সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল
ফাইনালে উঠে বাংলাদেশ দলের উল্লাস
ম্যাচ শেষ হতেই উল্লাসে মাতোয়ারা লাল সবুজের শিবির। স্বপ্নের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ট্রফি হাতে তুলতে আরও একটি পরীক্ষায় উতরে গেল কোচ গোলাম রব্বানীর শিষ্যরা। আর বাকি মাত্র একটি ধাপ। শুক্রবার,(১৬ মে ২০২৫) অরুনাচলের গোল্ডেন জুবিলি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেমিফাইনালে নেপালকে ২-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে গেছে বাংলাদেশ। আগামী রোববার একই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় শিরোপা নির্ধারনী ম্যাচ ফাইনালে লড়বে নাজমুল হুদা বাহিনী।
ম্যাচের শুরু থেকেই সমান তালে লড়তে থাকে দুই দলই। প্রথমার্ধে সুযোগ তৈরী করলেও তা গোলে পরিণত করতে পারেনি নাজমুল, আশিকুররা। ১৭ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারত নেপাল। কিন্তু বাংলাদেশের গোলকিপার ইসমাইল হোসেনের দক্ষতায় তেমন কিছু হয়নি। মিনিট পাঁচেক পর পাল্টা আক্রমণ থেকে প্রতিপক্ষের গোলমুখে ভয় ধরিয়েও জাল খুঁজে পাননি বাংলাদেশের রিফাত কাজী। মাঝমাঠ থেকে অধিনায়ক নাজমুল হুদার বাড়িয়ে দেয়া বল ধরে অরক্ষিত রক্ষণ পেয়েও গোলকিপারকে পরাস্ত করতে পারেননি বাংলাদেশের এই ফরোয়ার্ড। ৩৩ মিনিটে মোরশেদ আলীর ফ্রি-কিক গোলপোস্টের পাশ দিয়ে চলে যায়। এর ঠিক ৩ মিনিট পর নাজমুলের লং শট রুখে দেন নেপালের গোলকিপার ভক্ত বাহাদুর। তবে দ্বিতীয়ার্ধে স্বমূর্তিতে ফেরেন তারা।
ম্যাচের ৭৩ মিনিটে কর্নার থেকে নাজমুলের ভাসানো বল দূরের পোস্ট থেকে লাফিয়ে হেড করে জাল কাঁপান আশিকুর রহমান (১-০)। মিনিট সাতেক পরেই ব্যবধান দ্বিগুন করে বাংলাদেশ। দুর্দান্ত এক গোল করেন অধিনায়ক নাজমুল হুদা (২-০)। তবে ৮৬ মিনিটে নেপালের সুজন ডাঙ্গোল এক গোল শোধ দিলে কিছুটা উত্তেজনা বাড়ে বৈকি, তবে বাংলাদেশ গোলপোস্ট অক্ষত রেখে জয় পায় ২-১ গোলে। এবারের আসরে বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত মালদ্বীপের সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ভুটানকে ৩-০ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে।
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল
ফাইনালে উঠে বাংলাদেশ দলের উল্লাস
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
ম্যাচ শেষ হতেই উল্লাসে মাতোয়ারা লাল সবুজের শিবির। স্বপ্নের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ট্রফি হাতে তুলতে আরও একটি পরীক্ষায় উতরে গেল কোচ গোলাম রব্বানীর শিষ্যরা। আর বাকি মাত্র একটি ধাপ। শুক্রবার,(১৬ মে ২০২৫) অরুনাচলের গোল্ডেন জুবিলি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেমিফাইনালে নেপালকে ২-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে গেছে বাংলাদেশ। আগামী রোববার একই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় শিরোপা নির্ধারনী ম্যাচ ফাইনালে লড়বে নাজমুল হুদা বাহিনী।
ম্যাচের শুরু থেকেই সমান তালে লড়তে থাকে দুই দলই। প্রথমার্ধে সুযোগ তৈরী করলেও তা গোলে পরিণত করতে পারেনি নাজমুল, আশিকুররা। ১৭ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারত নেপাল। কিন্তু বাংলাদেশের গোলকিপার ইসমাইল হোসেনের দক্ষতায় তেমন কিছু হয়নি। মিনিট পাঁচেক পর পাল্টা আক্রমণ থেকে প্রতিপক্ষের গোলমুখে ভয় ধরিয়েও জাল খুঁজে পাননি বাংলাদেশের রিফাত কাজী। মাঝমাঠ থেকে অধিনায়ক নাজমুল হুদার বাড়িয়ে দেয়া বল ধরে অরক্ষিত রক্ষণ পেয়েও গোলকিপারকে পরাস্ত করতে পারেননি বাংলাদেশের এই ফরোয়ার্ড। ৩৩ মিনিটে মোরশেদ আলীর ফ্রি-কিক গোলপোস্টের পাশ দিয়ে চলে যায়। এর ঠিক ৩ মিনিট পর নাজমুলের লং শট রুখে দেন নেপালের গোলকিপার ভক্ত বাহাদুর। তবে দ্বিতীয়ার্ধে স্বমূর্তিতে ফেরেন তারা।
ম্যাচের ৭৩ মিনিটে কর্নার থেকে নাজমুলের ভাসানো বল দূরের পোস্ট থেকে লাফিয়ে হেড করে জাল কাঁপান আশিকুর রহমান (১-০)। মিনিট সাতেক পরেই ব্যবধান দ্বিগুন করে বাংলাদেশ। দুর্দান্ত এক গোল করেন অধিনায়ক নাজমুল হুদা (২-০)। তবে ৮৬ মিনিটে নেপালের সুজন ডাঙ্গোল এক গোল শোধ দিলে কিছুটা উত্তেজনা বাড়ে বৈকি, তবে বাংলাদেশ গোলপোস্ট অক্ষত রেখে জয় পায় ২-১ গোলে। এবারের আসরে বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত মালদ্বীপের সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ভুটানকে ৩-০ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে।