গল টেস্টে পাঁচ উইকেট নেয়ার পর নাঈমের শুকরিয়া আদায়
গল টেস্টের চতুর্থ দিনের দ্বিতীয় সেশনে স্বাগতিকদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৪৮৫ রানে। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ৪৯৫ রান তোলায় ১০ রানের ছোট একটি লিড মিলেছে তাদের। অথচ এক পর্যায়ে লঙ্কানরাই লিড নেয়ার জন্য শক্ত অবস্থানে ছিল। তবে লাঞ্চ বিরতির পর খেলা শুরু হলে মাত্র ২০ রানে তাদের শেষ ৪ উইকেট তুলে নেয় টাইগাররা। সেখানে মূল ভূমিকা রাখেন ২৫ বছর বয়সী নাঈম। ৪৩.২ ওভার বল করে ১২১ রান খরচায় ৫ উইকেট নেন তিনি।
১৩ টেস্টের ক্যারিয়ারে নাঈমের এটি চতুর্থ ৫ উইকেট। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই স্বাদ তিনি পেলেন দ্বিতীয়বার। ২০২২ সালের মেতে চট্টগ্রামে দলটির বিপরীতে ১০৫ রান খরচায় ৬ উইকেট শিকার করেছিলেন, যা তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিংয়ের নজির।
দেশের বাইরে এর আগে কেবল একটি টেস্টই খেলেছিলেন নাঈম। ২০১৯ সালের নভেম্বরে ইডেন গার্ডেন্সে ভারতের বিপক্ষে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ের সময় প্রতিপক্ষের পেসার মোহাম্মদ শামির বল আঘাত করে তার হেলমেটে। পরিস্থিতি গুরুতর হওয়ায় তাকে হাসপাতালে পর্যন্ত যেতে হয়েছিল। শেষমেশ ওই ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়ায় আর বল করতে পারেননি নাঈম। পরে তার কনকাশন বদলি হিসেবে নামেন বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম। ওই ঘটনার সাড়ে পাঁচ বছরের বেশি সময় পর ফের বিদেশের মাটিতে খেলার সুযোগ পেয়েই বাজিমাত করলেন তিনি।
২০১৮ সালের নভেম্বরে চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয়েছিল নাঈম হাসানের। সেই থেকে পেরিয়ে গেছে সাড়ে ছয় বছরের বেশি সময়। শুধু একটি সংস্করণেই খেলতে থাকা অফ স্পিনারের অবশেষে বিদেশের মাটিতে বোলিংয়ের সুযোগ মিলল। আর তা দারুণভাবে লুফে নিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দারুণ পারফরম্যান্সে ৫ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে পাইয়ে দিলেন লিড।
গল টেস্টে পাঁচ উইকেট নেয়ার পর নাঈমের শুকরিয়া আদায়
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
গল টেস্টের চতুর্থ দিনের দ্বিতীয় সেশনে স্বাগতিকদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৪৮৫ রানে। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ৪৯৫ রান তোলায় ১০ রানের ছোট একটি লিড মিলেছে তাদের। অথচ এক পর্যায়ে লঙ্কানরাই লিড নেয়ার জন্য শক্ত অবস্থানে ছিল। তবে লাঞ্চ বিরতির পর খেলা শুরু হলে মাত্র ২০ রানে তাদের শেষ ৪ উইকেট তুলে নেয় টাইগাররা। সেখানে মূল ভূমিকা রাখেন ২৫ বছর বয়সী নাঈম। ৪৩.২ ওভার বল করে ১২১ রান খরচায় ৫ উইকেট নেন তিনি।
১৩ টেস্টের ক্যারিয়ারে নাঈমের এটি চতুর্থ ৫ উইকেট। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই স্বাদ তিনি পেলেন দ্বিতীয়বার। ২০২২ সালের মেতে চট্টগ্রামে দলটির বিপরীতে ১০৫ রান খরচায় ৬ উইকেট শিকার করেছিলেন, যা তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিংয়ের নজির।
দেশের বাইরে এর আগে কেবল একটি টেস্টই খেলেছিলেন নাঈম। ২০১৯ সালের নভেম্বরে ইডেন গার্ডেন্সে ভারতের বিপক্ষে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ের সময় প্রতিপক্ষের পেসার মোহাম্মদ শামির বল আঘাত করে তার হেলমেটে। পরিস্থিতি গুরুতর হওয়ায় তাকে হাসপাতালে পর্যন্ত যেতে হয়েছিল। শেষমেশ ওই ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়ায় আর বল করতে পারেননি নাঈম। পরে তার কনকাশন বদলি হিসেবে নামেন বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম। ওই ঘটনার সাড়ে পাঁচ বছরের বেশি সময় পর ফের বিদেশের মাটিতে খেলার সুযোগ পেয়েই বাজিমাত করলেন তিনি।
২০১৮ সালের নভেম্বরে চট্টগ্রামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয়েছিল নাঈম হাসানের। সেই থেকে পেরিয়ে গেছে সাড়ে ছয় বছরের বেশি সময়। শুধু একটি সংস্করণেই খেলতে থাকা অফ স্পিনারের অবশেষে বিদেশের মাটিতে বোলিংয়ের সুযোগ মিলল। আর তা দারুণভাবে লুফে নিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দারুণ পারফরম্যান্সে ৫ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে পাইয়ে দিলেন লিড।