বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজনের নামটা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। নিজের জাতীয় দলের অংশ ছিলেন অনেকটা দিন ধরে। এরপর যুক্ত হয়েছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট কাজে। জাতীয় দলের ম্যানেজারের পদে ছিলেন। যুক্ত আছেন কোচিং পেশায়। তবে সবকিছু ছাপিয়ে সুজন বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের ক্রিকেট অপারেশন্স ভাইস চেয়ারম্যানের পদে আছেন।
এমন গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার পরেও গতকাল পর্যন্ত সুজন জানতেন না প্রধান নির্বাচকের পদে সম্ভাব্য ব্যক্তিদের নাম। বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি কিছু এমনটাই দাবি তার। আর এই বিষয়টিকে খুব ভালোভাবে নেননি তিনি। প্রশ্ন তুলেছেন নিজের পদে থাকা নিয়েও।
নির্বাচক নিয়োগের কাজটি করেছে জালাল ইউনুসের নেতৃত্বাধীন ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগ। সুজন সেই কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান। এরপরেও গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নিয়োগ সম্পর্কে না জানায় বিষ্মিত তিনি, আমি তো ক্লিয়ার করলাম আমি জানি না কিছু। আমি ক্রিকেট অপারেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান আমি জানিই না, ক্রিকেট অপারেশন্স সিলেক্টর নিচ্ছে, কে হচ্ছে। খুবই অবাক করার মতো। আমার এই পজিশনে থাকার প্রয়োজন কি সেটাও জানি না আসলে।
তবে আশরাফ লিপুকে প্রধান নির্বাচক হিসেবে পেয়ে খানিক সন্তুষ্টই হয়েছেন সুজন, লিপু ভাইয়ের অনেক ক্রিকেট মেধা। আমাদের অনেক সিনিয়র। বাংলাদেশের ক্রিকেটকে অনেকদিন ধরে দেখছেন। জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন, আবাহনীর অধিনায়ক ছিলেন। উনাকে নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকতে পারে না। উনি আসাতে ভালো হতে পারে। নির্বাচক হতে পারেন বা এমন কিছু আমি আগে শুনিনি। খুবই চমকপ্রদ সিদ্ধান্ত এসেছে বিসিবি থেকে।
একসময় ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং পরিচালক থাকলেও, বেশ কিছুদিন ধরেই ক্রিকেটের বাইরে আছেন লিপু। এই প্রসঙ্গ আসতেই লিপুর সাফাই গাইলেন সুজন, ক্রিকেট যিনি খেলেছেন তার ক্রিকেটজ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তোলা তো অস্বাভাবিক। অধিনায়কত্ব করেছেন, এত বছর ধরে ক্রিকেটের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। মাঝখানে বড় গ্যাপ আছে। টিভিতে আমরা সবাই কথা বলতেই পারি। তবে ঘরোয়া ক্রিকেটে কী হচ্ছে, প্রিমিয়ার লিগ বা বয়সভিত্তিক ক্রিকেট… তবে আমার মনে হয় না এটা উনার জন্য খুব একটা কঠিন হবে। মানিয়ে নিতে বেশি সময় লাগবে না।
সুজন আরও বলেন, উনার ক্রিকেট মেধা, বিচক্ষণতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকতে পারে না, দ্বিমত থাকতে পারে না। তবে আমার জন্য খুবই সারপ্রাইজিং ছিল। আমি নামটা শুনিনি। বাতাসে অনেক নামই ভাসছিল, গুঞ্জন ছিল। আমার জন্য অবাক করা কারণ আমি ক্রিকেট অপারেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান অথচ আমি জানিই না। এটা আমার খুব অবাক লাগল।
মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজনের নামটা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। নিজের জাতীয় দলের অংশ ছিলেন অনেকটা দিন ধরে। এরপর যুক্ত হয়েছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট কাজে। জাতীয় দলের ম্যানেজারের পদে ছিলেন। যুক্ত আছেন কোচিং পেশায়। তবে সবকিছু ছাপিয়ে সুজন বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের ক্রিকেট অপারেশন্স ভাইস চেয়ারম্যানের পদে আছেন।
এমন গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার পরেও গতকাল পর্যন্ত সুজন জানতেন না প্রধান নির্বাচকের পদে সম্ভাব্য ব্যক্তিদের নাম। বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি কিছু এমনটাই দাবি তার। আর এই বিষয়টিকে খুব ভালোভাবে নেননি তিনি। প্রশ্ন তুলেছেন নিজের পদে থাকা নিয়েও।
নির্বাচক নিয়োগের কাজটি করেছে জালাল ইউনুসের নেতৃত্বাধীন ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগ। সুজন সেই কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান। এরপরেও গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নিয়োগ সম্পর্কে না জানায় বিষ্মিত তিনি, আমি তো ক্লিয়ার করলাম আমি জানি না কিছু। আমি ক্রিকেট অপারেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান আমি জানিই না, ক্রিকেট অপারেশন্স সিলেক্টর নিচ্ছে, কে হচ্ছে। খুবই অবাক করার মতো। আমার এই পজিশনে থাকার প্রয়োজন কি সেটাও জানি না আসলে।
তবে আশরাফ লিপুকে প্রধান নির্বাচক হিসেবে পেয়ে খানিক সন্তুষ্টই হয়েছেন সুজন, লিপু ভাইয়ের অনেক ক্রিকেট মেধা। আমাদের অনেক সিনিয়র। বাংলাদেশের ক্রিকেটকে অনেকদিন ধরে দেখছেন। জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন, আবাহনীর অধিনায়ক ছিলেন। উনাকে নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকতে পারে না। উনি আসাতে ভালো হতে পারে। নির্বাচক হতে পারেন বা এমন কিছু আমি আগে শুনিনি। খুবই চমকপ্রদ সিদ্ধান্ত এসেছে বিসিবি থেকে।
একসময় ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং পরিচালক থাকলেও, বেশ কিছুদিন ধরেই ক্রিকেটের বাইরে আছেন লিপু। এই প্রসঙ্গ আসতেই লিপুর সাফাই গাইলেন সুজন, ক্রিকেট যিনি খেলেছেন তার ক্রিকেটজ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তোলা তো অস্বাভাবিক। অধিনায়কত্ব করেছেন, এত বছর ধরে ক্রিকেটের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। মাঝখানে বড় গ্যাপ আছে। টিভিতে আমরা সবাই কথা বলতেই পারি। তবে ঘরোয়া ক্রিকেটে কী হচ্ছে, প্রিমিয়ার লিগ বা বয়সভিত্তিক ক্রিকেট… তবে আমার মনে হয় না এটা উনার জন্য খুব একটা কঠিন হবে। মানিয়ে নিতে বেশি সময় লাগবে না।
সুজন আরও বলেন, উনার ক্রিকেট মেধা, বিচক্ষণতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকতে পারে না, দ্বিমত থাকতে পারে না। তবে আমার জন্য খুবই সারপ্রাইজিং ছিল। আমি নামটা শুনিনি। বাতাসে অনেক নামই ভাসছিল, গুঞ্জন ছিল। আমার জন্য অবাক করা কারণ আমি ক্রিকেট অপারেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান অথচ আমি জানিই না। এটা আমার খুব অবাক লাগল।