গত সপ্তাহে বোর্ড সভার পরই বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ইঙ্গিত দিয়েছিলেন শেষ পর্যন্ত সেই শঙ্কাই সত্যি হলো।
আগামী মাসে বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল। শনিবার,(০৫ জুলাই ২০২৫) বাংলাদেশ ও ভারতীয় বোর্ড যৌথ বিবৃতিতে জানায়, প্রায় ১৩ মাস পিছিয়ে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে হবে ভারতের এই সফর।
আগামী মাসে এই সফর না হওয়ার সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানানো হয়নি। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে বিসিবি ও বিসিসিআই সাদা বলের সিরিজ দুটি স্থগিত করতে সম্মত হয়েছে।’
গত এপ্রিলে ঘোষিত সূচি অনুযায়ী, আড়াই সপ্তাহের সফরে তিন ওয়ানডে ও তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে আগামী ১৩ আগস্ট বাংলাদেশে আসার কথা ছিল ভারতের। শেরেবাংলায় আগামীবছর ১৭ আগস্ট ছিল ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচ। সেটি এখন পিছিয়ে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে আয়োজনের চেষ্টা করা হবে। সামনের এক বছরের ব্যস্ত ক্রিকেট সূচিতে ওই সময়টা ফাঁকা আছে বাংলাদেশ দলের।
গত সপ্তাহে বিসিবির বোর্ড সভার পর আমিনুল বলেছিলেন, ভারতীয় সরকারের সবুজ সঙ্কেতের ওপর নির্ভর করছে ভিরাট কোহলি, রোহিত শার্মাদের এই বছর বাংলাদেশ সফরের ভাগ্য।
রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে সরকারের অনুমতি না থাকায় অনেক বছর ধরেই পাকিস্তানে খেলতে যায় না ভারত। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ভারতীয় সরকারের এমন কোনো অবস্থান রয়েছে কিনা, বোর্ড সভার পর সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্নের পরিষ্কার উত্তর দেননি বিসিবি সভাপতি।
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
গত সপ্তাহে বোর্ড সভার পরই বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ইঙ্গিত দিয়েছিলেন শেষ পর্যন্ত সেই শঙ্কাই সত্যি হলো।
আগামী মাসে বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল। শনিবার,(০৫ জুলাই ২০২৫) বাংলাদেশ ও ভারতীয় বোর্ড যৌথ বিবৃতিতে জানায়, প্রায় ১৩ মাস পিছিয়ে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে হবে ভারতের এই সফর।
আগামী মাসে এই সফর না হওয়ার সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানানো হয়নি। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে বিসিবি ও বিসিসিআই সাদা বলের সিরিজ দুটি স্থগিত করতে সম্মত হয়েছে।’
গত এপ্রিলে ঘোষিত সূচি অনুযায়ী, আড়াই সপ্তাহের সফরে তিন ওয়ানডে ও তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে আগামী ১৩ আগস্ট বাংলাদেশে আসার কথা ছিল ভারতের। শেরেবাংলায় আগামীবছর ১৭ আগস্ট ছিল ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচ। সেটি এখন পিছিয়ে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে আয়োজনের চেষ্টা করা হবে। সামনের এক বছরের ব্যস্ত ক্রিকেট সূচিতে ওই সময়টা ফাঁকা আছে বাংলাদেশ দলের।
গত সপ্তাহে বিসিবির বোর্ড সভার পর আমিনুল বলেছিলেন, ভারতীয় সরকারের সবুজ সঙ্কেতের ওপর নির্ভর করছে ভিরাট কোহলি, রোহিত শার্মাদের এই বছর বাংলাদেশ সফরের ভাগ্য।
রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে সরকারের অনুমতি না থাকায় অনেক বছর ধরেই পাকিস্তানে খেলতে যায় না ভারত। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ভারতীয় সরকারের এমন কোনো অবস্থান রয়েছে কিনা, বোর্ড সভার পর সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্নের পরিষ্কার উত্তর দেননি বিসিবি সভাপতি।