স্রেফ নিয়মরক্ষার ম্যাচেও সেরা একাদশে কোনো পরিবর্তন আনেননি কোচ পিটার জেমস বাটলার। শতভাগ জয় দিয়ে উইমেন’স এশিয়ান কাপ বাছাই শেষ করার তাড়না ম্যাচ শুরুর সঙ্গেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ১৯ মিনিটের মধ্যে ছয় গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় বাংলাদেশ; বিরতিতে যায় বড় জয়ের আভাস নিয়ে।
মিয়ানমারের ইয়াংগুনে শনিবার ‘সি’ গ্রুপে নিজেদের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে মুখোমুখি বাংলাদেশ ও তুর্কমেনিস্তান। প্রথমার্ধেই ৭-০ গোলে এগিয়ে থাকে পিটার জেমস বাটলারের দল।
বাহরাইনকে ৭-০ ব্যবধানে উড়িয়ে বাছাই শুরু করা বাংলাদেশের মেয়েরা পরে শক্তিশালী মিয়ানমারকে ২-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপে খেলার ইতিহাস গড়েছে। তাই তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি আফঈদা-ঋতুপর্ণাদের জন্য নিয়মরক্ষার হলেও জয় নিয়ে শেষ করার লক্ষ্য ছিল স্পষ্ট।
ম্যাচের শুরু থেকেই বাংলাদেশ আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে। চতুর্থ মিনিটেই তহুরা খাতুনের কাট ব্যাকে বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শটে লক্ষ্যভেদ করেন স্বপ্না রানী।
দুই মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। সতীর্থের ক্রসে আফঈদার হেড ফেরানোর পর বক্সের জটলার মধ্যে নিখুঁত টোকায় বল জালে জড়ান তিনি।
১৩তম মিনিটে শামসুন্নাহার সিনিয়রের ক্রস ফসকে গেলে সহজেই গোল করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। এরপর মনিকা চাকমা বক্সের ওপরে প্রথম ছোঁয়ায় নেওয়া শটে স্কোরলাইন করেন ৪-০।
১৭তম মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে ঋতুপর্ণার শট গোলরক্ষকের হাত ফসকে জালে জড়ায়। এর পরই তুর্কমেনিস্তানের গোলপোস্টের দায়িত্ব বদল করেন তাদের কোচ।
কিন্তু নতুন গোলরক্ষক এলনুরা এসেই হজম করেন আরেকটি গোল। ঋতুপর্ণার আড়াআড়ি ক্রসে তহুরা দরকারি টোকা দিয়ে বল জালে পাঠান।
৩৫তম মিনিটে ঋতুপর্ণার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। পাঁচ মিনিট পর বক্সের ঠিক ওপরে থেকে বাম পায়ের শট বাঁক খেয়ে গোলরক্ষকের হাত ছুঁয়ে জালে জড়ান তিনি।
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
স্রেফ নিয়মরক্ষার ম্যাচেও সেরা একাদশে কোনো পরিবর্তন আনেননি কোচ পিটার জেমস বাটলার। শতভাগ জয় দিয়ে উইমেন’স এশিয়ান কাপ বাছাই শেষ করার তাড়না ম্যাচ শুরুর সঙ্গেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ১৯ মিনিটের মধ্যে ছয় গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় বাংলাদেশ; বিরতিতে যায় বড় জয়ের আভাস নিয়ে।
মিয়ানমারের ইয়াংগুনে শনিবার ‘সি’ গ্রুপে নিজেদের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে মুখোমুখি বাংলাদেশ ও তুর্কমেনিস্তান। প্রথমার্ধেই ৭-০ গোলে এগিয়ে থাকে পিটার জেমস বাটলারের দল।
বাহরাইনকে ৭-০ ব্যবধানে উড়িয়ে বাছাই শুরু করা বাংলাদেশের মেয়েরা পরে শক্তিশালী মিয়ানমারকে ২-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপে খেলার ইতিহাস গড়েছে। তাই তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি আফঈদা-ঋতুপর্ণাদের জন্য নিয়মরক্ষার হলেও জয় নিয়ে শেষ করার লক্ষ্য ছিল স্পষ্ট।
ম্যাচের শুরু থেকেই বাংলাদেশ আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে। চতুর্থ মিনিটেই তহুরা খাতুনের কাট ব্যাকে বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শটে লক্ষ্যভেদ করেন স্বপ্না রানী।
দুই মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। সতীর্থের ক্রসে আফঈদার হেড ফেরানোর পর বক্সের জটলার মধ্যে নিখুঁত টোকায় বল জালে জড়ান তিনি।
১৩তম মিনিটে শামসুন্নাহার সিনিয়রের ক্রস ফসকে গেলে সহজেই গোল করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। এরপর মনিকা চাকমা বক্সের ওপরে প্রথম ছোঁয়ায় নেওয়া শটে স্কোরলাইন করেন ৪-০।
১৭তম মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে ঋতুপর্ণার শট গোলরক্ষকের হাত ফসকে জালে জড়ায়। এর পরই তুর্কমেনিস্তানের গোলপোস্টের দায়িত্ব বদল করেন তাদের কোচ।
কিন্তু নতুন গোলরক্ষক এলনুরা এসেই হজম করেন আরেকটি গোল। ঋতুপর্ণার আড়াআড়ি ক্রসে তহুরা দরকারি টোকা দিয়ে বল জালে পাঠান।
৩৫তম মিনিটে ঋতুপর্ণার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। পাঁচ মিনিট পর বক্সের ঠিক ওপরে থেকে বাম পায়ের শট বাঁক খেয়ে গোলরক্ষকের হাত ছুঁয়ে জালে জড়ান তিনি।