দুই অর্ধে যেন দুই রকম রেয়াল মাদ্রিদ। প্রথমার্ধে কিছুটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোপুরি বিবর্ণ হয়ে পড়ে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নরা। সেট পিস থেকেই ডেকলান রাইসের জোড়া গোল আর মেরিনোর একমাত্র গোলে লন্ডনে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে ৩-০ ব্যবধানে উড়ে যায় কার্লো আনচেলত্তির দল।
মঙ্গলবার রাতে এমিরেটস স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলেছে আর্সেনাল। বল দখলে আধিপত্য, শটের পর শট—সব মিলিয়ে দারুণ দাপুটে পারফরম্যান্স উপহার দেয় স্বাগতিকরা। পুরো ম্যাচে তারা গোলের জন্য নেয় ১২টি শট, এর ১১টিই লক্ষ্যে। অন্যদিকে, রেয়াল মাদ্রিদের ৯টি শটের কেবল তিনটিই ছিল পোস্টের ঠিকানা বরাবর।
প্রথমার্ধে যদিও গোল হয়নি, তবে আক্রমণে এগিয়ে ছিল আর্সেনালই। বুকায়ো সাকার দুই দারুণ ক্রস, পার্টির গতিময় শট, রাইসের কাছ থেকে সুযোগ নষ্ট, আর সাকার কর্নারে সালিবার মাথায় বল লাগা—সব মিলিয়ে রেয়ালকে চাপে রেখেছিল দলটি। অন্যদিকে কিলিয়ান এমবাপে ও ভিনিসিউস জুনিয়রের প্রচেষ্টা গোলমুখে তেমন ভয় জাগাতে পারেনি।
তবে দ্বিতীয়ার্ধে নেমেই জ্বলে ওঠেন ডেকলান রাইস। ৫৮তম মিনিটে দুর্দান্ত এক ফ্রি কিকে জাল খুঁজে নেন তিনি। গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া ঝাঁপিয়েও ঠেকাতে পারেননি পোস্ট ঘেঁষে মারা শট। ৭০তম মিনিটে আরও একবার সেই রাইস, সেই পোস্ট ঘেঁষা ফ্রি কিক, সেই হতাশ কোর্তোয়া—আর্সেনালের এগিয়ে যাওয়া তখন ২-০।
দুই ফ্রি কিকই এসেছিল বুকায়ো সাকার ওপর ফাউলের সুবাদে—প্রথমটি করেছিলেন ডেভিড আলাবা, দ্বিতীয়টি এদুয়ার্দো কামাভিঙ্গা।
পাঁচ মিনিট পর ডি বক্সের মাথা থেকে মাইলস লুইস স্কেলির পাস পেয়ে দুর্দান্ত শটে ব্যবধান ৩-০ করেন মিকেল মেরিনো। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজে পায়নি রেয়াল মাদ্রিদ।
যোগ করা সময়ের একেবারে শেষ দিকে হতাশা থেকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন কামাভিঙ্গা। প্রথম হলুদ কার্ড থাকায় এমনিতেও পরের লেগে তার খেলা হতো না।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
দুই অর্ধে যেন দুই রকম রেয়াল মাদ্রিদ। প্রথমার্ধে কিছুটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোপুরি বিবর্ণ হয়ে পড়ে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নরা। সেট পিস থেকেই ডেকলান রাইসের জোড়া গোল আর মেরিনোর একমাত্র গোলে লন্ডনে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে ৩-০ ব্যবধানে উড়ে যায় কার্লো আনচেলত্তির দল।
মঙ্গলবার রাতে এমিরেটস স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলেছে আর্সেনাল। বল দখলে আধিপত্য, শটের পর শট—সব মিলিয়ে দারুণ দাপুটে পারফরম্যান্স উপহার দেয় স্বাগতিকরা। পুরো ম্যাচে তারা গোলের জন্য নেয় ১২টি শট, এর ১১টিই লক্ষ্যে। অন্যদিকে, রেয়াল মাদ্রিদের ৯টি শটের কেবল তিনটিই ছিল পোস্টের ঠিকানা বরাবর।
প্রথমার্ধে যদিও গোল হয়নি, তবে আক্রমণে এগিয়ে ছিল আর্সেনালই। বুকায়ো সাকার দুই দারুণ ক্রস, পার্টির গতিময় শট, রাইসের কাছ থেকে সুযোগ নষ্ট, আর সাকার কর্নারে সালিবার মাথায় বল লাগা—সব মিলিয়ে রেয়ালকে চাপে রেখেছিল দলটি। অন্যদিকে কিলিয়ান এমবাপে ও ভিনিসিউস জুনিয়রের প্রচেষ্টা গোলমুখে তেমন ভয় জাগাতে পারেনি।
তবে দ্বিতীয়ার্ধে নেমেই জ্বলে ওঠেন ডেকলান রাইস। ৫৮তম মিনিটে দুর্দান্ত এক ফ্রি কিকে জাল খুঁজে নেন তিনি। গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া ঝাঁপিয়েও ঠেকাতে পারেননি পোস্ট ঘেঁষে মারা শট। ৭০তম মিনিটে আরও একবার সেই রাইস, সেই পোস্ট ঘেঁষা ফ্রি কিক, সেই হতাশ কোর্তোয়া—আর্সেনালের এগিয়ে যাওয়া তখন ২-০।
দুই ফ্রি কিকই এসেছিল বুকায়ো সাকার ওপর ফাউলের সুবাদে—প্রথমটি করেছিলেন ডেভিড আলাবা, দ্বিতীয়টি এদুয়ার্দো কামাভিঙ্গা।
পাঁচ মিনিট পর ডি বক্সের মাথা থেকে মাইলস লুইস স্কেলির পাস পেয়ে দুর্দান্ত শটে ব্যবধান ৩-০ করেন মিকেল মেরিনো। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজে পায়নি রেয়াল মাদ্রিদ।
যোগ করা সময়ের একেবারে শেষ দিকে হতাশা থেকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন কামাভিঙ্গা। প্রথম হলুদ কার্ড থাকায় এমনিতেও পরের লেগে তার খেলা হতো না।