একের পর এক প্রবাসী ফুটবলার আসছেন দেশের ফুটবল কাননে। বাংলাদেশের জাতীয় দলে এখন পর্যন্ত ৬ প্রবাসীর দেখা মিলেছে। ইংল্যান্ড, ইতালি, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক কিংবা কানাডা ভিন্ন দেশের ফুটবলীয় ধ্যানধারণা মিশতে শুরু করেছে বাংলাদেশ জাতীয় দলের জার্সিতে। সবশেষ জাতীয় দলের লাল সবুজরে জার্সিতে মাঠে খেলেছেন ব্রিটিশ হামজা চৌধুরী, কানাডার শমিত সোম ও ইতালির ফাহামেদুল ইসলাম। এবার পালা আরেক ব্রিটিশ প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেলের। তার ক্যারিয়ারের শুরুটা সান্দারল্যান্ডের যুব দলের হয়ে। খেলেছেন অনূর্ধ্ব-২১ বিভাগে। ক’দিন আগে সান্দারল্যান্ডের হয়ে প্রিমিয়ার লীগে ওঠার স্বাদও পেয়েছেন।
তবে সান্দারল্যান্ডের স্টেডিয়াম অব লাইট থেকে আপাতত বিদায় বলতে হচ্ছে কিউবা মিচেলকে। ৮ বছর পর প্রিমিয়ার লীগে ফেরা সান্দারল্যান্ড নিজেদের স্কোয়াডের আকার বাড়াতে চায়। যে কারণে অনেক অ্যাকাডেমি গ্র্যাজুয়েটকেই থাকতে হচ্ছে ছাটাইয়ের তালিকায়। যার মধ্যে আছেন কিউবা মিচেলও। তাই এবার বাংলাদেশকে নিয়ে ভাবছেন তিনি। সান্দারল্যান্ডের স্থানীয় পত্রিকা ম্যাকেম নিউজকে কিউবা বলেন, ‘এই মুহূর্তে (ট্রান্সফার উইন্ডোতে) সব কিছুই বেশ শান্ত, তবে প্রি-সিজনে আমার কিছু সুযোগ রয়েছে যেগুলো আমি কাজে লাগাতে চাই। গত কয়েক সপ্তাহে আমার বাংলাদেশের হয়ে খেলার কথা ছিল, কিন্তু আমার রেজিস্ট্রেশন কয়েক ঘণ্টা দেরি হয়ে গিয়েছিল, তাই এখন অক্টোবর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।’ সান্দারল্যান্ডের স্থানীয় পত্রিকা ম্যাকেম নিউজের সঙ্গে আলাপে কিউবা মিচেল বললেন বাংলাদেশের কথাও। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির ফুটবল উন্মাদনার খবর পৌঁছে গিয়েছে সান্দারল্যান্ড পর্যন্ত, ‘শুধু অভিজ্ঞতার দিক থেকেই, বাংলাদেশের হয়ে খেলা হবে জীবনে একবারই ঘটার মতো কিছু। খুব বেশি খেলোয়াড় এই সুযোগ পায় না, বিশেষ করে যারা মূল দলে বেশি সময় খেলেনি।’ হামজা চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন কিউবা। তার কথা, ‘আমি ইতোমধ্যে হামজা চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং ওর প্লে-অফ ফাইনাল ও বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেছি। ওখানে সমর্থন দারুণ রকমের, তাই আমি দারুণ রোমাঞ্চিত। সেখানে গিয়ে খেলতে আর দেখতে চাই যে, এটা থেকেই আর কী কী দরজা খুলে যায়।’
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
একের পর এক প্রবাসী ফুটবলার আসছেন দেশের ফুটবল কাননে। বাংলাদেশের জাতীয় দলে এখন পর্যন্ত ৬ প্রবাসীর দেখা মিলেছে। ইংল্যান্ড, ইতালি, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক কিংবা কানাডা ভিন্ন দেশের ফুটবলীয় ধ্যানধারণা মিশতে শুরু করেছে বাংলাদেশ জাতীয় দলের জার্সিতে। সবশেষ জাতীয় দলের লাল সবুজরে জার্সিতে মাঠে খেলেছেন ব্রিটিশ হামজা চৌধুরী, কানাডার শমিত সোম ও ইতালির ফাহামেদুল ইসলাম। এবার পালা আরেক ব্রিটিশ প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেলের। তার ক্যারিয়ারের শুরুটা সান্দারল্যান্ডের যুব দলের হয়ে। খেলেছেন অনূর্ধ্ব-২১ বিভাগে। ক’দিন আগে সান্দারল্যান্ডের হয়ে প্রিমিয়ার লীগে ওঠার স্বাদও পেয়েছেন।
তবে সান্দারল্যান্ডের স্টেডিয়াম অব লাইট থেকে আপাতত বিদায় বলতে হচ্ছে কিউবা মিচেলকে। ৮ বছর পর প্রিমিয়ার লীগে ফেরা সান্দারল্যান্ড নিজেদের স্কোয়াডের আকার বাড়াতে চায়। যে কারণে অনেক অ্যাকাডেমি গ্র্যাজুয়েটকেই থাকতে হচ্ছে ছাটাইয়ের তালিকায়। যার মধ্যে আছেন কিউবা মিচেলও। তাই এবার বাংলাদেশকে নিয়ে ভাবছেন তিনি। সান্দারল্যান্ডের স্থানীয় পত্রিকা ম্যাকেম নিউজকে কিউবা বলেন, ‘এই মুহূর্তে (ট্রান্সফার উইন্ডোতে) সব কিছুই বেশ শান্ত, তবে প্রি-সিজনে আমার কিছু সুযোগ রয়েছে যেগুলো আমি কাজে লাগাতে চাই। গত কয়েক সপ্তাহে আমার বাংলাদেশের হয়ে খেলার কথা ছিল, কিন্তু আমার রেজিস্ট্রেশন কয়েক ঘণ্টা দেরি হয়ে গিয়েছিল, তাই এখন অক্টোবর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।’ সান্দারল্যান্ডের স্থানীয় পত্রিকা ম্যাকেম নিউজের সঙ্গে আলাপে কিউবা মিচেল বললেন বাংলাদেশের কথাও। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির ফুটবল উন্মাদনার খবর পৌঁছে গিয়েছে সান্দারল্যান্ড পর্যন্ত, ‘শুধু অভিজ্ঞতার দিক থেকেই, বাংলাদেশের হয়ে খেলা হবে জীবনে একবারই ঘটার মতো কিছু। খুব বেশি খেলোয়াড় এই সুযোগ পায় না, বিশেষ করে যারা মূল দলে বেশি সময় খেলেনি।’ হামজা চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন কিউবা। তার কথা, ‘আমি ইতোমধ্যে হামজা চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং ওর প্লে-অফ ফাইনাল ও বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেছি। ওখানে সমর্থন দারুণ রকমের, তাই আমি দারুণ রোমাঞ্চিত। সেখানে গিয়ে খেলতে আর দেখতে চাই যে, এটা থেকেই আর কী কী দরজা খুলে যায়।’