ইউরো ২০২০
আক্রমনভাগের খেলোয়াড়দের অমার্জনীয় ব্যর্থতার কারণে স্পেন সোমবার রাতে নিজেদের মাঠে সুইডেনের সাথে গোলশূন্য ড্র করার মাধ্যমে শুরু করেছে ইউরো অভিযান। বল দখল এবং সুযোগ সৃষ্টির দিক থেকে সুইডেনের উপর আধিপত্য বিস্তার করে খেলেছে স্পেন। কিন্তু তাদের খেলোয়াড়রা ভুলে যান কিভাবে বল জালে পাঠাতে হয়। অপর দিকে সুইডেনের গোলরক্ষক রবিন ওলসেন অবিশ^াস্য রকম ভাল খেলেছেন এ ম্যাচে। রক্ষণভাগ কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যর্থ হলেও তাকে পরাস্ত করা সম্ভব হয়নি স্পেনিশদের পক্ষে।
স্পেনের কোচ লুইস এনরিকে দল ঘোষণার সময়ই বিস্ময় সৃষ্টি করেছিলেন অনেক তারকাকে দলে না নিয়ে। একাদশ গঠনেও তিনি কিছুটা বিস্ময় সৃষ্টি করেন। একাদশে জায়গা পাননি জেরার্ড মরেনো এবং হোসে গায়া। মোরাতা খেলেছেন স্ট্রাইকার হিসেবে। লেফট ব্যাক হিসেবে খেলেন জর্দি অ্যালবা। স্পেন এবারের ইউরোতে অন্যতম ফেবারিট। তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা খেলা শুরু করে সুইডেনের উপর আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমেই। খেলার ১৫ মিনিটের মাথায় কোকের ক্রস হেড করেছিলেন দানি ওলমো। কিন্তু সেটি বাচিয়ে দেন ওলসেন। এর পর কোকে দুইবার ব্যর্থ হন পোস্টে বল রাখতে। সুইডেনের রক্ষণভাগের ব্যর্থতায় দারুন একটি সুযোগ পান মোরাতা। কিন্তু তিনি সেটি কাজে লাগাতেও ব্যর্থ হন। সুইডেন বলতে গেলে সারাক্ষণই ব্যস্ত থেকে নিজেদের দূর্গ রক্ষায়। তারা কাউন্টার অ্যাটাকে গোলের চেষ্টা করে। আলেকজান্ডার ইসাক একবার সুযোগও পান। কিন্তু তিনি গোলরক্ষক উনাই সিমনকে পরাস্ত করতে পারেননি। ইসাকের কাছে বল গেলে তিনি স্পেনের রক্ষণভাগের চিন্তার কারণ হয়ে দাড়িয়েছেন বেশ কয়েকবার। কিন্তু সহখেলোড়দের ব্যর্থতায় গোল পায়নি সুইডিশরা। সময় যত গড়াতে থাকে স্পেনের চাপ ততই বাড়ে সুইডেনের উপর। বিশেষ করে শেষ ১৫ মিনিট একেবারে চেপে ধরে তারা প্রতিপক্ষকে। কিন্তু সেই আরাধ্য গোল করা তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি। কোচ এনরিকে চেষ্টা করেছিলেন খেলোয়াড় পরিবর্তন করে সাফল্য পেতে। কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি। মোরাতার বদলে পাবলো সারাবিয়া নেমেও কোন সাফল্য এনে দিতে পারেননি। সুইডেনের গোলরক্ষক হয়ে ওঠেন অজেয়। ফলে এক পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় স্পেনকে।
ইউরো ২০২০
মঙ্গলবার, ১৫ জুন ২০২১
আক্রমনভাগের খেলোয়াড়দের অমার্জনীয় ব্যর্থতার কারণে স্পেন সোমবার রাতে নিজেদের মাঠে সুইডেনের সাথে গোলশূন্য ড্র করার মাধ্যমে শুরু করেছে ইউরো অভিযান। বল দখল এবং সুযোগ সৃষ্টির দিক থেকে সুইডেনের উপর আধিপত্য বিস্তার করে খেলেছে স্পেন। কিন্তু তাদের খেলোয়াড়রা ভুলে যান কিভাবে বল জালে পাঠাতে হয়। অপর দিকে সুইডেনের গোলরক্ষক রবিন ওলসেন অবিশ^াস্য রকম ভাল খেলেছেন এ ম্যাচে। রক্ষণভাগ কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যর্থ হলেও তাকে পরাস্ত করা সম্ভব হয়নি স্পেনিশদের পক্ষে।
স্পেনের কোচ লুইস এনরিকে দল ঘোষণার সময়ই বিস্ময় সৃষ্টি করেছিলেন অনেক তারকাকে দলে না নিয়ে। একাদশ গঠনেও তিনি কিছুটা বিস্ময় সৃষ্টি করেন। একাদশে জায়গা পাননি জেরার্ড মরেনো এবং হোসে গায়া। মোরাতা খেলেছেন স্ট্রাইকার হিসেবে। লেফট ব্যাক হিসেবে খেলেন জর্দি অ্যালবা। স্পেন এবারের ইউরোতে অন্যতম ফেবারিট। তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা খেলা শুরু করে সুইডেনের উপর আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমেই। খেলার ১৫ মিনিটের মাথায় কোকের ক্রস হেড করেছিলেন দানি ওলমো। কিন্তু সেটি বাচিয়ে দেন ওলসেন। এর পর কোকে দুইবার ব্যর্থ হন পোস্টে বল রাখতে। সুইডেনের রক্ষণভাগের ব্যর্থতায় দারুন একটি সুযোগ পান মোরাতা। কিন্তু তিনি সেটি কাজে লাগাতেও ব্যর্থ হন। সুইডেন বলতে গেলে সারাক্ষণই ব্যস্ত থেকে নিজেদের দূর্গ রক্ষায়। তারা কাউন্টার অ্যাটাকে গোলের চেষ্টা করে। আলেকজান্ডার ইসাক একবার সুযোগও পান। কিন্তু তিনি গোলরক্ষক উনাই সিমনকে পরাস্ত করতে পারেননি। ইসাকের কাছে বল গেলে তিনি স্পেনের রক্ষণভাগের চিন্তার কারণ হয়ে দাড়িয়েছেন বেশ কয়েকবার। কিন্তু সহখেলোড়দের ব্যর্থতায় গোল পায়নি সুইডিশরা। সময় যত গড়াতে থাকে স্পেনের চাপ ততই বাড়ে সুইডেনের উপর। বিশেষ করে শেষ ১৫ মিনিট একেবারে চেপে ধরে তারা প্রতিপক্ষকে। কিন্তু সেই আরাধ্য গোল করা তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি। কোচ এনরিকে চেষ্টা করেছিলেন খেলোয়াড় পরিবর্তন করে সাফল্য পেতে। কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি। মোরাতার বদলে পাবলো সারাবিয়া নেমেও কোন সাফল্য এনে দিতে পারেননি। সুইডেনের গোলরক্ষক হয়ে ওঠেন অজেয়। ফলে এক পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় স্পেনকে।