে না তার নিশ্চয়তা চাই। বরিশালের এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলার বড় ধরনের কোন
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও উন্নতি এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হলে স্বচ্ছ ভোট হবে না। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল করিম বলেন, আমরা আগে থেকেই ব্যালটে ভোট চেয়েছি। যদি এখন ব্যালটে ভোট নেয়া সম্ভব নাও হয় তাহলে তিনি ইভিএমের সার্কিট ডিজাইন চাওয়াসহ ১০ দফা দাবি তুলে ধরেন। তিনি বলেন যদি সর্বজন গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে না পারে তাহলে নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করবে কি না? এছাড়া সরাসরি নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনের সচিবের মোবাইল ও টেলিফোন নম্বর সরবরাহ করার জন্য তিনি দাবি জানান। এছাড়া তিনি ছাপানো ফলাফল সরবরাহের জন্য দাবি জানান।
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার মো. আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, বরিশাল বিভাগের ডিআইজি এসএম আক্তারুজ্জামান, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম, বরিশালস্থ র্যাব-৮ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মাহামুদল হানান, জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, পুলিশ সুপার ওয়াহিদুল ইসলামসহ অন্যরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।