দুবাইয়ের পথে বিমানে রিশাদ ও নাহিদ রানা
ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতে দুই দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগ স্থগিত করা হয়েছে। পাকিস্তানে খেলতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। যুদ্ধাবস্থা পরিস্থিতির মধ্যে তাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিল দেশের মানুষ। অবশেষে উৎকণ্ঠায় কয়েকটি দিন কাটানোর পর পিসিবির প্রচেষ্টায় বিশেষ বিমানে করে রাওয়ালপিন্ডি থেকে তাদেরসহ সব বিদেশি ক্রিকেটারদের দুবাইতে নেয়া হয়েছে। রিশাদ গণমাধ্যমের কাছে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।শনিবার,(১০ মে ২০২৫) রাতেই তাদের দেশে পৌঁছানোর কথা।
দুবাই বিমানবন্দরে নেমে গণমাধ্যমকে রিশাদ বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আমরা সংকট কাটিয়ে দুবাইয়ে পৌঁছে গেছি। এখন ভালো লাগছে। ফ্লাইটটা উপভোগ করেছি এবং একটু ভয়ও ছিল। ফ্লাইট থেকে নামার পর যখন শুনেছি টেকঅফ করার ২০ মিনিট পরে মিসাইল পড়েছে এয়ারপোর্টে। শোনার পরে একটু খারাপ লাগছে এবং ভয়ও লাগছিল। দুবাই আসার পরে আমাদের স্বস্তি লাগছে।’
রিশাদ জানান, এই কয়েকদিন তার পরিবার নির্ঘুম রাত কাটিয়েছে, ‘যখন আমি খেলার জন্য বাইরে যাই, আমার পরিবার সব সময় চিন্তা করে, সেটা পরিস্থিতি ভালো হোক বা মন্দ। যখন তারা পাকিস্তানের খবর জানলো, এখানে সেখানে বোমা ফাটছে, ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হচ্ছে, স্বাভাবিকভাবে তারা টেনশনে ছিল। আমি তাদের সান্ত¡না দিয়েছি, বলেছি যে আমাকে নিয়ে চিন্তা করো না। তারপর তারা একটু স্বাভাবিক হয়েছিল।’
দুবাইতে ফেরার সময় দুজনে একই ফ্লাইটে ছিলেন।
রিশদ বলেন, ‘নাহিদ রানা একটু চুপচাপ ছিল। আমি বুঝতে পারছিলাম, মনে হয় একটু টেনশনে ছিল আরকি। আমি ওকে বলছিলাম টেনশন করার কিছু নাই। ইনশাআল্লাহ, কোনো কিছু হবে না।’
অন্য বিদেশি ক্রিকেটাররাও আতঙ্কের মধ্যে ছিলেন বললেন এই লেগস্পিনার, ‘আসলে বিদেশি যারা ছিল স্যাম বিলিংস, ড্যারিল মিচেল, কুশল পেরেরা, ডেভিড ভিসা এবং টম কারান। আমার মনে হয় ওরা এত আতঙ্কে ছিল যে এখনই যেতে পারলে বাঁচে। দুবাইয়ে নামার পরে ড্যারিল মিচেল বলেছে আমি জীবনে আর পাকিস্তানে আসবো না, এই পরিস্থিতিতে তো কখনোই না। অনেক আতঙ্কে ছিল ওরা।’
দুবাইয়ের পথে বিমানে রিশাদ ও নাহিদ রানা
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতে দুই দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগ স্থগিত করা হয়েছে। পাকিস্তানে খেলতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। যুদ্ধাবস্থা পরিস্থিতির মধ্যে তাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিল দেশের মানুষ। অবশেষে উৎকণ্ঠায় কয়েকটি দিন কাটানোর পর পিসিবির প্রচেষ্টায় বিশেষ বিমানে করে রাওয়ালপিন্ডি থেকে তাদেরসহ সব বিদেশি ক্রিকেটারদের দুবাইতে নেয়া হয়েছে। রিশাদ গণমাধ্যমের কাছে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।শনিবার,(১০ মে ২০২৫) রাতেই তাদের দেশে পৌঁছানোর কথা।
দুবাই বিমানবন্দরে নেমে গণমাধ্যমকে রিশাদ বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আমরা সংকট কাটিয়ে দুবাইয়ে পৌঁছে গেছি। এখন ভালো লাগছে। ফ্লাইটটা উপভোগ করেছি এবং একটু ভয়ও ছিল। ফ্লাইট থেকে নামার পর যখন শুনেছি টেকঅফ করার ২০ মিনিট পরে মিসাইল পড়েছে এয়ারপোর্টে। শোনার পরে একটু খারাপ লাগছে এবং ভয়ও লাগছিল। দুবাই আসার পরে আমাদের স্বস্তি লাগছে।’
রিশাদ জানান, এই কয়েকদিন তার পরিবার নির্ঘুম রাত কাটিয়েছে, ‘যখন আমি খেলার জন্য বাইরে যাই, আমার পরিবার সব সময় চিন্তা করে, সেটা পরিস্থিতি ভালো হোক বা মন্দ। যখন তারা পাকিস্তানের খবর জানলো, এখানে সেখানে বোমা ফাটছে, ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হচ্ছে, স্বাভাবিকভাবে তারা টেনশনে ছিল। আমি তাদের সান্ত¡না দিয়েছি, বলেছি যে আমাকে নিয়ে চিন্তা করো না। তারপর তারা একটু স্বাভাবিক হয়েছিল।’
দুবাইতে ফেরার সময় দুজনে একই ফ্লাইটে ছিলেন।
রিশদ বলেন, ‘নাহিদ রানা একটু চুপচাপ ছিল। আমি বুঝতে পারছিলাম, মনে হয় একটু টেনশনে ছিল আরকি। আমি ওকে বলছিলাম টেনশন করার কিছু নাই। ইনশাআল্লাহ, কোনো কিছু হবে না।’
অন্য বিদেশি ক্রিকেটাররাও আতঙ্কের মধ্যে ছিলেন বললেন এই লেগস্পিনার, ‘আসলে বিদেশি যারা ছিল স্যাম বিলিংস, ড্যারিল মিচেল, কুশল পেরেরা, ডেভিড ভিসা এবং টম কারান। আমার মনে হয় ওরা এত আতঙ্কে ছিল যে এখনই যেতে পারলে বাঁচে। দুবাইয়ে নামার পরে ড্যারিল মিচেল বলেছে আমি জীবনে আর পাকিস্তানে আসবো না, এই পরিস্থিতিতে তো কখনোই না। অনেক আতঙ্কে ছিল ওরা।’