এনামুল বিজয়
দুই মাস আগে এনামুল হক বিজয় তার ফেইসবুকে ডায়েরির একটি পৃষ্ঠার লেখা শেয়ার করেছিলেন। সেখানে লেখা ছিলো, ‘২০২৫ এর ঐ বছর শেষ হবার আগে আমার সেঞ্চুরি থাকবে ৫০টা।’ লেখাটা লিখেছিলেন ২০১৪ সালে। ১১ বছর আগের সেই প্রতিজ্ঞা অক্ষরে অক্ষরে পূরণ করলেন।
রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেএসপিতে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে সেঞ্চুরির ‘হাফ সেঞ্চুরিতে’ রেকর্ড বইয়ে নাম ওঠালেন এনামুল হক বিজয়। খেলেছেন ১১০ রানের ইনিংস।
এটা বিজয়ের ৫০তম সেঞ্চুরি। এরমধ্যে ২৪টি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে। স্বীকৃত ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির রেকর্ডটা চলতি বছরের জানুয়ারি থেকেই বিজয়ের দখলে।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে ম্যাচটিতে আগে ব্যাটিং করে রূপগঞ্জ ৩৯.২ ওভারে ২২৩ রান করে তারা। সর্বোচ্চ ৬৮ রান আসে তানজিদ হাসান তামিমের ব্যাট থেকে। ৫২ রানের ইনিংস খেলেন সাইফ হাসান।
সহজ এই লক্ষ্যটা বিজয়ের রেকর্ডের দিনে অনায়াসেই ছুঁয়ে ফেলে গাজী গ্রুপ। তার সেঞ্চুরিতে ৪১ ওভারে ৭ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে দল। বিজয় ১০৫ বলে ১০ চার ও ১ ছক্কায় ১১০ রানে অপরাজিত থাকেন। দারুণ ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন তিনি।
রনির সেঞ্চুরিতে মোহামেডানের জয়
ডিপিএল সুপার লীগের প্রথম ম্যাচে হার দিয়ে শুরু করা মোহামেডান জয়ের দেখা পেয়েছে। রোববার অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবকে হারিয়েছে তারা। আগে ব্যাটিং করে অগ্রণী ব্যাংক ২৪০ রান করে। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে রনি তালুকদারের ১২২ রানে ৩৬.১ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে নোঙর ফেলে মোহামেডান।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে সাইফউদ্দিন ও ইবাদত হোসেনের বোলিং তোপে পড়ে অগ্রণী ব্যাংক। ২৪১ রানের সহজ লক্ষ্যে খেলতে নেমে মোহামেডানের দুই ওপেনার রনি ও আনিসুল ইসলাম ১৯৯ রানের জুটি গড়েন। রনি স্বেচ্ছায় অবসরে গেলে দারুণ এই জুটি ভাঙে মোহামেডানের। ১০০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় তিনি নিজের ইনিংসটি সাজিয়েছেন।
সঙ্গী সাজঘরে ফেরার পর স্কোরবোর্ড আরও ৭ রান যোগ হলে সাজঘরে ফেরেন আনিসুলও। ৮২ বলে ৭৫ রান করেন এই ব্যাটার। এরপর মাহমুদউল্লাহ (৭) ও তৌফিক খান তুষার (২৭) দ্রুত আউট হন। তাতে অবশ্য সমস্য হয়নি মোহামেডানের, ৩৭তম ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে ফেলে ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। অগ্রণী ব্যাংকের বোলারদের মধ্যে আরিফ আহমেদ একাই নেন তিনটি উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় ৪২ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ইনিংস শেষ করে অগ্রণী ব্যাংক। সর্বোচ্চ ৪১ রান আসে অধিনায়ক ইমরুল কায়েসের ব্যাট থেকে। এছাড়া অমিত হাসান ৪০, ইমরানুজ্জামান ৩৮ এবং মার্শাল আইয়ুব ৩৫ রানের ইনিংস খেলেন।
মোহামেডানের বোলারদের মধ্যে ৪৭ রানে সাইফউদ্দিন নেন চারটি উইকেট। ইবাদত ৪০ রান খরচায় নেন তিনটি উইকেট। বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজের শিকার ২ উইকেট।
এনামুল বিজয়
রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
দুই মাস আগে এনামুল হক বিজয় তার ফেইসবুকে ডায়েরির একটি পৃষ্ঠার লেখা শেয়ার করেছিলেন। সেখানে লেখা ছিলো, ‘২০২৫ এর ঐ বছর শেষ হবার আগে আমার সেঞ্চুরি থাকবে ৫০টা।’ লেখাটা লিখেছিলেন ২০১৪ সালে। ১১ বছর আগের সেই প্রতিজ্ঞা অক্ষরে অক্ষরে পূরণ করলেন।
রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেএসপিতে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে সেঞ্চুরির ‘হাফ সেঞ্চুরিতে’ রেকর্ড বইয়ে নাম ওঠালেন এনামুল হক বিজয়। খেলেছেন ১১০ রানের ইনিংস।
এটা বিজয়ের ৫০তম সেঞ্চুরি। এরমধ্যে ২৪টি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে। স্বীকৃত ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির রেকর্ডটা চলতি বছরের জানুয়ারি থেকেই বিজয়ের দখলে।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে ম্যাচটিতে আগে ব্যাটিং করে রূপগঞ্জ ৩৯.২ ওভারে ২২৩ রান করে তারা। সর্বোচ্চ ৬৮ রান আসে তানজিদ হাসান তামিমের ব্যাট থেকে। ৫২ রানের ইনিংস খেলেন সাইফ হাসান।
সহজ এই লক্ষ্যটা বিজয়ের রেকর্ডের দিনে অনায়াসেই ছুঁয়ে ফেলে গাজী গ্রুপ। তার সেঞ্চুরিতে ৪১ ওভারে ৭ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে দল। বিজয় ১০৫ বলে ১০ চার ও ১ ছক্কায় ১১০ রানে অপরাজিত থাকেন। দারুণ ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন তিনি।
রনির সেঞ্চুরিতে মোহামেডানের জয়
ডিপিএল সুপার লীগের প্রথম ম্যাচে হার দিয়ে শুরু করা মোহামেডান জয়ের দেখা পেয়েছে। রোববার অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবকে হারিয়েছে তারা। আগে ব্যাটিং করে অগ্রণী ব্যাংক ২৪০ রান করে। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে রনি তালুকদারের ১২২ রানে ৩৬.১ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে নোঙর ফেলে মোহামেডান।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে সাইফউদ্দিন ও ইবাদত হোসেনের বোলিং তোপে পড়ে অগ্রণী ব্যাংক। ২৪১ রানের সহজ লক্ষ্যে খেলতে নেমে মোহামেডানের দুই ওপেনার রনি ও আনিসুল ইসলাম ১৯৯ রানের জুটি গড়েন। রনি স্বেচ্ছায় অবসরে গেলে দারুণ এই জুটি ভাঙে মোহামেডানের। ১০০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় তিনি নিজের ইনিংসটি সাজিয়েছেন।
সঙ্গী সাজঘরে ফেরার পর স্কোরবোর্ড আরও ৭ রান যোগ হলে সাজঘরে ফেরেন আনিসুলও। ৮২ বলে ৭৫ রান করেন এই ব্যাটার। এরপর মাহমুদউল্লাহ (৭) ও তৌফিক খান তুষার (২৭) দ্রুত আউট হন। তাতে অবশ্য সমস্য হয়নি মোহামেডানের, ৩৭তম ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে ফেলে ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। অগ্রণী ব্যাংকের বোলারদের মধ্যে আরিফ আহমেদ একাই নেন তিনটি উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় ৪২ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ইনিংস শেষ করে অগ্রণী ব্যাংক। সর্বোচ্চ ৪১ রান আসে অধিনায়ক ইমরুল কায়েসের ব্যাট থেকে। এছাড়া অমিত হাসান ৪০, ইমরানুজ্জামান ৩৮ এবং মার্শাল আইয়ুব ৩৫ রানের ইনিংস খেলেন।
মোহামেডানের বোলারদের মধ্যে ৪৭ রানে সাইফউদ্দিন নেন চারটি উইকেট। ইবাদত ৪০ রান খরচায় নেন তিনটি উইকেট। বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজের শিকার ২ উইকেট।