বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে জয়ের কোন বিকল্প নেই বাংলাদেশের। এমন ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সব কয়টি উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রানের চেলেঞ্জিং স্কোর করে বাংলাদেশ, তাই ওমানকে জিততে হলে করতে হবে ১৫৪ রান। সৌম্য সরকারের পরিবর্তনে একাদশে সুযোগ পেয়ে ৫০ বলে ৬৪ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন নাঈম শেখ।
মঙ্গলবার আল আমেরিত ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালো করতে পারেনি ওপেনার লিটন কুমার দাস। দলীয় ৯ রানে জীবন পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ ছিলো লিটন। দলীয় ১১ রানে বিল্লাল খানের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। আউট হওয়ার আগে তিনি করেন ৭ বলে ৬ রান। কিটন আউটের পর ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন শেখ মেহদি হাসান। তবে এই ব্যাটসমান চার বল খেলো কোন রান যোগ করার আগেই প্যাভিলিয়নে ফিরে গেছেন।
এরপর নাঈম শেখের সঙ্গী হিসাবে ক্রিজে আসেন সাকিব আল হাসান। এই দুই ব্যাটসম্যান ৮০ রানের দারুণ জুটি করেন। কিন্তু দলীয় ১০১ রানে রান আউটে কাটা পরে সাজঘরে ফিরে যায় বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এরপর দ্রুত রান তুলতে সোহানকে পাঠানো হয়েছিল পাঁচ নম্বরে। কিন্তু দলের প্রয়োজন মেটাতে পারলেন না এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।
ঝুঁকি নিয়ে বড় শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে সোহান ফিরলেন মাত্র ৩ রানে। ওমানের অধিনায়ক জিসান মাকসুদের বল তুলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে লং অফে ক্যাচ দেন সোহান। এরপর বাংলাদেশ শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন পেসার কলিমউল্লাহ। প্রথমে তার শিকার আফিফ। এই ব্যাটসম্যান ৫ বলে ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। এরপর মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন নাঈম শেখ। তার ব্যাট থেকে আসে ৫০ বলে ৬৪ রান। শেষ দিকে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ব্যাট থেকে ১৭ রান ছাড়া আর কেউই উইকেটে দাঁড়াতে পারেনি। যার ফলে সব উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ১৫৩
মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর ২০২১
বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে জয়ের কোন বিকল্প নেই বাংলাদেশের। এমন ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সব কয়টি উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রানের চেলেঞ্জিং স্কোর করে বাংলাদেশ, তাই ওমানকে জিততে হলে করতে হবে ১৫৪ রান। সৌম্য সরকারের পরিবর্তনে একাদশে সুযোগ পেয়ে ৫০ বলে ৬৪ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন নাঈম শেখ।
মঙ্গলবার আল আমেরিত ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালো করতে পারেনি ওপেনার লিটন কুমার দাস। দলীয় ৯ রানে জীবন পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ ছিলো লিটন। দলীয় ১১ রানে বিল্লাল খানের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। আউট হওয়ার আগে তিনি করেন ৭ বলে ৬ রান। কিটন আউটের পর ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন শেখ মেহদি হাসান। তবে এই ব্যাটসমান চার বল খেলো কোন রান যোগ করার আগেই প্যাভিলিয়নে ফিরে গেছেন।
এরপর নাঈম শেখের সঙ্গী হিসাবে ক্রিজে আসেন সাকিব আল হাসান। এই দুই ব্যাটসম্যান ৮০ রানের দারুণ জুটি করেন। কিন্তু দলীয় ১০১ রানে রান আউটে কাটা পরে সাজঘরে ফিরে যায় বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এরপর দ্রুত রান তুলতে সোহানকে পাঠানো হয়েছিল পাঁচ নম্বরে। কিন্তু দলের প্রয়োজন মেটাতে পারলেন না এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।
ঝুঁকি নিয়ে বড় শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে সোহান ফিরলেন মাত্র ৩ রানে। ওমানের অধিনায়ক জিসান মাকসুদের বল তুলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে লং অফে ক্যাচ দেন সোহান। এরপর বাংলাদেশ শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন পেসার কলিমউল্লাহ। প্রথমে তার শিকার আফিফ। এই ব্যাটসম্যান ৫ বলে ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। এরপর মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন নাঈম শেখ। তার ব্যাট থেকে আসে ৫০ বলে ৬৪ রান। শেষ দিকে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ব্যাট থেকে ১৭ রান ছাড়া আর কেউই উইকেটে দাঁড়াতে পারেনি। যার ফলে সব উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ১৫৩