কক্সবাজারের রামুর ১০ পদাতিক ডিভিশন সেনানিবাসের তত্বাবধানে
নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মোড়া কক্সবাজারের বুকে উৎসবের আবহে অনুষ্ঠিত হলো “বৈশাখী ট্রায়াথলন-২০২৫”। “Swim, Ride, Run - Boishakhi Fun!” এই মূলমন্ত্রে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত ক্রীড়াবিদদের অংশগ্রহণে অনুষ্টিত হয় এ ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিযোগিতা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সহায়তায় আয়োজিত এই আয়োজনটি ১০ মে (শনিবার) অনুষ্ঠিত হয়। রেজু খাল থেকে শুরু হয়ে বেওয়াচ, লাল কাঁকড়া বিচ ও পাটুয়ারটেক পর্যন্ত বিস্তৃত এই ট্রায়াথলন ছিল একাধারে শারীরিক সক্ষমতা, মানসিক দৃঢ়তা এবং প্রাণচাঞ্চল্যের এক অনন্য প্রতিচ্ছবি।
সাঁতার, সাইক্লিং ও দৌড় – এই তিনটি ধাপের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মূল উদ্দেশ্য ছিল আত্মবিশ্বাস, সহনশীলতা ও মানসিক দৃঢ়তা অর্জন এবং দেশের পর্যটন শিল্পকে আরও একধাপ এগিয়ে নেওয়া।
এবারের আয়োজনে ২টি ক্যাটাগরিতে মোট ১৯৮ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন, যার মধ্যে ২ জন নারী ও ১৯৬ জন পুরুষ। উল্লেখযোগ্য যে, ১ জন বিদেশি নাগরিকও স্বতঃস্ফূর্তভাবে এতে অংশ নেন। প্রফেশনাল ক্যাটাগরিতে পুরুষদের মধ্যে মো. শামসুজ্জামান এবং নারীদের মধ্যে ফেরদৌসী আক্তার মারিয়া শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন। অ্যামেচার ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হন মো. মহিউদ্দিন।
প্রতিটি শ্রেণির শীর্ষ ১০ জন প্রতিযোগীকে স্মারক ক্রেস্ট, এবং ট্রায়াথলন সম্পন্নকারীদের প্রত্যেককে একটি আকর্ষণীয় মেডেল ও ই-সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
পুরস্কার বিতরণ করেন জিওসি ১০ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, কক্সবাজার এরিয়া, মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম, এনডিইউ, পিএসসি, পিএইচডি।
স্থানীয় জনগণ ও পর্যটকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগানো এই আয়োজন কক্সবাজারের পর্যটনে ইতিবাচক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার পাশাপাশি সুস্থ জীবনধারার প্রতি জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। অংশগ্রহণকারীরা এবং দর্শনার্থীরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের এ উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
কক্সবাজারের রামুর ১০ পদাতিক ডিভিশন সেনানিবাসের তত্বাবধানে
নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মোড়া কক্সবাজারের বুকে উৎসবের আবহে অনুষ্ঠিত হলো “বৈশাখী ট্রায়াথলন-২০২৫”। “Swim, Ride, Run - Boishakhi Fun!” এই মূলমন্ত্রে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত ক্রীড়াবিদদের অংশগ্রহণে অনুষ্টিত হয় এ ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিযোগিতা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সহায়তায় আয়োজিত এই আয়োজনটি ১০ মে (শনিবার) অনুষ্ঠিত হয়। রেজু খাল থেকে শুরু হয়ে বেওয়াচ, লাল কাঁকড়া বিচ ও পাটুয়ারটেক পর্যন্ত বিস্তৃত এই ট্রায়াথলন ছিল একাধারে শারীরিক সক্ষমতা, মানসিক দৃঢ়তা এবং প্রাণচাঞ্চল্যের এক অনন্য প্রতিচ্ছবি।
সাঁতার, সাইক্লিং ও দৌড় – এই তিনটি ধাপের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মূল উদ্দেশ্য ছিল আত্মবিশ্বাস, সহনশীলতা ও মানসিক দৃঢ়তা অর্জন এবং দেশের পর্যটন শিল্পকে আরও একধাপ এগিয়ে নেওয়া।
এবারের আয়োজনে ২টি ক্যাটাগরিতে মোট ১৯৮ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন, যার মধ্যে ২ জন নারী ও ১৯৬ জন পুরুষ। উল্লেখযোগ্য যে, ১ জন বিদেশি নাগরিকও স্বতঃস্ফূর্তভাবে এতে অংশ নেন। প্রফেশনাল ক্যাটাগরিতে পুরুষদের মধ্যে মো. শামসুজ্জামান এবং নারীদের মধ্যে ফেরদৌসী আক্তার মারিয়া শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন। অ্যামেচার ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হন মো. মহিউদ্দিন।
প্রতিটি শ্রেণির শীর্ষ ১০ জন প্রতিযোগীকে স্মারক ক্রেস্ট, এবং ট্রায়াথলন সম্পন্নকারীদের প্রত্যেককে একটি আকর্ষণীয় মেডেল ও ই-সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
পুরস্কার বিতরণ করেন জিওসি ১০ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, কক্সবাজার এরিয়া, মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম, এনডিইউ, পিএসসি, পিএইচডি।
স্থানীয় জনগণ ও পর্যটকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগানো এই আয়োজন কক্সবাজারের পর্যটনে ইতিবাচক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার পাশাপাশি সুস্থ জীবনধারার প্রতি জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। অংশগ্রহণকারীরা এবং দর্শনার্থীরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের এ উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।