আগের দিন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) চার কর্মচারীর সঙ্গে ফিফা আর্থিক শাস্তি দিয়েছে সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদীকে। শুক্রবার এই শাস্তির বিষয়ে বিবৃতি দেন তিনি।
বাফুফের প্যাডে লিখিত বক্তব্যে মুর্শেদী বলেন, ‘বাফুফের আর্থিক বিষয়াদি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত করছিল ফিফা। যার প্রেক্ষিতে গত ৮ ফেব্রুয়ারি এথিক্স কমিটির অ্যাডজুডিকেটরি চেম্বার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি শুনানির আয়োজন করে। যেখানে আমার বিরুদ্ধে ফিফার অনুচ্ছেদ ১৪, ১৬ ও ২৫ লংঘনের অভিযোগ আনা হয়। ওই শুনানিতে আমার আইনজীবীদের সঙ্গে উল্লেখিত অভিযোগ প্রত্যাহার করার পক্ষে অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য যুক্তি তুলে ধরেছি। পরবর্তীতে ৭ মার্চ ফিফা এথিক্স কমিটির অ্যাডজুডিকেটরি চেম্বার কর্তৃক গৃহীত পরবর্তী সিদ্ধান্তে আমার বিরুদ্ধে আনা তিনটি অভিযোগের মধ্যে দুটি খারিজ করে দেয়।’
তিনি যোগ করেন, ‘ফিফার এথিক্স কমিটির অ্যাডজুডিকেটরি চেম্বার কর্তৃক অধিকতর তদন্তের পর আমার বিরুদ্ধে আনা মোট তিনটির মধ্যে অনৈতিক কার্যক্রম এবং জালিয়াতি বা মিথ্যাচারের মতো গুরুত্বপূর্ণ দুইটি অভিযোগের কোনো ভিত্তি পায়নি ফিফা। ক্রয় প্রক্রিয়ায় চারজন স্বাক্ষরকারীর মধ্যে দুইজনকে ইতোমধ্যেই নিষিদ্ধ করেছে ফিফা। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দীনের সরাসরি জড়িত না থাকায় তাকে খারিজ করা হয়েছে। তবে আমি (সা.মু.) যেহেতু ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান সে কারণেই আমাকে গুনতে হচ্ছে নূন্যতম ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ জরিমানা।’
এদিকে বাফুফের সিনিয়র সহসভাপতি ও ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুশের্দীর বিরুদ্ধে ৫২ পাতার ফিফা রিপোর্টে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের নামও এসেছে। পাঁচ নম্বর পাতায় ২৬ নম্বর পয়েন্টে ফিফার ইনভেস্টগরী চেম্বার বাফুফের তুলনামূলক কোটেশন বিশ্লেষণ করে দেখেছে ভেন্ডর নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাফুফের চার জন সব সময় জড়িত ছিল। এই চারজন হলেন বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ, ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুর্শেদী ও বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।
বাফুফেতে দুর্নীতি : সালাম মুর্শেদীসহ বাফুফের পাঁচ কর্মকর্তাকে শাস্তি দিল ফিফা
শনিবার, ২৫ মে ২০২৪
আগের দিন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) চার কর্মচারীর সঙ্গে ফিফা আর্থিক শাস্তি দিয়েছে সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদীকে। শুক্রবার এই শাস্তির বিষয়ে বিবৃতি দেন তিনি।
বাফুফের প্যাডে লিখিত বক্তব্যে মুর্শেদী বলেন, ‘বাফুফের আর্থিক বিষয়াদি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত করছিল ফিফা। যার প্রেক্ষিতে গত ৮ ফেব্রুয়ারি এথিক্স কমিটির অ্যাডজুডিকেটরি চেম্বার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি শুনানির আয়োজন করে। যেখানে আমার বিরুদ্ধে ফিফার অনুচ্ছেদ ১৪, ১৬ ও ২৫ লংঘনের অভিযোগ আনা হয়। ওই শুনানিতে আমার আইনজীবীদের সঙ্গে উল্লেখিত অভিযোগ প্রত্যাহার করার পক্ষে অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য যুক্তি তুলে ধরেছি। পরবর্তীতে ৭ মার্চ ফিফা এথিক্স কমিটির অ্যাডজুডিকেটরি চেম্বার কর্তৃক গৃহীত পরবর্তী সিদ্ধান্তে আমার বিরুদ্ধে আনা তিনটি অভিযোগের মধ্যে দুটি খারিজ করে দেয়।’
তিনি যোগ করেন, ‘ফিফার এথিক্স কমিটির অ্যাডজুডিকেটরি চেম্বার কর্তৃক অধিকতর তদন্তের পর আমার বিরুদ্ধে আনা মোট তিনটির মধ্যে অনৈতিক কার্যক্রম এবং জালিয়াতি বা মিথ্যাচারের মতো গুরুত্বপূর্ণ দুইটি অভিযোগের কোনো ভিত্তি পায়নি ফিফা। ক্রয় প্রক্রিয়ায় চারজন স্বাক্ষরকারীর মধ্যে দুইজনকে ইতোমধ্যেই নিষিদ্ধ করেছে ফিফা। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দীনের সরাসরি জড়িত না থাকায় তাকে খারিজ করা হয়েছে। তবে আমি (সা.মু.) যেহেতু ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান সে কারণেই আমাকে গুনতে হচ্ছে নূন্যতম ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ জরিমানা।’
এদিকে বাফুফের সিনিয়র সহসভাপতি ও ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুশের্দীর বিরুদ্ধে ৫২ পাতার ফিফা রিপোর্টে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের নামও এসেছে। পাঁচ নম্বর পাতায় ২৬ নম্বর পয়েন্টে ফিফার ইনভেস্টগরী চেম্বার বাফুফের তুলনামূলক কোটেশন বিশ্লেষণ করে দেখেছে ভেন্ডর নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাফুফের চার জন সব সময় জড়িত ছিল। এই চারজন হলেন বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ, ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুর্শেদী ও বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।
বাফুফেতে দুর্নীতি : সালাম মুর্শেদীসহ বাফুফের পাঁচ কর্মকর্তাকে শাস্তি দিল ফিফা