চেন্নাইর চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে উপমহাদেশের বাইরের দলগুলোকে প্রায়ই খাবি খেতে দেখা যায়। স্পিনারদের জন্য সুবিধা দেখা গেছে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেও। জাদেজা, অশ্বিনদের তোপে অস্ট্রেলিয়া দুইশ’ রানও করতে পারেনি।
এমন একটি ভেন্যুতে স্পিন শক্তি নির্ভর বাংলাদেশের বিপক্ষে নামার আগে বিশাল চ্যালেঞ্জ দেখছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেইন উইলিয়ামসন। যদিও তার মতে স্পিন শক্তিতে বলিয়ান দুই দলই।
শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) দিনরাতের ম্যাচে নামার আগে উইকেট সম্পর্কিত আলোচনায় রোমাঞ্চ খুঁজে পাওয়ার কথা জানান কিউই কাপ্তান, ‘প্রতিটি ম্যাচের মতো কালও বিশাল চ্যালেঞ্জ। এই টুর্নামেন্টে যেকেউ যে কাউকে হারাতে পারে। এটাই সবচেয়ে রোমাঞ্চকর। কন্ডিশন সবসময় বদল হচ্ছে। একটা ভেন্যু থেকে আরেকটা ভেন্যুতে যেতে অনেক কিছু বদল হচ্ছে। এখানে হয়তো স্পিন উইকেট থাকবে। কিন্তু আমার মনে হয় দুই দলেরই ভালো স্পিনার আছে। আমার মনে হয় স্পিনাররা বড় ভূমিকা রাখবে।’
বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণের নেতৃত্বে অধিনায়ক সাকিব আল হাসানই। থাকবেন মেহেদী হাসান মিরাজ, শেখ মেহেদী হাসান। অন্যদিকে দারুণ স্পিন আক্রমণ নিউজিল্যান্ডেরও। মিচেল স্ট্যান্টনারের সঙ্গে আছেন ইশ সোধি আর রাচিন রবীন্দ্র।
কদিন আগেই সফরে এসে বাংলাদেশকে হারিয়ে গেছেন লেগ স্পিনার সোধি। তবু উপমহাদেশের দল হওয়ায় এই মাঠে বাংলাদেশ বেশ ভালোই চেনা আবহ পাবে বলে মনে করেন উইলিয়ামসন, ‘নিশ্চয়ই উপমহাদেশের এইসব কন্ডিশনে তার খুব পরিচিত। অনেক ম্যাচ তারা জিতেছে এসব কন্ডিশনে।’ স্পিনারদের ভূমিকা বেশি থাকায় এই মাঠে ওয়ানডেতে ২৩ ম্যাচে কেবল পাঁচবার দেখা গেছে তিনশ’ ছাড়ানো স্কোর। এবার বিশ্বকাপে বাকি ভেন্যুগুলোতে সাড়ে তিনশ’ ছাড়ানো পুঁজি দেখা গেলেও এখানে তিনশ’র নিচের পুঁজি নিয়েই লড়াই জমতে পারে তুমুল।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) চেন্নাইয়ে ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন উইলিয়ামসন। সেখানেই জানিয়েছেন, নিজের মাঠে ফেরার কথা। বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ নিয়েও নিজেদের পরিকল্পনা জানিয়েছেন। উইলিয়ামসনের মতে এই ম্যাচে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে দুই দলের স্পিনাররা।
কিউই অধিনায়ক বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য আসলেই কিছুটা চ্যালেঞ্জ। কারণ আপনি জানেন, এটা এমন একটা ফরম্যাট যেখানে যেকেউ, যেকাউকেই হারিয়ে দিতে পারে। এটাতে কোনো সন্দেহ নেই যে, দুই দলের বেশ কিছু ভালো স্পিনার আছে। তারা কালকের (শুক্রবার) ম্যাচে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। আমরা আসলে কী করতে পারি, আমাদের প্লেয়াররা কী করতে পারে সেই দিকেই আমাদের নজর থাকবে।’ উইলিয়ামসন বলেন, ‘উপমহাদেশের কন্ডিশনে বলতেই হয়, বাংলাদেশ দলে বেশ কিছু ম্যাচ উইনার আছে। আমি আগেই বললাম, এটা এমন একটা টুর্নামেন্ট যেখানে প্রতিটা দলেরই চ্যালেঞ্জ জানানোর সক্ষমতা আছে। আসলেই দল হয়ে খেলা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটা লম্বা টুর্নামেন্ট।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের আগের দিন জানান, লম্বা সময় পর চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছেন উইলিয়ামসন। ‘আমার পুনর্বাসন প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়েছে। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে নিজের নাম দেখে রোমাঞ্চিত ছিলাম। এখন এখানে বসে আছি। নতুন ভেন্যু, নতুন প্রতিপক্ষ সব সময়ই চ্যালেঞ্জের। আমি চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছি।’ উইলিয়ামসনের মতই চোট সমস্যায় আছেন টিম সাউদি। এই পেসারও আছেন ফেরার লড়াইয়ে। উইলিয়ামসন ফিরলেও সাউদির জন্য অপেক্ষা আরও বাড়ছে, ‘টিম ভালো উন্নতি করছে। তবে কাল খেলতে পারবে না।’
বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৩
চেন্নাইর চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে উপমহাদেশের বাইরের দলগুলোকে প্রায়ই খাবি খেতে দেখা যায়। স্পিনারদের জন্য সুবিধা দেখা গেছে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেও। জাদেজা, অশ্বিনদের তোপে অস্ট্রেলিয়া দুইশ’ রানও করতে পারেনি।
এমন একটি ভেন্যুতে স্পিন শক্তি নির্ভর বাংলাদেশের বিপক্ষে নামার আগে বিশাল চ্যালেঞ্জ দেখছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেইন উইলিয়ামসন। যদিও তার মতে স্পিন শক্তিতে বলিয়ান দুই দলই।
শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) দিনরাতের ম্যাচে নামার আগে উইকেট সম্পর্কিত আলোচনায় রোমাঞ্চ খুঁজে পাওয়ার কথা জানান কিউই কাপ্তান, ‘প্রতিটি ম্যাচের মতো কালও বিশাল চ্যালেঞ্জ। এই টুর্নামেন্টে যেকেউ যে কাউকে হারাতে পারে। এটাই সবচেয়ে রোমাঞ্চকর। কন্ডিশন সবসময় বদল হচ্ছে। একটা ভেন্যু থেকে আরেকটা ভেন্যুতে যেতে অনেক কিছু বদল হচ্ছে। এখানে হয়তো স্পিন উইকেট থাকবে। কিন্তু আমার মনে হয় দুই দলেরই ভালো স্পিনার আছে। আমার মনে হয় স্পিনাররা বড় ভূমিকা রাখবে।’
বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণের নেতৃত্বে অধিনায়ক সাকিব আল হাসানই। থাকবেন মেহেদী হাসান মিরাজ, শেখ মেহেদী হাসান। অন্যদিকে দারুণ স্পিন আক্রমণ নিউজিল্যান্ডেরও। মিচেল স্ট্যান্টনারের সঙ্গে আছেন ইশ সোধি আর রাচিন রবীন্দ্র।
কদিন আগেই সফরে এসে বাংলাদেশকে হারিয়ে গেছেন লেগ স্পিনার সোধি। তবু উপমহাদেশের দল হওয়ায় এই মাঠে বাংলাদেশ বেশ ভালোই চেনা আবহ পাবে বলে মনে করেন উইলিয়ামসন, ‘নিশ্চয়ই উপমহাদেশের এইসব কন্ডিশনে তার খুব পরিচিত। অনেক ম্যাচ তারা জিতেছে এসব কন্ডিশনে।’ স্পিনারদের ভূমিকা বেশি থাকায় এই মাঠে ওয়ানডেতে ২৩ ম্যাচে কেবল পাঁচবার দেখা গেছে তিনশ’ ছাড়ানো স্কোর। এবার বিশ্বকাপে বাকি ভেন্যুগুলোতে সাড়ে তিনশ’ ছাড়ানো পুঁজি দেখা গেলেও এখানে তিনশ’র নিচের পুঁজি নিয়েই লড়াই জমতে পারে তুমুল।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) চেন্নাইয়ে ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন উইলিয়ামসন। সেখানেই জানিয়েছেন, নিজের মাঠে ফেরার কথা। বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ নিয়েও নিজেদের পরিকল্পনা জানিয়েছেন। উইলিয়ামসনের মতে এই ম্যাচে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে দুই দলের স্পিনাররা।
কিউই অধিনায়ক বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য আসলেই কিছুটা চ্যালেঞ্জ। কারণ আপনি জানেন, এটা এমন একটা ফরম্যাট যেখানে যেকেউ, যেকাউকেই হারিয়ে দিতে পারে। এটাতে কোনো সন্দেহ নেই যে, দুই দলের বেশ কিছু ভালো স্পিনার আছে। তারা কালকের (শুক্রবার) ম্যাচে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। আমরা আসলে কী করতে পারি, আমাদের প্লেয়াররা কী করতে পারে সেই দিকেই আমাদের নজর থাকবে।’ উইলিয়ামসন বলেন, ‘উপমহাদেশের কন্ডিশনে বলতেই হয়, বাংলাদেশ দলে বেশ কিছু ম্যাচ উইনার আছে। আমি আগেই বললাম, এটা এমন একটা টুর্নামেন্ট যেখানে প্রতিটা দলেরই চ্যালেঞ্জ জানানোর সক্ষমতা আছে। আসলেই দল হয়ে খেলা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটা লম্বা টুর্নামেন্ট।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের আগের দিন জানান, লম্বা সময় পর চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছেন উইলিয়ামসন। ‘আমার পুনর্বাসন প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়েছে। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে নিজের নাম দেখে রোমাঞ্চিত ছিলাম। এখন এখানে বসে আছি। নতুন ভেন্যু, নতুন প্রতিপক্ষ সব সময়ই চ্যালেঞ্জের। আমি চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছি।’ উইলিয়ামসনের মতই চোট সমস্যায় আছেন টিম সাউদি। এই পেসারও আছেন ফেরার লড়াইয়ে। উইলিয়ামসন ফিরলেও সাউদির জন্য অপেক্ষা আরও বাড়ছে, ‘টিম ভালো উন্নতি করছে। তবে কাল খেলতে পারবে না।’