চ্যাম্পিয়ন্স লীগের কোয়ার্টার ফাইনাল
১৫ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লীগ জয়ী ক্লাব রেয়াল মাদ্রিদ অ্যাওয়ে ম্যাচে আর্সেনালের কাছে ০-৩ গোলে হেরেছে । রেয়ালের এক ফুটবলার লাল কার্ডও পেয়েছেন। অপর ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখকে ধাক্কা দিল ইন্টার মিলান। তাদের ঘরের মাঠে গিয়ে বায়ার্নকে ২-১ গোলে হারালো ইন্টার।
আর্সেনালের মাঠে দাঁড়াতেই পারলো না রেয়াল। গোটা ম্যাচে দাপট দেখাল ইংল্যান্ডের ক্লাব। প্রথমার্ধে কোনো গোল না হলেও আর্সেনালের খেলায় বোঝা যাচ্ছিল, গোল আসতে চলেছে। ৫৮ মিনিটে রাইসে ৩২ গজ দূরের শটটি রেয়ালের চারজনের দেয়াল ঘেঁষে কোনাকুনিভাবে জালে প্রবেশ করে। আর ৭০ মিনিটে দ্বিতীয়টি হয়েছে দেয়ালের ওপর দিয়ে। দুটি গোলই কুর্তোয়া বামদিকে ঝাঁপিয়ে পড়েও আটকাতে পারেননি। পাঁচ মিনিট পর মেরিনোর দারুন ফিনিশিংয়ে আর্সেনালের বড় জয় নিশ্চিত হয়।
পাঁচ মিনিট পরে ব্যবধান ৩-০ করেন স্পেনের ফুটবলার মিকেল মেরিনো। স্পেনের ক্লাব রেয়ালকে সমস্যায় ফেললেন তিনি। কিলিয়ান এমবাপ্পে, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, জুড বেলিংহ্যামেরা শুরু থেকে খেললেও কোনো প্রভাব ফেলতে পারলেন না।
হারের পাশাপাশি শেষ দিকে বড় ধাক্কা খান রেয়ালের কোচ কার্লো আনচেলোত্তি। স্টপেজ সময়ে লাল কার্ড দেখেন দলের গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলার এডুয়ার্ডো কামাভিঙ্গা। ফলে ফিরতি পর্বের ম্যাচে তাকে পাবে না রেয়াল। এই পরিস্থিতি থেকে সরাসরি জিতে সেমিফাইনালে উঠতে হলে ঘরের মাঠে অন্তত চার গোলের ব্যবধানে জিততে হবে রেয়ালকে। অন্তত তিন গোলের ব্যবধানে জিতলে টাইব্রেকারে হবে ফয়সলা। তবে তা বাস্তবে করা কঠিন। এমবাপ্পে, ভিনিসিয়ুসদের সামনে কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে।
ম্যাচ শেষে উচ্ছসিত রাইস বলেছেন, ‘এটা কিভাবে হলো আমি এখনো বুঝতে পারছিনা। সবসময়ই আমার শট হয় ডিফেন্ডারদের দেয়ালে লেগেছে, অথবা বারের উপর দিয়ে গেছে। এবার আমি সামনে শুধুমাত্র দেয়াল দেখেছি এবং এরপর গোলরক্ষকের পজিশন লক্ষ্য করেছি। এরপর শট নিয়েছি। প্রথম গোল হবার পর দ্বিতীয়টিতে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছি। দুটোতেই সফল হয়েছি। আমি সত্যিই দারুণ খুুশি। আজ রাতে আমি যে বিশেষ কাজটি করে দেখিয়েছি তা অনেকদিন আমাকে উদ্বেলিত করবে।’
এখনও পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন্স লীগের শিরোপা না জেতা আর্সেনাল এখন শেষ চারের পথে বেশ শক্তিশালী অবস্থানে আছে।
এই ম্যাচে ১৫ বারের চ্যাম্পিয়ন্স রেয়াল মাদ্রিদই সুস্পষ্ট ফেবারিট ছিল। কিন্তু আর্সেনাল ইনজুরির কারণে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়ের অনুপস্থিতি উপেক্ষা করে এমন একটি পারফরমেন্স দেখিয়েছে যা তাদের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ম্যাচ হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ইউরোপের সর্বোচ্চ আসরের এখনও পর্যন্ত শিরোপা না জেতা আর্সেনাল এর আগে ২০০৬ সালে ফাইনালে উঠেছিল। কিন্তু ঐ আসরে বার্সেলোনার কাছে পরাজিত হয়ে তাদের হতাশ হতে হয়।
ইন্টার জয়ী
দিনের অপর কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির ক্লাব বায়ার্নকে তাদের ঘরের মাঠে হারিয়েছে ইতালির ক্লাব ইন্টার মিলান। প্রথমার্ধে ৩৮ মিনিটের মাথায় ইন্টারকে এগিয়ে দেন আর্জেন্টিনার ফুটবলার লাউতারো মার্তিনেস। গোল শোধ করার মরিয়া চেষ্টা করে বায়ার্ন। অবশেষে ৮৫ মিনিটে গোল করেন টমাস মুলার। এটিই বায়ার্নে তার শেষ মৌসুম। দলের হয়ে আরও একটি ট্রফি জেতার চেষ্টা করছেন তিনি। তবে মুলারের গোলে শেষরক্ষা হয়নি। ৩ মিনিট পরে গোল করে ইন্টারের ডেভিড ফ্রাত্তেসি। ২-১ গোলে জিতে মাঠ ছাড়ে ইন্টার। ফিরতি পর্বে ইতালির মাঠে কঠিন পরীক্ষার সামনে পড়তে হবে বায়ার্নকে।
দুই মৌসুম আগে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে ফাইনালে পরাজিত হয়েছিল ইন্টার। এবারও শেষ চারের পথে কিছুটা হলেও এগিয়ে থাকলো ইতালিয়ান জায়ান্টরা।
ইন্টারের গোলদাতা মার্টিনেজ বলেছেন এই ম্যাচে তার দল সার্বিকভাবে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ দিয়েছে। পুরো দল একটি সম্পূর্ণ পারফরমেন্স দেখিয়ে জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছেড়েছে।
বায়ার্ন কোচ ভিনসেন্ট কোম্পানি বলেছেন চ্যাম্পিয়ন্স লীগে তার দলের এমন কিছু সুখ-স্মৃতি আছে যা তাদের আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে। আগামী সপ্তাহে মিলানে তার দল অবশ্যই ফিরে আসবে।
দুইবারের চ্যাম্পিয়ন্স লীগ বিজয়ী মুলার অবশ্য ইন্টারের শেষ গোলটি কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না। এ সম্পর্কে মুলার বলেন, ‘এটা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। প্রথমার্ধে আমরাই ভালো খেলেছি। আমরা একটি ভিন্ন ফল আশা করেছিলাম। কিন্তু এখনও সবকিছু শেষ হয়ে যায়নি। আমাদেরও সম্ভাবনা আছে।’
সৌভাগ্যবান যে কেবল তিন গোল খেয়েছি : বেলিংহাম
ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নদের চ্যাম্পিয়ন্স লীগে ঘুরে দাঁড়ানোর ইতিহাস আছে। কিন্তু প্রথম লেগে ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পর প্রত্যাবর্তনের অভিজ্ঞতা কখনও হয়নি।
দলের পারফরম্যান্সে একেবারে সন্তুষ্ট নন রেয়ালের মিডফিল্ডার জুড বেলিংহাম। বলেছেন, ‘আমরা ধারেকাছে ছিলাম না (আমাদের মানের)। আর্সেনাল সত্যিই ভালো ছিল। তারা আরও গোল করতে পারতো।
আমরা সৌভাগ্যবান যে কেবল তিন গোল খেয়েছি। দ্বিতীয় লেগের খেলা আছে, সেদিকে আমরা তাকিয়ে। আমাদের এখন অবিশ্বাস্য বিশেষ কিছু প্রয়োজন, অদ্ভুত কিছু।’
ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব কি না প্রশ্নে বেলিংহাম বলেছেন, ‘কেউই জানে না। পারফরম্যান্স যথেষ্ট ভালোর ধারেকাছে ছিল না। কিন্তু আমি বলতে পারি না যে আমরা হাল ছেড়ে দিচ্ছি। এটা ক্লাবের স্বভাবের মধ্যে নেই, ক্লাবের যে মানসিকতা সেখানেও এমন কিছু নেই। ঘরের মাঠে ৯০ মিনিটের খেলায় বিশেষ কিছু করে দেখাতে হবে।’
মঙ্গলবারের ম্যাচে পেশাদার ক্যারিয়ারে প্রথমবার ফ্রি কিক থেকে সরাসরি গোল করে আর্সেনালকে এগিয়ে নেন ডেকলান রাইস। দ্বিতীয় গোলও তার এসেছে ফ্রি কিকে। শেষ দিকে মিকেল মেরিনো জাল কাঁপান। তাতে চালকের আসনে থেকে আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় লেগে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রেয়ালের মুখোমুখি হবে গানাররা।
চ্যাম্পিয়ন্স লীগের কোয়ার্টার ফাইনাল
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
১৫ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লীগ জয়ী ক্লাব রেয়াল মাদ্রিদ অ্যাওয়ে ম্যাচে আর্সেনালের কাছে ০-৩ গোলে হেরেছে । রেয়ালের এক ফুটবলার লাল কার্ডও পেয়েছেন। অপর ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখকে ধাক্কা দিল ইন্টার মিলান। তাদের ঘরের মাঠে গিয়ে বায়ার্নকে ২-১ গোলে হারালো ইন্টার।
আর্সেনালের মাঠে দাঁড়াতেই পারলো না রেয়াল। গোটা ম্যাচে দাপট দেখাল ইংল্যান্ডের ক্লাব। প্রথমার্ধে কোনো গোল না হলেও আর্সেনালের খেলায় বোঝা যাচ্ছিল, গোল আসতে চলেছে। ৫৮ মিনিটে রাইসে ৩২ গজ দূরের শটটি রেয়ালের চারজনের দেয়াল ঘেঁষে কোনাকুনিভাবে জালে প্রবেশ করে। আর ৭০ মিনিটে দ্বিতীয়টি হয়েছে দেয়ালের ওপর দিয়ে। দুটি গোলই কুর্তোয়া বামদিকে ঝাঁপিয়ে পড়েও আটকাতে পারেননি। পাঁচ মিনিট পর মেরিনোর দারুন ফিনিশিংয়ে আর্সেনালের বড় জয় নিশ্চিত হয়।
পাঁচ মিনিট পরে ব্যবধান ৩-০ করেন স্পেনের ফুটবলার মিকেল মেরিনো। স্পেনের ক্লাব রেয়ালকে সমস্যায় ফেললেন তিনি। কিলিয়ান এমবাপ্পে, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, জুড বেলিংহ্যামেরা শুরু থেকে খেললেও কোনো প্রভাব ফেলতে পারলেন না।
হারের পাশাপাশি শেষ দিকে বড় ধাক্কা খান রেয়ালের কোচ কার্লো আনচেলোত্তি। স্টপেজ সময়ে লাল কার্ড দেখেন দলের গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলার এডুয়ার্ডো কামাভিঙ্গা। ফলে ফিরতি পর্বের ম্যাচে তাকে পাবে না রেয়াল। এই পরিস্থিতি থেকে সরাসরি জিতে সেমিফাইনালে উঠতে হলে ঘরের মাঠে অন্তত চার গোলের ব্যবধানে জিততে হবে রেয়ালকে। অন্তত তিন গোলের ব্যবধানে জিতলে টাইব্রেকারে হবে ফয়সলা। তবে তা বাস্তবে করা কঠিন। এমবাপ্পে, ভিনিসিয়ুসদের সামনে কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে।
ম্যাচ শেষে উচ্ছসিত রাইস বলেছেন, ‘এটা কিভাবে হলো আমি এখনো বুঝতে পারছিনা। সবসময়ই আমার শট হয় ডিফেন্ডারদের দেয়ালে লেগেছে, অথবা বারের উপর দিয়ে গেছে। এবার আমি সামনে শুধুমাত্র দেয়াল দেখেছি এবং এরপর গোলরক্ষকের পজিশন লক্ষ্য করেছি। এরপর শট নিয়েছি। প্রথম গোল হবার পর দ্বিতীয়টিতে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছি। দুটোতেই সফল হয়েছি। আমি সত্যিই দারুণ খুুশি। আজ রাতে আমি যে বিশেষ কাজটি করে দেখিয়েছি তা অনেকদিন আমাকে উদ্বেলিত করবে।’
এখনও পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন্স লীগের শিরোপা না জেতা আর্সেনাল এখন শেষ চারের পথে বেশ শক্তিশালী অবস্থানে আছে।
এই ম্যাচে ১৫ বারের চ্যাম্পিয়ন্স রেয়াল মাদ্রিদই সুস্পষ্ট ফেবারিট ছিল। কিন্তু আর্সেনাল ইনজুরির কারণে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়ের অনুপস্থিতি উপেক্ষা করে এমন একটি পারফরমেন্স দেখিয়েছে যা তাদের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ম্যাচ হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ইউরোপের সর্বোচ্চ আসরের এখনও পর্যন্ত শিরোপা না জেতা আর্সেনাল এর আগে ২০০৬ সালে ফাইনালে উঠেছিল। কিন্তু ঐ আসরে বার্সেলোনার কাছে পরাজিত হয়ে তাদের হতাশ হতে হয়।
ইন্টার জয়ী
দিনের অপর কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির ক্লাব বায়ার্নকে তাদের ঘরের মাঠে হারিয়েছে ইতালির ক্লাব ইন্টার মিলান। প্রথমার্ধে ৩৮ মিনিটের মাথায় ইন্টারকে এগিয়ে দেন আর্জেন্টিনার ফুটবলার লাউতারো মার্তিনেস। গোল শোধ করার মরিয়া চেষ্টা করে বায়ার্ন। অবশেষে ৮৫ মিনিটে গোল করেন টমাস মুলার। এটিই বায়ার্নে তার শেষ মৌসুম। দলের হয়ে আরও একটি ট্রফি জেতার চেষ্টা করছেন তিনি। তবে মুলারের গোলে শেষরক্ষা হয়নি। ৩ মিনিট পরে গোল করে ইন্টারের ডেভিড ফ্রাত্তেসি। ২-১ গোলে জিতে মাঠ ছাড়ে ইন্টার। ফিরতি পর্বে ইতালির মাঠে কঠিন পরীক্ষার সামনে পড়তে হবে বায়ার্নকে।
দুই মৌসুম আগে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে ফাইনালে পরাজিত হয়েছিল ইন্টার। এবারও শেষ চারের পথে কিছুটা হলেও এগিয়ে থাকলো ইতালিয়ান জায়ান্টরা।
ইন্টারের গোলদাতা মার্টিনেজ বলেছেন এই ম্যাচে তার দল সার্বিকভাবে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ দিয়েছে। পুরো দল একটি সম্পূর্ণ পারফরমেন্স দেখিয়ে জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছেড়েছে।
বায়ার্ন কোচ ভিনসেন্ট কোম্পানি বলেছেন চ্যাম্পিয়ন্স লীগে তার দলের এমন কিছু সুখ-স্মৃতি আছে যা তাদের আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে। আগামী সপ্তাহে মিলানে তার দল অবশ্যই ফিরে আসবে।
দুইবারের চ্যাম্পিয়ন্স লীগ বিজয়ী মুলার অবশ্য ইন্টারের শেষ গোলটি কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না। এ সম্পর্কে মুলার বলেন, ‘এটা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। প্রথমার্ধে আমরাই ভালো খেলেছি। আমরা একটি ভিন্ন ফল আশা করেছিলাম। কিন্তু এখনও সবকিছু শেষ হয়ে যায়নি। আমাদেরও সম্ভাবনা আছে।’
সৌভাগ্যবান যে কেবল তিন গোল খেয়েছি : বেলিংহাম
ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নদের চ্যাম্পিয়ন্স লীগে ঘুরে দাঁড়ানোর ইতিহাস আছে। কিন্তু প্রথম লেগে ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পর প্রত্যাবর্তনের অভিজ্ঞতা কখনও হয়নি।
দলের পারফরম্যান্সে একেবারে সন্তুষ্ট নন রেয়ালের মিডফিল্ডার জুড বেলিংহাম। বলেছেন, ‘আমরা ধারেকাছে ছিলাম না (আমাদের মানের)। আর্সেনাল সত্যিই ভালো ছিল। তারা আরও গোল করতে পারতো।
আমরা সৌভাগ্যবান যে কেবল তিন গোল খেয়েছি। দ্বিতীয় লেগের খেলা আছে, সেদিকে আমরা তাকিয়ে। আমাদের এখন অবিশ্বাস্য বিশেষ কিছু প্রয়োজন, অদ্ভুত কিছু।’
ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব কি না প্রশ্নে বেলিংহাম বলেছেন, ‘কেউই জানে না। পারফরম্যান্স যথেষ্ট ভালোর ধারেকাছে ছিল না। কিন্তু আমি বলতে পারি না যে আমরা হাল ছেড়ে দিচ্ছি। এটা ক্লাবের স্বভাবের মধ্যে নেই, ক্লাবের যে মানসিকতা সেখানেও এমন কিছু নেই। ঘরের মাঠে ৯০ মিনিটের খেলায় বিশেষ কিছু করে দেখাতে হবে।’
মঙ্গলবারের ম্যাচে পেশাদার ক্যারিয়ারে প্রথমবার ফ্রি কিক থেকে সরাসরি গোল করে আর্সেনালকে এগিয়ে নেন ডেকলান রাইস। দ্বিতীয় গোলও তার এসেছে ফ্রি কিকে। শেষ দিকে মিকেল মেরিনো জাল কাঁপান। তাতে চালকের আসনে থেকে আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় লেগে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রেয়ালের মুখোমুখি হবে গানাররা।