টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার এইটে জায়গা করে নিলেও, পারফরমেন্স আশানুরুপ ছিল না বাংলাদেশের। তবে তাসকিনের বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ায় বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফরমেন্সকে ছাপিয়ে তাকে নিয়েই চলছে সমালোচনা।
ঘুমকান্ড নিয়ে পরিষ্কার বার্তা দিয়ে নিজের ভেরিফাইড পেইজ ফেইসবুক তাসকিন লিখেছেন, ‘আমি বিভিন্ন অনলাইন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, সদ্য শেষ হওয়া টি-২০ বিশ্বকাপের সময় ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নিয়ে অনেক হৈ চৈ হচ্ছে।
প্রথমত, আমি সবাইকে জানাতে চাই যে বেশিরভাগ খবর এবং তথ্য যা ছড়ানো হচ্ছে তা গুজব ছাড়া আর কিছুই না এবং আমি আশা করবো ভক্তরা এটিকে সেভাবেই বিবেচনা করবেন।
দ্বিতীয়ত, সেদিন আসলে কি ঘটেছিল সেটি আমি পরিষ্কার করতে চাই। আমি স্বীকার করি যে আমি স্বাভাবিকের চেয়ে পরে উঠেছি এবং এর জন্য আমি ইতোমধ্যে পুরো দল এবং ম্যানেজমেন্টের কাছে ক্ষমা চেয়েছি।
আমি সকাল ৮টা ৩৭ মিনিটে উঠেছিলাম এবং ৮টা ৪৩ মিনিটে লবিতে গিয়েছিলাম এবং আমার রাইড প্রস্তুত হবার সঙ্গে সঙ্গে আমি সকাল ৯টায় হোটেল ছেড়েছি। আমি সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেছি। ম্যাচ টসের ২০ মিনিট আগে সকাল ১০টায়। আমরা সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছিলাম এবং ম্যাচটি সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়েছিল।
এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে, এই তথাকথিত ক্রীড়া সাংবাদিকরা গুজবের ভিত্তিতে খবর প্রচার/মুদ্রণ করছে এবং যাচাই না করে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করছে, যা জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন খেলোয়াড় হিসেবে আমাকে ব্যথিত করেছে।
যারা আমাকে চেনেন তারা জানেন আমি আমাদের দেশকে কতটা ভালোবাসি এবং বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য কতটা নিবেদিত, উৎসাহী এবং গর্বিত। আমি জানি আমি সময়মতো টিমের বাসে না ওঠার একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল করেছি। কিন্তু আমি টসের আগেই স্টেডিয়ামে ছিলাম। চূড়ান্ত দলে আমার নির্বাচিত না হওয়াটা টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিল। যা সঠিক টিম কম্বিনেশন পাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত এবং এটি আমার টিম বাসে না ওঠার ব্যর্থতার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল না।’
গুজব আকারে সংবাদ প্রকাশিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন তাসকিন। তিনি আরও লিখেন, ‘আমি আশা করি মিডিয়া এবং ক্রীড়া সাংবাদিকরা মিথ্যা গল্প লেখার আগে আরও সতর্কতা অবলম্বন করবেন এবং একটি বিষাক্ত পরিবেশ তৈরি করবেন না। এটি কেবল আমাদের খেলোয়াড়দের ক্ষতি করে না বরং আমাদের দেশের সামগ্রিক চিত্রকে ক্ষুণ্ণ করে।
ভবিষ্যতে, আমি আইনিভাবে এই ধরনের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো যাতে কেউ আমার ক্রীড়াবিদ বা মানুষ হিসেবে আমার সুনাম ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা না করে।
আমার সব ভক্তদের ধন্যবাদ তাদের অব্যাহত সমর্থনের জন্য।’
ভারতের কাছে ৫০ রানে হেরে যাওয়ার ম্যাচে একাদশে সুযোগ পাননি তাসকিন।
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪
টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার এইটে জায়গা করে নিলেও, পারফরমেন্স আশানুরুপ ছিল না বাংলাদেশের। তবে তাসকিনের বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ায় বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফরমেন্সকে ছাপিয়ে তাকে নিয়েই চলছে সমালোচনা।
ঘুমকান্ড নিয়ে পরিষ্কার বার্তা দিয়ে নিজের ভেরিফাইড পেইজ ফেইসবুক তাসকিন লিখেছেন, ‘আমি বিভিন্ন অনলাইন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, সদ্য শেষ হওয়া টি-২০ বিশ্বকাপের সময় ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নিয়ে অনেক হৈ চৈ হচ্ছে।
প্রথমত, আমি সবাইকে জানাতে চাই যে বেশিরভাগ খবর এবং তথ্য যা ছড়ানো হচ্ছে তা গুজব ছাড়া আর কিছুই না এবং আমি আশা করবো ভক্তরা এটিকে সেভাবেই বিবেচনা করবেন।
দ্বিতীয়ত, সেদিন আসলে কি ঘটেছিল সেটি আমি পরিষ্কার করতে চাই। আমি স্বীকার করি যে আমি স্বাভাবিকের চেয়ে পরে উঠেছি এবং এর জন্য আমি ইতোমধ্যে পুরো দল এবং ম্যানেজমেন্টের কাছে ক্ষমা চেয়েছি।
আমি সকাল ৮টা ৩৭ মিনিটে উঠেছিলাম এবং ৮টা ৪৩ মিনিটে লবিতে গিয়েছিলাম এবং আমার রাইড প্রস্তুত হবার সঙ্গে সঙ্গে আমি সকাল ৯টায় হোটেল ছেড়েছি। আমি সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেছি। ম্যাচ টসের ২০ মিনিট আগে সকাল ১০টায়। আমরা সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছিলাম এবং ম্যাচটি সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়েছিল।
এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে, এই তথাকথিত ক্রীড়া সাংবাদিকরা গুজবের ভিত্তিতে খবর প্রচার/মুদ্রণ করছে এবং যাচাই না করে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করছে, যা জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন খেলোয়াড় হিসেবে আমাকে ব্যথিত করেছে।
যারা আমাকে চেনেন তারা জানেন আমি আমাদের দেশকে কতটা ভালোবাসি এবং বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য কতটা নিবেদিত, উৎসাহী এবং গর্বিত। আমি জানি আমি সময়মতো টিমের বাসে না ওঠার একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল করেছি। কিন্তু আমি টসের আগেই স্টেডিয়ামে ছিলাম। চূড়ান্ত দলে আমার নির্বাচিত না হওয়াটা টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিল। যা সঠিক টিম কম্বিনেশন পাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত এবং এটি আমার টিম বাসে না ওঠার ব্যর্থতার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল না।’
গুজব আকারে সংবাদ প্রকাশিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন তাসকিন। তিনি আরও লিখেন, ‘আমি আশা করি মিডিয়া এবং ক্রীড়া সাংবাদিকরা মিথ্যা গল্প লেখার আগে আরও সতর্কতা অবলম্বন করবেন এবং একটি বিষাক্ত পরিবেশ তৈরি করবেন না। এটি কেবল আমাদের খেলোয়াড়দের ক্ষতি করে না বরং আমাদের দেশের সামগ্রিক চিত্রকে ক্ষুণ্ণ করে।
ভবিষ্যতে, আমি আইনিভাবে এই ধরনের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো যাতে কেউ আমার ক্রীড়াবিদ বা মানুষ হিসেবে আমার সুনাম ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা না করে।
আমার সব ভক্তদের ধন্যবাদ তাদের অব্যাহত সমর্থনের জন্য।’
ভারতের কাছে ৫০ রানে হেরে যাওয়ার ম্যাচে একাদশে সুযোগ পাননি তাসকিন।