সমালোচনার বেড়াজাল থেকে বের হতে পারছে না ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট স্টেডিয়াম। বাজে আউটফিল্ডের কারণে একের পর এক মন্তব্য ধেয়ে আসছে এই মাঠের উপর। গ্যালারি আর প্রাকৃতিক পরিবেশের সুবাদে ব্যাপক সুনাম কুড়ালেও আউটফিল্ডের কারণে নেতিবাচক আলোচনাতেই থাকতে হচ্ছে ধর্মশালাকে।
অগভীর ঘাস থাকায় ফিল্ডিংয়ে ডাইভ দিতে গিয়ে চোটে পড়ার শঙ্কা থেকেই যায়। এমন অবস্থায় ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেন স্টোকসকে ছাড়াই মাঠে নামার। এতকিছুর পর নড়েচড়ে বসতে বাধ্য হয়েছে স্টেডিয়াম কর্তৃপক্ষ। ইংলিশদের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচের আগে বেশকিছু পরিবর্তন আসছে ধর্মশালায়।
আইসিসির একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আইসিসি পিচ অ্যান্ড আউটফিল্ড মনিটরিং প্রক্রিয়ার অধীনে ম্যাচ অফিশিয়ালসরা পিচ ও আউটফিল্ডের পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে থাকেন। বাংলাদেশ–আফগানিস্তান ম্যাচের আউটফিল্ডকে ‘অ্যাভারেজ’ রেট দেওয়া হয়েছে। উপরন্তু আইসিসির ইনডিপেনডেন্ট পিচ কনসালট্যান্ট আউটফিল্ড দেখেছেন। তিনি এবং পরবর্তী ম্যাচের রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথ আউটফিল্ডের কন্ডিশনে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।’
ক্রিকইনফোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শনিবার বাংলাদেশের ম্যাচের পরে এবং রোববার বিকেলে মাঠে পানি দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে বোলারের রান–আপ অঞ্চলে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ–ইংল্যান্ড ম্যাচে নতুন পিচে খেলা হবে।
এর আগে, বাংলাদেশ–আফগানিস্তান ম্যাচের আউটফিল্ডকে ‘গড়পড়তা’ হিসেবে প্রতিবেদন দিয়েছেন ম্যাচ অফিশিয়ালসরা। রোববার আইসিসির স্বাধীন পিচ পরামর্শক অ্যান্ডি অ্যাককিনসন নিজেই ছিলেন পরিদর্শক। তবে পরিদর্শন শেষে আউটফিল্ডকে ‘সন্তোষজনক’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি।
আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, আম্পায়াররা মাঠের কন্ডিশন ‘বিপজ্জনক অথবা অযৌক্তিক’ মনে করলে ম্যাচ রেফারির সঙ্গে আলোচনা করে ম্যাচ সাসপেন্ড বা পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দুই দলের মধ্যে পয়েন্ট ভাগাভাগি হয়ে যাবে। বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড ম্যাচে আম্পায়ারিং করবেন আহসান রাজা ও পল উইলসন। ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে জাভাগাল শ্রীনাথ।
বাজে আউটফিল্ডের কারণে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া বোর্ডার–গাভাস্কার ট্রফির তৃতীয় টেস্ট ধর্মশালা থেকে ইন্দোরে স্থানান্তর করা হয়েছিল। এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দুটিসহ মোট ৫টি রাখা হয়েছে ধর্মশালায়। অপর তিন ম্যাচে খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকা–নেদারল্যান্ডস (১৭ অক্টোবর), ভারত–নিউজিল্যান্ড (২২ অক্টোবর) এবং অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ড (২৮ অক্টোবর)।
সোমবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৩
সমালোচনার বেড়াজাল থেকে বের হতে পারছে না ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট স্টেডিয়াম। বাজে আউটফিল্ডের কারণে একের পর এক মন্তব্য ধেয়ে আসছে এই মাঠের উপর। গ্যালারি আর প্রাকৃতিক পরিবেশের সুবাদে ব্যাপক সুনাম কুড়ালেও আউটফিল্ডের কারণে নেতিবাচক আলোচনাতেই থাকতে হচ্ছে ধর্মশালাকে।
অগভীর ঘাস থাকায় ফিল্ডিংয়ে ডাইভ দিতে গিয়ে চোটে পড়ার শঙ্কা থেকেই যায়। এমন অবস্থায় ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেন স্টোকসকে ছাড়াই মাঠে নামার। এতকিছুর পর নড়েচড়ে বসতে বাধ্য হয়েছে স্টেডিয়াম কর্তৃপক্ষ। ইংলিশদের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচের আগে বেশকিছু পরিবর্তন আসছে ধর্মশালায়।
আইসিসির একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আইসিসি পিচ অ্যান্ড আউটফিল্ড মনিটরিং প্রক্রিয়ার অধীনে ম্যাচ অফিশিয়ালসরা পিচ ও আউটফিল্ডের পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে থাকেন। বাংলাদেশ–আফগানিস্তান ম্যাচের আউটফিল্ডকে ‘অ্যাভারেজ’ রেট দেওয়া হয়েছে। উপরন্তু আইসিসির ইনডিপেনডেন্ট পিচ কনসালট্যান্ট আউটফিল্ড দেখেছেন। তিনি এবং পরবর্তী ম্যাচের রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথ আউটফিল্ডের কন্ডিশনে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।’
ক্রিকইনফোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শনিবার বাংলাদেশের ম্যাচের পরে এবং রোববার বিকেলে মাঠে পানি দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে বোলারের রান–আপ অঞ্চলে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ–ইংল্যান্ড ম্যাচে নতুন পিচে খেলা হবে।
এর আগে, বাংলাদেশ–আফগানিস্তান ম্যাচের আউটফিল্ডকে ‘গড়পড়তা’ হিসেবে প্রতিবেদন দিয়েছেন ম্যাচ অফিশিয়ালসরা। রোববার আইসিসির স্বাধীন পিচ পরামর্শক অ্যান্ডি অ্যাককিনসন নিজেই ছিলেন পরিদর্শক। তবে পরিদর্শন শেষে আউটফিল্ডকে ‘সন্তোষজনক’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি।
আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, আম্পায়াররা মাঠের কন্ডিশন ‘বিপজ্জনক অথবা অযৌক্তিক’ মনে করলে ম্যাচ রেফারির সঙ্গে আলোচনা করে ম্যাচ সাসপেন্ড বা পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দুই দলের মধ্যে পয়েন্ট ভাগাভাগি হয়ে যাবে। বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড ম্যাচে আম্পায়ারিং করবেন আহসান রাজা ও পল উইলসন। ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে জাভাগাল শ্রীনাথ।
বাজে আউটফিল্ডের কারণে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া বোর্ডার–গাভাস্কার ট্রফির তৃতীয় টেস্ট ধর্মশালা থেকে ইন্দোরে স্থানান্তর করা হয়েছিল। এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দুটিসহ মোট ৫টি রাখা হয়েছে ধর্মশালায়। অপর তিন ম্যাচে খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকা–নেদারল্যান্ডস (১৭ অক্টোবর), ভারত–নিউজিল্যান্ড (২২ অক্টোবর) এবং অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ড (২৮ অক্টোবর)।