নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপি-জামায়াতপন্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।
আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানায় সাদা দল।
এছাড়া নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্যের অসহনীয় মূল্য বৃদ্ধি, হামলা ও মামলার মাধ্যমে বিরোধী রাজনৈতিক মতানুসারীদের দমন-নিপীড়নের প্রতিবাদ জানান তারা।
সাদা দলের আহ্বায়ক লুৎফর রহমান বলেন, বাংলাদেশ আজ একটি চরম ক্রান্তিলগ্নে এসে উপস্থিত হয়েছে। সাধারণ মানুষের নাবিশ্বাস উঠেছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পেছনে কারা দায়ী, সরকার কেন তাদের ধরছে না। কারণ তারা সরকারের চেয়ে আরো শক্তিশালী। তারাই সরকারকে টিকিয়ে রেখেছে। সারাদেশে বিরোধী দলের উপর অব্যাহত নিপীড়নের নিন্দা জানাই। ইতোমধ্যে এটি বারবার প্রমাণিত হয়েছে যে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। সেজন্য নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সারাদেশের মানুষ আন্দোলনে ফুঁসে উঠেছে। আমরা তাদের সাথে একাত্মতা জানাই।
যুগ্ম আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, বাংলাদেশে এখন যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেটা নজীরবিহীন। লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবনে বিপর্যস্ত। মানুষের নাবিশ্বাস উঠেছে। আমরা এর প্রতিবাদও করতে পারবো না। আমাদের উপর নানাভাবে মানসিক চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। আমেরিকার ভিসানীতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে উগান্ডা-নাইজেরিয়ার সমপর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বৈশ্বিক পর্যায়ে অপমানের ষোলকলা পূর্ণ হয়েছে।
মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন আহমেদে, সহযোগী অধ্যাপক এম এ কাউসার প্রমুখ।
সোমবার, ০৫ জুন ২০২৩
নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপি-জামায়াতপন্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।
আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানায় সাদা দল।
এছাড়া নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্যের অসহনীয় মূল্য বৃদ্ধি, হামলা ও মামলার মাধ্যমে বিরোধী রাজনৈতিক মতানুসারীদের দমন-নিপীড়নের প্রতিবাদ জানান তারা।
সাদা দলের আহ্বায়ক লুৎফর রহমান বলেন, বাংলাদেশ আজ একটি চরম ক্রান্তিলগ্নে এসে উপস্থিত হয়েছে। সাধারণ মানুষের নাবিশ্বাস উঠেছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পেছনে কারা দায়ী, সরকার কেন তাদের ধরছে না। কারণ তারা সরকারের চেয়ে আরো শক্তিশালী। তারাই সরকারকে টিকিয়ে রেখেছে। সারাদেশে বিরোধী দলের উপর অব্যাহত নিপীড়নের নিন্দা জানাই। ইতোমধ্যে এটি বারবার প্রমাণিত হয়েছে যে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। সেজন্য নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সারাদেশের মানুষ আন্দোলনে ফুঁসে উঠেছে। আমরা তাদের সাথে একাত্মতা জানাই।
যুগ্ম আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, বাংলাদেশে এখন যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেটা নজীরবিহীন। লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবনে বিপর্যস্ত। মানুষের নাবিশ্বাস উঠেছে। আমরা এর প্রতিবাদও করতে পারবো না। আমাদের উপর নানাভাবে মানসিক চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। আমেরিকার ভিসানীতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে উগান্ডা-নাইজেরিয়ার সমপর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বৈশ্বিক পর্যায়ে অপমানের ষোলকলা পূর্ণ হয়েছে।
মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন আহমেদে, সহযোগী অধ্যাপক এম এ কাউসার প্রমুখ।