আরব আমিরাতের কাছে সিরিজ হেরে গেল বাংলাদেশ। শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আগে বাংলাদেশ এবং আরব আমিরাত দুই দলই ছিল সমতায়। যে কারণে সিরিজের শেষ ম্যাচটি ছিল অলিখিত ফাইনাল। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে লিটন দাসের দলকে হারিয়ে দিলো আইসিসির সহযোগী দেশ। শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশকে ৭ উইকেটের ব্যবধানে হারাল স্বাগতিকরা।
১৬৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ বোলারদের এদিনও পাত্তা দেয়নি আরব আমিরাতের ব্যাটাররা। যদিও শুরুতে এদিন ওয়াসিমকে ফিরিয়ে দেন টাইগার বোলার শরিফুল ইসলাম। তবে এরপর মোহাম্মদ জোয়াইবকে নিয়ে এগোতে থাকেন আলিশান শাফারু। ব্যক্তিগত ২৯ রান করে ফিরে যান জোয়াইব। তখনো ব্যাট হাতে লড়ে যাচ্ছিলেন আলিশান।
পরে অবশ্য রাহুল চোপড়া ১৩ রান করে বিদায় নেন। অন্যপ্রান্তে আসিফ খানকে সঙ্গে নিয়ে নিজের অর্ধ-শতক তুলে নেন আলিশান। পরে এই ব্যাটারের ব্যাটে ভর করে ৫ বল বাকি থাকতেই সিরিজ জিতে নেয় আমিরাত দল। ইতিহাসে প্রথমবার টাইগারদের সিরিজ হারাল দলটি।
এর আগে সিরিজ নির্ধারণী লড়াইয়ে শুরুতে ব্যাটিংয়ে আরও বিপর্যয়ে পড়ে টাইগাররা। ৭১ রানেই ৭ উইকেট হারানো বাংলাদেশ অবশ্য শেষদিকের নাটকীয়তায় স্কোরবোর্ডে ১৬২ রান তুলে। ওয়াসিমের শেষ ওভারটিতে ২টি ছয় ও একটি চার হাঁকানো শরিফুল-হাসানরা দুটি নো বল উপহার পান। ফলে ওভারটিতে বাংলাদেশ পায় ২৬ রান।
টাইগারদের অবশ্য এতদূর টানার পেছনে অবদানটা ছিল জাকের আল অনিকের। ১৯তম ওভারে আউট হওয়ার আগে তিনি ৩৪ বলে ৪১ রান করেন। ক্র্যাম্প ও ঘাড়ে ব্যথা নিয়েও তিনি ব্যাট করেছেন অনেকটা সময়। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে টপঅর্ডারে বলার মতো রান করেছেন কেবল তানজিদ তামিম (১৮ বলে ৪০)। আর শেষদিকে হাসান মাহমুদ ১৫ বলে ২৬ এবং শরিফুল ইসলাম ৭ বলে ১৬ রান করে দেড়শ পেরোতে বড় অবদান রাখেন।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
আরব আমিরাতের কাছে সিরিজ হেরে গেল বাংলাদেশ। শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আগে বাংলাদেশ এবং আরব আমিরাত দুই দলই ছিল সমতায়। যে কারণে সিরিজের শেষ ম্যাচটি ছিল অলিখিত ফাইনাল। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে লিটন দাসের দলকে হারিয়ে দিলো আইসিসির সহযোগী দেশ। শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশকে ৭ উইকেটের ব্যবধানে হারাল স্বাগতিকরা।
১৬৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ বোলারদের এদিনও পাত্তা দেয়নি আরব আমিরাতের ব্যাটাররা। যদিও শুরুতে এদিন ওয়াসিমকে ফিরিয়ে দেন টাইগার বোলার শরিফুল ইসলাম। তবে এরপর মোহাম্মদ জোয়াইবকে নিয়ে এগোতে থাকেন আলিশান শাফারু। ব্যক্তিগত ২৯ রান করে ফিরে যান জোয়াইব। তখনো ব্যাট হাতে লড়ে যাচ্ছিলেন আলিশান।
পরে অবশ্য রাহুল চোপড়া ১৩ রান করে বিদায় নেন। অন্যপ্রান্তে আসিফ খানকে সঙ্গে নিয়ে নিজের অর্ধ-শতক তুলে নেন আলিশান। পরে এই ব্যাটারের ব্যাটে ভর করে ৫ বল বাকি থাকতেই সিরিজ জিতে নেয় আমিরাত দল। ইতিহাসে প্রথমবার টাইগারদের সিরিজ হারাল দলটি।
এর আগে সিরিজ নির্ধারণী লড়াইয়ে শুরুতে ব্যাটিংয়ে আরও বিপর্যয়ে পড়ে টাইগাররা। ৭১ রানেই ৭ উইকেট হারানো বাংলাদেশ অবশ্য শেষদিকের নাটকীয়তায় স্কোরবোর্ডে ১৬২ রান তুলে। ওয়াসিমের শেষ ওভারটিতে ২টি ছয় ও একটি চার হাঁকানো শরিফুল-হাসানরা দুটি নো বল উপহার পান। ফলে ওভারটিতে বাংলাদেশ পায় ২৬ রান।
টাইগারদের অবশ্য এতদূর টানার পেছনে অবদানটা ছিল জাকের আল অনিকের। ১৯তম ওভারে আউট হওয়ার আগে তিনি ৩৪ বলে ৪১ রান করেন। ক্র্যাম্প ও ঘাড়ে ব্যথা নিয়েও তিনি ব্যাট করেছেন অনেকটা সময়। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে টপঅর্ডারে বলার মতো রান করেছেন কেবল তানজিদ তামিম (১৮ বলে ৪০)। আর শেষদিকে হাসান মাহমুদ ১৫ বলে ২৬ এবং শরিফুল ইসলাম ৭ বলে ১৬ রান করে দেড়শ পেরোতে বড় অবদান রাখেন।