ওয়ানডেতে রীতিমতো রানমেশিন হয়ে উঠেছেন শুভমান গিল। আগের ম্যাচেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন।বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও করলেন সেঞ্চুরি। এই দুটির আগে আরও পাঁচ সেঞ্চুরি করেছিলেন গিল। আটটির মধ্যে দুবাই স্টেডিয়ামে করা এই সেঞ্চুরিটি গিলের কাছে বিশেষ। কন্ডিশন বিবেচনায় এটিকে এগিয়ে রাখছেন ভারতীয় এই ওপেনার। বৃহস্পতিবার ১২৯ বলের ইনিংসে ৯ চারের সঙ্গে গিল মেরেছেন ২ ছক্কা। সেঞ্চুরিতে যেতে তার লেগেছে ১২৫ বল। ওয়ানডেতে এর আগের ৭ সেঞ্চুরি করতে এত সময় লাগেনি। ধীরগতির হলেও এই ইনিংসকে তৃপ্তিদায়ক বললেন গিল।
ম্যাচসেরার পুরস্কার হাতে নিয়ে ভারতীয় ওপেনার বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে আমার খেলা সবচেয়ে তৃপ্তিদায়ক ইনিংসগুলোর মধ্যে একটি এবং আইসিসি ইভেন্টে প্রথম সেঞ্চুরি। অনেক সন্তোষজনক এবং যেভাবে পারফর্ম করেছি তাতে খুব খুশি।’
দুবাইতে সফল হওয়ার পর নিজের পরিকল্পনা নিয়ে গিল বলেছেন, ‘আমি আর রোহিত ভাই যখন ব্যাটিংয়ে গিয়েছি, আমরা ভেবেছি কাট শট খেলা সহজ হবে না। কারণ আউটসাইড অফস্টাম্পের ডেলিভারিগুলো ব্যাটে সুন্দর মতো আসছিল না। তো এমনকি ফাস্ট বোলারের সামনে পা ব্যবহার করা (ডাউন দ্য উইকেটে আসা) এবং সার্কেলের উপরে মারার কথা ভেবেছি আমি।’
‘যখন স্পিনাররা এলো, আমি এবং ভিরাট ভাই কথা বলেছিলাম যে ফ্রন্টফুটে সিঙ্গেল বের করা সহজ নয়। তাই আমরা ব্যাকফুটে খেলে সিঙ্গেল নেয়ার চেষ্টা করবো। আর ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে খেলাও সহজ নয়, তো আমরা শুধু স্ট্রাইক বদল করেছি।’
২২৯ রানের সহজ লক্ষ্য হলেও ম্যাচের একটা মুহূর্তে চাপে পড়ে যায় ভারত, তখন ড্রেসিংরুম থেকে বার্তা পান গিল। কী ছিল সেই বার্তা, ‘একটা সময় আমাদের ওপর কিছুটা চাপ চলে এসেছিল। বাইরে থেকে বার্তা আসে যে আমাকে শেষ পর্যন্ত ব্যাট করার চেষ্টা করতে হবে এবং আমি সেটাই করেছি।’
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ওয়ানডেতে রীতিমতো রানমেশিন হয়ে উঠেছেন শুভমান গিল। আগের ম্যাচেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন।বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও করলেন সেঞ্চুরি। এই দুটির আগে আরও পাঁচ সেঞ্চুরি করেছিলেন গিল। আটটির মধ্যে দুবাই স্টেডিয়ামে করা এই সেঞ্চুরিটি গিলের কাছে বিশেষ। কন্ডিশন বিবেচনায় এটিকে এগিয়ে রাখছেন ভারতীয় এই ওপেনার। বৃহস্পতিবার ১২৯ বলের ইনিংসে ৯ চারের সঙ্গে গিল মেরেছেন ২ ছক্কা। সেঞ্চুরিতে যেতে তার লেগেছে ১২৫ বল। ওয়ানডেতে এর আগের ৭ সেঞ্চুরি করতে এত সময় লাগেনি। ধীরগতির হলেও এই ইনিংসকে তৃপ্তিদায়ক বললেন গিল।
ম্যাচসেরার পুরস্কার হাতে নিয়ে ভারতীয় ওপেনার বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে আমার খেলা সবচেয়ে তৃপ্তিদায়ক ইনিংসগুলোর মধ্যে একটি এবং আইসিসি ইভেন্টে প্রথম সেঞ্চুরি। অনেক সন্তোষজনক এবং যেভাবে পারফর্ম করেছি তাতে খুব খুশি।’
দুবাইতে সফল হওয়ার পর নিজের পরিকল্পনা নিয়ে গিল বলেছেন, ‘আমি আর রোহিত ভাই যখন ব্যাটিংয়ে গিয়েছি, আমরা ভেবেছি কাট শট খেলা সহজ হবে না। কারণ আউটসাইড অফস্টাম্পের ডেলিভারিগুলো ব্যাটে সুন্দর মতো আসছিল না। তো এমনকি ফাস্ট বোলারের সামনে পা ব্যবহার করা (ডাউন দ্য উইকেটে আসা) এবং সার্কেলের উপরে মারার কথা ভেবেছি আমি।’
‘যখন স্পিনাররা এলো, আমি এবং ভিরাট ভাই কথা বলেছিলাম যে ফ্রন্টফুটে সিঙ্গেল বের করা সহজ নয়। তাই আমরা ব্যাকফুটে খেলে সিঙ্গেল নেয়ার চেষ্টা করবো। আর ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে খেলাও সহজ নয়, তো আমরা শুধু স্ট্রাইক বদল করেছি।’
২২৯ রানের সহজ লক্ষ্য হলেও ম্যাচের একটা মুহূর্তে চাপে পড়ে যায় ভারত, তখন ড্রেসিংরুম থেকে বার্তা পান গিল। কী ছিল সেই বার্তা, ‘একটা সময় আমাদের ওপর কিছুটা চাপ চলে এসেছিল। বাইরে থেকে বার্তা আসে যে আমাকে শেষ পর্যন্ত ব্যাট করার চেষ্টা করতে হবে এবং আমি সেটাই করেছি।’