আইপিএলের মঞ্চে অভিষেকেই রূপকথার গল্প লিখলেন মাত্র ১৪ বছর বয়সী বৈভব সুরিয়াভানশি। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে প্রথম ম্যাচেই ব্যাট হাতে মাঠে নেমে প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকান এই কিশোর। সঙ্গে গড়েছেন একাধিক রেকর্ড—আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে খেলার রেকর্ড এবং আইপিএল শুরু হওয়ার পর জন্ম নেওয়া প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ম্যাচ খেলার নজির।
রাজধানীর এক উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে আজ রাজস্থান রয়্যালস মুখোমুখি হয়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টের। ১৪ বছর ২৩ দিন বয়সী সুরিয়াভানশি নেমেছিলেন অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনের পরিবর্তে ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার’ হিসেবে। আইপিএলে তার প্রথম বলেই এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়ে জানান দেন নিজের আগমনী বার্তা।
পরে ২০ বলে ৩৪ রানের ইনিংস খেলে আউট হন সুরিয়াভানশি। তাঁর ব্যাটে আসে ২টি চার ও ৩টি ছক্কা। জয়সোয়ালের সঙ্গে তার উদ্বোধনী জুটি জমে ৮৫ রানের। অভিষেক ইনিংসটি ছিল সাহস, আত্মবিশ্বাস ও প্রতিভার এক দুর্দান্ত প্রদর্শনী।
তবে তাঁর ইনিংসটি রাজস্থানের জয় নিশ্চিত করতে পারেনি। লক্ষ্ণৌর করা ১৮০ রানের জবাবে রাজস্থান শেষ ওভারে প্রয়োজনীয় ৯ রান তুলতে ব্যর্থ হয়। তারা থামে ১৭৮ রানে, হার মানে ২ রানে।
লক্ষ্ণৌর ইনিংসে শেষ দিকে আবদুল সামাদের ১০ বলে ৩০ রানের ঝড়ো ইনিংস পার্থক্য গড়ে দেয়। বিশেষ করে সন্দীপ শর্মার করা শেষ ওভারের শেষ ৫ বলে ৪ ছক্কা মেরে সামাদ তুলে নেন ২৬ রান, যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
সঙ্গে ছিলেন এইডেন মার্করাম ও আয়ুশ বাদোনির দারুণ ইনিংস—যারা যথাক্রমে করেন ৬৬ ও ৫০ রান।
অবশ্য ম্যাচ শেষে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন একাই সুরিয়াভানশি। রাজস্থানের পরাজয়ের আড়ালেও নিজের প্রথম ম্যাচেই ছক্কা হাঁকিয়ে এবং ইতিহাস গড়ে তিনি আইপিএলের এই আসরের সবচেয়ে বড় চমক হয়ে উঠেছেন।
রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
আইপিএলের মঞ্চে অভিষেকেই রূপকথার গল্প লিখলেন মাত্র ১৪ বছর বয়সী বৈভব সুরিয়াভানশি। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে প্রথম ম্যাচেই ব্যাট হাতে মাঠে নেমে প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকান এই কিশোর। সঙ্গে গড়েছেন একাধিক রেকর্ড—আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে খেলার রেকর্ড এবং আইপিএল শুরু হওয়ার পর জন্ম নেওয়া প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ম্যাচ খেলার নজির।
রাজধানীর এক উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে আজ রাজস্থান রয়্যালস মুখোমুখি হয়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টের। ১৪ বছর ২৩ দিন বয়সী সুরিয়াভানশি নেমেছিলেন অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনের পরিবর্তে ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার’ হিসেবে। আইপিএলে তার প্রথম বলেই এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়ে জানান দেন নিজের আগমনী বার্তা।
পরে ২০ বলে ৩৪ রানের ইনিংস খেলে আউট হন সুরিয়াভানশি। তাঁর ব্যাটে আসে ২টি চার ও ৩টি ছক্কা। জয়সোয়ালের সঙ্গে তার উদ্বোধনী জুটি জমে ৮৫ রানের। অভিষেক ইনিংসটি ছিল সাহস, আত্মবিশ্বাস ও প্রতিভার এক দুর্দান্ত প্রদর্শনী।
তবে তাঁর ইনিংসটি রাজস্থানের জয় নিশ্চিত করতে পারেনি। লক্ষ্ণৌর করা ১৮০ রানের জবাবে রাজস্থান শেষ ওভারে প্রয়োজনীয় ৯ রান তুলতে ব্যর্থ হয়। তারা থামে ১৭৮ রানে, হার মানে ২ রানে।
লক্ষ্ণৌর ইনিংসে শেষ দিকে আবদুল সামাদের ১০ বলে ৩০ রানের ঝড়ো ইনিংস পার্থক্য গড়ে দেয়। বিশেষ করে সন্দীপ শর্মার করা শেষ ওভারের শেষ ৫ বলে ৪ ছক্কা মেরে সামাদ তুলে নেন ২৬ রান, যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
সঙ্গে ছিলেন এইডেন মার্করাম ও আয়ুশ বাদোনির দারুণ ইনিংস—যারা যথাক্রমে করেন ৬৬ ও ৫০ রান।
অবশ্য ম্যাচ শেষে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন একাই সুরিয়াভানশি। রাজস্থানের পরাজয়ের আড়ালেও নিজের প্রথম ম্যাচেই ছক্কা হাঁকিয়ে এবং ইতিহাস গড়ে তিনি আইপিএলের এই আসরের সবচেয়ে বড় চমক হয়ে উঠেছেন।